স্বাস্থ্য সেবা সুরক্ষা জনগনের মৌলিক অধিকার।এই অধিকারকে প্রতিষ্টা করতে সরকার স্বাস্থ্য নীতি প্রনয়ন করেছে।যেখানে সবার জন্য স্বাস্থ্য সুরক্ষার লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের কথা বলা হয়েছে।জনগনের স্বাস্থ্য ভাল রাখার চেষ্টা করা একটি দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের পাশাপাশি সুস্থ সবল জাতি গঠনের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য। তাই আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে জনস্বাস্থ্য ঠিক রাখার মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচন করা একটা কল্যান রাষ্ট্রের প্রধান দায়িত্ব। মানুষের দরিদ্রতা হবার প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকলে স্বাস্থ্য সেবা যতোই উন্নত হোক, সে দেশ কখনোই উন্নত হতে পারবে না।তাছাড়া জনগনের স্বাস্থ্যের মান উন্নত হওয়া একটি দেশের উন্নয়ন পরিকল্পনার জন্যও জরুরী।কিন্ত দূঃখজনক হলেও সত্য যে আমাদের দেশের স্বাস্থ্য খাত খুবই নাজুক।ফলে দারিদ্র বিমোচন পরিকল্পনায় স্বাস্থ্য সূচক উন্নয়নের মাত্রা ব্যাহত হচ্ছে।সরকারের দায়িত্ব হচ্ছে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে জনগনের স্বাস্থ্য সেবার ব্যবস্থা করা। যেন সকলেই সুস্থ্য থাকতে পারে এবং অর্থনৈতিকভাবে অবদান রাখতে পারে।সেজন্য জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি প্রনয়ন করা হয়েছে যার মূল লক্ষ্য জনস্বাস্থ্য, পুষ্টি, প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা, প্রতিস্থাপনযোগ্য জন–উর্বরতা অর্জন, মা ও শিশুস্বাস্থ্যের উন্নতি, তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার, চিকিৎসাশিক্ষার মানোন্নয়ন, স্বাস্থ্য তথ্যপ্রাপ্তিতে অগ্রাধিকার, অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের সহজলভ্যতা ও মূল্য নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি।
শরীফ নাফে আচ্ছাবের এর জন্ম ১৯৮৫ সালের ০৮ মে, ঢাকার মাতুলালয়ে।পৈত্রিক নিবাস নেত্রকোনায়।যদিও শৈশব-কৈশোরে বেড়ে উঠেছেন ময়মনসিংহে। অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করে জাতীয় দৈনিকে কর্মজীবন শুরু করলেও পরবর্তীতে একটি বেসরকারি ব্যাংকে যোগদান করেন।তিনি একইসাথে ছড়া,কবিতা,ছোট গল্প, উপন্যাস,প্রবন্ধ ও অর্থনীতির মতো বিষয় নিয়েও লিখেন। পাশাপাশি একজন সফল অনুবাদ হিসেবেও পরিচিতি লাভ করেছেন।লেখালেখির সুবাদে ছাত্রজীবন থেকেই স্থানীয়,জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংগঠনের সাথে জড়িত ছিলেন।যদিও পেশায় তিনি ব্যাংকার সেইসাথে একজন গল্পেরও মানুষ। আর সেজন্য সবকিছুর পরও তার কাছে লেখালেখিই প্রাদান্য পেয়েছে।