মানব সভ্যতার সূচনা লগ্ন থেকে মহাকাশ নিয়ে মানুষের কৌতুহলের অন্তনেই । রাতের আকাশ ভর্তি তারা, রুপলি চাঁদ মানুষ আকৃষ্ট করেছে । আদিকাল থেকে এই মানুষ মহাকাশ এর রহস্য জানতে চেয়েছে । আর তাই তো মহাকাশ নিয়ে মানুষের জল্পনা কল্পনা থেকে সৃষ্টি হয়েছে বিভিন্ন মিথলজির। মুক্ত আকাশে পাখির ওড়া দেখে মানব মনে ও আকাশে ওড়ার স্বাদ জেগেছে। আর আদিকাল থেকে মানুষের আকাশে ওড়ার অদম্য ইচ্ছা ও প্রচেষ্টার ফলে আজ মানুষ আকাশে উড়তে সক্ষম হয়েছে। মহাকাশের অজানা রহস্য ভেদ করতে মানুষ ছুটে চলেছে । যার ফলে মানুষ চাঁদের মাটিতে পদার্পণ করেছে। মঙ্গলে মহাকাশযান পাঠিয়েছে । উদ্ঘাটন করেছে মহাকাশ এর অনেক অজানা রহস্য। কিন্তু আজকের এই সাফল্য মানুষ একদিনে পায়নি । বহু মানুষের নিরলস প্রচেষ্টার ফলে আজ মানুষ এই পর্যায়ে এসেছে। মানুষ এখন অব্দি মহাকাশ এর যে রহস্য ভেদ করেছে তা বিপুল রহস্যে ঘেরা মহাকাশ আর খুব ই সামান্য। আর তাই তো মানুষ এই অজানা রহস্য কে জানতে নিরলস প্রচেষ্টা করে যাচ্ছে । আর এর ই ফল স্বরূপ হয়ত মানুষ একদিন এই পৃথিবীর বাইরে ও অন্য কোনো গ্রহে মানব সভ্যতার বিস্তার ঘটাবে । আর এই সবের অদ্যোপান্ত জানতে বইটি পড়ুন।
কাজী হেদায়েতুল ইসলাম : পিতা- মরহুম কাজী আবদুর রশিদ; মাতা- লুতফুন নেছা: জন্ম ১৯৪৯ দর্শনা কুষ্টিায়ায় দেশের বাড়ি বিক্রমপুর এর পশ্চিম কুমারভোগ (কাজীবাড়ি): পিতার কর্মস্থল পরিবর্তনের সাথে বিভিন্ন স্কুলে অধ্যয়ন; এসএসসি মুন্সীগঞ্জ হাইস্কুল ১৯৬৭; আইএসসি সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ ফরিদপুর ১৯৬৯, ১৯৬৯-এ লাহোরের পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিজিক্স (সম্মান)-এ ভর্তি এবং বি এস সি সরকারি হরগঙ্গা কলেজ ১৯৭১; ঘটনাবহুল কর্মজীবনে ১৯৬৯-এর গণআন্দোলনে অংশ গ্রহণ। মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ভারতে গমন; তেজপুরে (আসাম) গেরিলা প্রশিক্ষণ ও মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশ গ্রহণ; কর্মজীবনে সুগার এন্ড ফুড্স ইন্ড্রাট্রিজ কর্পোরেশন-এর অধীনে চাকরিকালীন অস্ট্রেলিয়া সরকারের বৃত্তি নিয়ে ১৯৭৮ সালে সিডনিতে প্রোডাকশন ম্যানেজমেন্ট-এর উপর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে কিছু সময় চাকরি করেন। পরবর্তী সময়ে ১৯৮১ সালে তিনি কাস্টম হাউস চট্টগ্রামে প্রিভেনটিভ-অফিসার পদে যোগদান করেন। চাকরির সুবাদে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে কর্মরত ছিলেন। ২০০৯ সালে সুপারিনটেন্ডেন্ট পদ থেকে অবসর অবসর গ্রহণ করেন। বর্তমানে লেখক বিভিন্ন বিষয়ের উপর লেখালেখি নিয়ে সময় কাটান।