এই বইটি কীভাবে আপনার জীবনে মিরাকল ঘটাতে পারে বিশ্বজুড়ে নারী-পুরুষের জীবনে মিরাকল বা অলৌকিক ঘটনা আমি ঘটতে দেখেছি। আপনার জীবনেও মিরাকল ঘটবেÑ যখন আপনি নিজের অবচেতন মনের জাদুকরী শক্তিগুলো ব্যবহার করবেন। এ বইটি লেখা হয়েছে আপনার অভ্যাসগত চিন্তা-ভাবনা, চিত্রকল্পরাশির গঠন, ফ্যাশন শেখাতে এবং আপনার নিয়তি গঠন করার জন্য। আপনি কি প্রশ্নগুলোর জবাব জানেন? কেন একজন মানুষ মনে দুঃখ নিয়ে থাকে এবং অপরজন থাকে সুখী? একজন কেন হাসিখুশি, সমৃদ্ধশালী এবং অপরজন কেন চিন্তাক্লিষ্ট ও গরিব? একজন কেন থাকে ভীত ও চিন্তিত অথচ অপরজনের মনে থাকে আস্থা এবং আত্মবিশ্বাস? কেন একজন ব্যক্তি বাস করে সুন্দর, বিলাসবহুল বাড়িতে কিন্তু অপরজনকে থাকতে হয় বস্তিতে, যাপন করতে হয় দারিদ্রক্লিষ্ট জীবন? কেন একজন জীবনে প্রভূত সাফল্য অর্জন করে এবং অন্যজন শুধু ব্যর্থই হয়? একজন বক্তা কেন অসাধারণ বক্তৃতা করে দারুণ জনপ্রিয় হয়ে উঠতে পারে অথচ অপরজন একেবারেই সাধারণ বাগ্মী এবং অজনপ্রিয়? একজন কী করে তার বেলায় হয়ে ওঠে একটি প্রতিভা অথচ অপরজন কেন সারাজীবন পরিশ্রম করেও উল্লেখযোগ্য কিছু করে দেখাতে পারে না? কেন একজন তথাকথিত অনিরাময়যোগ্য অসুখ থেকে সেরে ওঠে কিন্তু অপরজন সারে না? কেন এত ভালো ভালো দয়ালু, ধর্মপ্রাণ মানুষ তাদের শরীর এবং মনে নির্যাতন ভোগ করে চলে? অথচ দুশ্চরিত্র এবং পাপিষ্ঠ লোকজন ভোগ করে চমৎকার স্বাস্থ্য, অর্জন করে সাফল্য এবং সমৃদ্ধি? একজনের বিবাহিত জীবন কেন সুখের হয় কিন্তু অপরজনের কেন হয় না? আপনার চেতন এবং অবচেতন মনে এসব প্রশ্নের জবাব কি আছে? নিশ্চয় আছে। এ বইটি লেখার কারণ এ বইটি লিখতে আমাকে তাড়িত করেছে উপরের প্রশ্নগুলোর জবাব খোঁজার গভীর আকাক্সক্ষা থেকে। আমি আপনার মনের মৌলিক সত্যগুলো যতদূর সম্ভব সহজ-সরল ভাষায় ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছি। আমি বিশ্বাস করি জীবন ও মনের বেসিক এবং ফান্ডামেন্টাল আইনগুলো প্রতিদিনকার সাধারণ ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব। আপনারা লক্ষ্য করবেন এ বইতে যে ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে তা আপনাদের দৈনিক পত্রিকা, সাময়িকী, আপনাদের কর্মসংস্থান, বাড়ি ইত্যাদি সব জায়গাতেই ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আমি আপনাদেরকে অনুরোধ করব এ বইটি মনোযোগ দিয়ে পড়–ন এবং এর কলাকৌশলগুলো প্রয়োগ করুন। যদি তা-ই করেন, আমি নিশ্চিত আপনি পেয়ে যাবেন মিরাকল ঘটানোর এক ক্ষমতা যা আপনার জীবন থেকে সমস্ত বিভ্রান্তি, দুঃখ-দুর্দশা, বিষণœতা এবং ব্যর্থতা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করবে। এ বই আপনাকে দেখিয়ে দেবে আপনার সত্যিকারের জায়গা, সমাধান করবে আপনার সমস্যা, আপনার মনের আবেগ এবং শারীরিক বন্ধনগুলো রক্ষা করবে এবং আপনাকে স্বাধীনতা, সুখ ও শান্তিময় মনের রাজকীয় রাস্তায় অধিষ্ঠিত করবে। আপনার অবচেতন মনের এই মিরাকল ঘটানো শক্তি পারবে আপনার অসুস্থতা দূর করতে, আবার আপনাকে কর্মক্ষম এবং শক্তিশালী করে তুলবে। অভ্যন্তরীণ শক্তিগুলোর ব্যবহার শিখে গেলে আপনি ভয়ের কারাগারের দরজা খুলে ফেলতে পারবেন এবং প্রবেশ করবেন একটি স্বর্গীয় জীবনে। মিরাকল ঘটানো শক্তি বিমুক্ত করা ব্যক্তিগত রোগমুক্তি হতে পারে আমাদের অবচেতন মনের শক্তির সবচেয়ে বড় প্রমাণ। অনেক বছর আগে আমি আমার অবচেতন মনের শক্তি প্রয়োগ করে একটি মারাত্মক রোগ থেকে নিজেকে সারিয়ে তুলি। এখনও আমি দিব্যি সুস্থ। তখন যে কৌশল অবলম্বন করেছিলাম তার কথা এ বইতে বিস্তারিত লেখা আছে। আমার ধারণা এটি অন্যকেও তাদের রোগমুক্ত হতে সাহায্য করবে। কারণ আমাদের সকলের অবচেতন মনের মধ্যেই রয়েছে একই অসীম রোগ সারানোর ক্ষমতা। আমার এক জ্যেষ্ঠ ডাক্তার বন্ধুকে ধন্যবাদ তাঁর সদাশয় পরামর্শের জন্য এ কারণে যে, অকস্মাৎ আমি উপলব্ধি করি সে ক্রিয়েটিভ ইন্টেলিজেন্স যা আমার সকল অঙ্গপ্রত্যঙ্গ তৈরি করেছে, আমার দেহ নকশা করেছে, আমার হৃৎপি- চালু রেখেছে এগুলো আসলে নিজেই নিজেদের সারিয়ে তুলতে সক্ষম। প্রাচীন প্রবাদেই তো আছে, ‘ডাক্তার ক্ষতে ব্যান্ডেজ বাঁধেন আর ঈশ্বর ওটা সারিয়ে তোলেন।’ ফলপ্রসূ প্রার্থনায় ঘটে আশ্চর্য ঘটনা বৈজ্ঞানিক প্রার্থনা হলো সচেতন এবং অবচেতন মনের সুদৃশ্যভাবে সাজানো মিথষ্ক্রিয়া যা বৈজ্ঞানিকভাবে একটি সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্যের জন্য কাজ করে। এ বইটি আপনাকে শেখাবে কীভাবে বৈজ্ঞানিক উপায়ে আপনি আপনার ভেতরের অসীম ক্ষমতাকে জাগিয়ে তুলবেন, জীবনের কাছে যা চাইছেন তা পাবার জন্য আপনাকে যোগ্য করে তুলবে। আপনি একটি সুখী, সমৃদ্ধ এবং পরিপূর্ণ জীবনের আকাক্সক্ষা করেন। এই মিরাকল ঘটানো শক্তিটি ব্যবহার শুরু করুন এবং দেখুন কত মসৃণ হয়ে যাচ্ছে আপনার দৈনন্দিন কাজগুলো, ব্যবসায়িক সমস্যাগুলো সমাধান করতে পেরেছেন, পারিবারিক সম্পর্কের সুর ফিরে আসছে। এ বইটি কিন্তু আপনাকে বেশ কয়েকবার পড়তে হবে। অনেকগুলো অধ্যায়ই দেখাবে কীভাবে এই দারুণ শক্তিটি কাজ করে এবং কীভাবে আপনি আপনার ভেতরের লুকানো অনুপ্রেরণা এবং জ্ঞানকে টেনে বের করে নিয়ে আসবেন। অবচেতন মনকে ইমপ্রেস করার সাধারণ কলাকৌশলগুলো শিখে নিন। অসীম স্টোরহাউজের গায়ে টোকা দেয়ার নতুন বৈজ্ঞানিক পথ অনুসরণ করুন। বইটি সাবধানে, মনোযোগ দিয়ে পড়–ন, ভালোবেসে পাঠ করুন। প্রমাণ করে দেখান এ বইটি সত্যি আপনাকে সাহায্য করতে পারে। আমি বিশ্বাস করি, এ বই আপনার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেবে। সবাই প্রার্থনা করে কীভাবে কার্যকর বা ফলপ্রসূ প্রার্থনা করতে হয় জানেন কি? দৈনন্দিন কর্মকা-ের একটি অংশ হিসেবে শেষ কবে আপনি প্রার্থনা করেছেন? জরুরি প্রয়োজনে, বিপদে-আপদে অথবা অসুস্থতার সময় নিশ্চয় আপনি প্রার্থনা করে ভাসিয়ে দিয়েছেন। প্রতিদিনকার খবরের কাগজগুলো পড়–ন। ওখানে খবর ছাপা হয় দেশের মানুষ তথাকথিত অনিরাময়যোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত শিশুর নিরাময়ের জন্য প্রার্থনা করছে, প্রার্থনা করছে জাতিগত শান্তির জন্য কিংবা বন্যায় ভেসে যাওয়া, খনির মধ্যে আটকা পড়া একদল খনি শ্রমিকের জন্য। পরে এ খনি শ্রমিকরা যখন উদ্ধার পায় তখন জানতে পারি উদ্ধার পাবার জন্য তারা নাকি প্রার্থনা করছিল। বিপদের সময় প্রার্থনায় কাজ হয়। তবে কবে বিপদে পড়বেন আর তখন প্রার্থনার জন্য আপনার বসে থাকার দরকার কী? প্রার্থনায় নাটকীয় জবাবের কথা পত্রিকার পাতার হেড লাইন নয়। বলা হয় ফলপ্রসূভাবে প্রার্থনা করা হয়েছে বলেই কাজ হয়েছে। কিন্তু শিশুরা যে প্রার্থনা করে, প্রতিদিন টেবিলে বসে যে ঈশ্বর বন্দনা করা হয়, ধর্মপ্রাণ মানুষ যে ঈশ্বরের সঙ্গে যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম হিসেবে প্রার্থনাকেই বেছে নেয় সে কথা ক’জন জানে? লোকের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে আমি প্রার্থনার প্রকারভেদ দেখেছি। আমি আমার ব্যক্তিগত জীবনে প্রার্থনার যে কত শক্তি আছে তার অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি এবং যারা প্রার্থনা করে লাভবান হয়েছে এরকম কিছু লোকের সঙ্গে কথা বলেছি। তবে সাধারণত যে সমস্যাটি হয় তা হলো, কাউকে বলা যে কীভাবে প্রার্থনা করতে হবে। মানুষ যখন বিপদে পড়ে তখন ঠিকভাবে চিন্তা করতে পারে না, কাজকর্মেও ভুল হয়ে যায়। সমস্যা তাদেরকে গ্রাস করে এবং তাদের শোনা ও বুঝবার ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়। তখন তাদের প্রয়োজন হয় একটি সহজ ফর্মুলা, একটি সুনিশ্চিত, কার্যক্রম প্যাটার্ন যা সহজ এবং সুনির্দিষ্ট। এ বইয়ের বিশেষ দিক এ বইয়ের বিশেষ দিক হলো এটি একদমই সহজ-সরল একটি বই। এতে আপনি সহজ সব কলাকৌশল এবং ফর্মুলা পাবেন যা সহজেই আপনার দৈনন্দিন জীবনে কাজে লাগাতে পারবেন। আমি সারা বিশ্বের নারী-পুরুষদেরকে এই সরল প্রক্রিয়াগুলো শিখিয়েছি। এ বইয়ের বিশেষ অধ্যায়গুলো আপনাকে আকর্ষণ করবে কারণ এগুলো ব্যাখ্যা দেবে আপনি যা প্রার্থনা করেন কেন তার বিপরীতটাই আপনার কপালে জোটে। সারা বিশ্বের নানান মানুষ আমাকে হাজারবার জিজ্ঞেস করেছে, ‘কেন আমি প্রার্থনা করা সত্ত্বেও তার কোনো জবাব পাইনি?’ এ বইতে এই সাধারণ অভিযোগের জবাব আছে। অবচেতন মনের ওপর ছাপ ফেলার বিভিন্ন উপায় এবং সঠিক জবাব লাভ এ বইটিকে অসাধারণ মূল্যবান একটি গ্রন্থে পরিণত করেছে। আপনি কী বিশ্বাস করেন? লোকে যা ভাবে তা একজনের প্রার্থনার মাধ্যমে জবাব প্রাপ্তি ঘটবে বলেও বিশ্বাস করে না। প্রার্থনার জবাব মেলে তখনই যখন একজনের অবচেতন মন তার মনোছবি কিংবা চিন্তায় সাড়া দেয়। বিশ্বাসের এই বিধিই হলো বিশ্বজুড়ে সকল ধর্মের গোপন ক্রিয়াশীল নীতি। এটাই হলো তাদের মনস্তাত্ত্বিক সত্যের লুক্কায়িত কারণ। বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী খ্রিস্টান, মুসলমান এবং ইহুদিদের বিশ্বাসের মধ্যে বিস্তর ফারাক থাকা সত্ত্বেও তাদের প্রার্থনার জবাব পায়। এটা কী করে ঘটে? এর জবাব হলো তারা যে প্রার্থনা করে তার মানসিক গ্রহণযোগ্যতার প্রতি বিশ্বাস এবং গ্রহণোন্মুখতা। জীবনের বিধি হলো বিশ্বাসের বিধান। বিশ্বাসকে সংক্ষেপে আপনার মনের ভাবনা বলা যায়। একজন লোক যা চিন্তা করে, অনুভব করে এবং বিশ্বাস করে, তার মন, শরীর এবং পারিপার্শ্বিকতার অবস্থাও তেমনটাই হয়ে থাকে। একটি কৌশল, একটি নিয়ম বা পদ্ধতি গড়ে ওঠে আপনি কী করছেন এবং কেন করছেন তার ওপর ভিত্তি করে। এটি আপনার জীবনের সকল ভালো ভালো জিনিসের অবচেতন মূর্তপ্রকাশে সাহায্য করবে। যে প্রার্থনার জবাব মেলে তা হলো আপনার হৃদয়ের আকাক্সক্ষার উপলব্ধি। আকাক্সক্ষা প্রার্থনা সকলেরই আকাক্সক্ষা থাকে সুস্বাস্থ্য, সুখ, নিরাপত্তা মানসিক শান্তি পাবার জন্য। কিন্তু আমাদের মধ্যে কতজন এসব লক্ষ্য অর্জনে সক্ষম হয়? সম্প্রতি এক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক আমাকে বলেন, ‘আমি জানি আমি যদি আমার মানসিক প্যাটার্ন বদলে ফেলি এবং আমার ইমোশনাল লাইফ রিডাইরেক্টর করে দিই, আমার হার্টের অবস্থার উন্নতি ঘটবে। আমি তা জানি। তবে সমস্যা হলো আমি কোনো কৌশল জানি না, জানি না প্রক্রিয়া কিংবা কার্যপ্রণালী। নানান সমস্যায় আমার মন অস্থির হয়ে দোটানায় ভুগতে থাকে আর নিজেকে আমার মনে হয় অসুখী, হতাশ এবং পরাজিত।’ এই অধ্যাপকটির আকাক্সক্ষা ছিল সুস্বাস্থ্যের জন্য। তাঁর যা দরকার ছিল তা হলো তাঁর মন কীভাবে কাজ করে তা জানার রাস্তা। এটিই তাঁকে পারত তাঁর আকাক্সক্ষা পূরণে সহায়তা করতে। এ বইতে বর্ণিত নিরাময় করার প্রণালীগুলো অভ্যাস করার মাধ্যমে তিনি সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হয়ে ওঠেন। সবার জন্য একটি মন আপনার অবচেতন মনের মিরাকল ঘটানো শক্তি আপনার সামনেই রয়েছে এবং সেটা বহু বহু আগে থেকেই। চিরন্তন সত্য এবং জীবনের নিয়মনীতি সকল ধর্মের আগেই ঘটেছে। এ ভাবনা মাথায় রেখে আপনাকে এ বইটি পড়তে বলব। কারণ বইরে সামনের অধ্যায়গুলাতে রয়েছে মনের অসাধারণ শক্তির এক আধারের কথা। এটি মানসিক এবং শারীরিক ক্ষত সারিয়ে তুলবে, ভীত মনকে স্বাধীন করে তুলবে এবং দারিদ্র, ব্যর্থতা, দুঃখ, হতাশা ইত্যাদি সবকিছু থেকে আপনাকে মুক্ত করবে। শুধু আপনাকে যা করতে হবে তা হলো মানসিক এবং আবেগী ইচ্ছেগুলোর বাস্তব রূপ প্রকাশ। আপনার অবচেতন মনের সৃজনশীল শক্তি নিজ থেকেই সাড়া দেবে। আর কাজটা আজ থেকে, এখুনি শুরু করে দিন। আপনার জীবনে দারুণ দারুণ সব ব্যাপার ঘটতে দিন! এ অভ্যাস বজায় রাখুন সেদিন পর্যন্ত যতদিন পর্যন্ত না আঁধার কেটে আপনার জীবনে ঝলমল করে ওঠে আলো।
প্রখ্যাত লেখক এবং চিন্তাবিদ জোসেফ ডেনিস মারফি-র জন্ম আয়ারল্যান্ডের কান্ট্রি কর্কে, ১৮৯৮ সালে। স্কুলমাস্টার বাবার আদর্শে রােমান ক্যাথলিক হিসেবে বেড়ে ওঠার পর, বিশ বছর বয়সে নিউ ইয়র্কে স্থানান্তরিত হন। পরবর্তীতে রসায়নে ডিগ্রী নিয়ে ফার্মাসিস্ট হিসেবে পেশাগত জীবন শুরু করেন। ভারতীয় দর্শন নিয়ে বিস্তর গবেষণাকর্ম রয়েছে তার। ভারতে কাটিয়েছেনও জীবনের বড় একটা অংশ। ১৯৪০-এর দশকে সাইকোলজিতে পিএইচডি ডিগ্রী লাভের পর, মনস্তত্ত্ব সংক্রান্ত লেখালেখি শুরু করেন। লস এঞ্জেলস ডিভাইন সায়েন্স চার্চের প্রধান হিসেবে বরিত হন ১৯৪৯ সালে। এই প্রখ্যাত লেখক '১৯৮১ সালে মৃত্যুবরণ করেন। Joseph Murphy (May 20, 1898 - December 16, 1981) was an Irish born, naturalised American author and New Thought minister, ordained in Divine Science and Religious Science.Murphy was born in Ireland, the son of a private boys' school headmaster and raised a Roman Catholic.After his first wife died in 1976, he remarried to a fellow Divine Science minister who was his longstanding secretary. He moved his ministry to Laguna Hills, California, where he died in 1981.