আজকের দিনে বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী নেত্রী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রক্তের যোগ্য উত্তরাধিকার দেশরত্ন শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনের আলোকোজ্জ্বল দিশারি শেখ হাসিনা বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায়ও মুক্তকণ্ঠ। বিশ্বের দারিদ্র্য বিমোচন, আঞ্চলিক হানাহানি বন্ধ করে শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং বিশ্বকে জলবায়ু বিপর্যয়ের হাত থেকে মুক্তির লক্ষ্যে অগ্রণী ভূমিকা পালনের জন্য তিনি বিশ্বনন্দিত নেত্রী এখন। তাঁর সুদূরদর্শী প্রজ্ঞা ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বের ফলে বাংলাদেশ এখন বিশ্বের কাছে উন্নয়নের রোল মডেল। একসময়ের তলাবিহীন ঝুড়ি, এখন বিশ্বের অন্যতম উন্নয়নশীল রাষ্ট্র- বাংলাদেশ। আজকের বিশ্বনেত্রী শেখ হাসিনা জন্মগ্রহণ করেছেন গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায়, ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর। ছোটবেলা থেকেই পরিবারের বড় সন্তান হিসেবে অন্যদের চাইতে পিতার সান্নিধ্য তিনি বেশি পেয়েছিলেন। বড় হয়ে উঠেছেন রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে। বিশ্বের নিপীড়িত মানুষের নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সান্নিধ্যে আসার সুযোগ হওয়ায় ছোটবেলা থেকেই রাজনীতিসচেতন হয়ে উঠেছিলেন তিনি। বড় হতে হতে ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়েছেন। স্কুলছাত্রী শেখ হাসিনা ১৯৬২ সালে ছাত্রমিছিলে যোগ দেন। ঢাকার ইডেন কলেজে পড়ার সময় ১৯৬৬ সালে ছাত্রলীগের প্রার্থী হিসেবে কলেজ সংসদের ভিপি নির্বাচিত হন। এভাবে সক্রিয় রাজনীতিতে তাঁর আসা। রাজনৈতিক এই চেতনা তাঁর মধ্যে থেকে যায়, এমনকি পারিবারিক রাজনীতির ধারাও তাঁর রক্তে প্রবহমান থাকে ।