গুপ্তচরবৃত্তির উপাখ্যান : RAW and ISI (হার্ডকভার)

২০১৬ সালে ধারাবাহিক কয়েকটি সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়, যার উদ্দেশ্য ছিল অমরজিৎ সিং দৌলত ও আসাদ দুররানির মাঝে সংযোগ স্থাপন করা। যদিও তা অনেকের কাছে ভ্রম হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। অমরজিৎ দৌলত হলেন ভারতের বহিঃদের্শীয় গোয়েন্দা সংস্থা ROW এর সাবেক প্রধান এবং আসাদ দুররানি হলেন পাকিস্তানের বহিঃদের্শীয় গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের সাবেক পরিচালক। যেহেতু তারা নিজেদের দেশের মাটিতে দেখা-সাক্ষাৎ করতে পারেন না, সাংবাদিক অদিত্য সিনহার সহযোগিতায় তারা ইস্তুাম্বুল, ব্যাংকক ও কাঠমান্ডুর মতো শহরগুলো গিয়ে আলাপ-আলোচনা করিয়ে যান। আলোচনায় গোলটেবিলে মূখ্য বিষয়সমূহ ছিল দক্ষিণ এশিয়াকে তাড়া করে বেড়ানো ভূত ও নিয়মিত প্রাণঘাতী সংঘর্ষ। এখনো রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের বিশদ গবেষণা করা হয়েছে। যা দুই গোয়েন্দা প্রধানের দৃষ্টি দ্বারা আলোকপাত করা হয়েছে। গুরুত্বপূর্ন কিছু বিষয় হলো কাশ্মীর ও শান্তি কায়েমের সুযোগ হাতছাড়া করা; হাফিজ সাউদ ও ৩৬/৩৩ কূলবূষণ যাদব, সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’; ওসামা বিন লাদেনের ‍চুক্তি; কীভাবে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া ভারত ও পাকিস্তনের সর্ম্পকে প্রবাব ফেলে; ওসামা বিন লাদেনের চুক্তি; কীভাবে সন্ত্রাস দুিই দেশের আলোচনাকে বাধাগ্রস্ত করে। যথন প্রজেক্টস প্রথমবারের মতো উপস্থাপন করা হয়। উদ্বোপূর্ণ সম্পর্কের সময়ে বিপরীত দিক থেকে দুই সাবেক গোয়েন্টা প্রধানের স্ধ্যকার এম অপ্রত্যাশিত সংলাপ হলে একটিা প্রজেক্ট যা গোয়েন্দা প্রধানের মধ্যকার এম অপ্রত্যাশিত সংলাপই হলো একটি প্রজেক্ট যা আপনাকে বেশকিছু অজানা প্রশ্নের জবাব দেবে।