একই গ্রামে বেড়ে ওঠে ওরা তিনজন। সুপ্তি,শিল্পি এবং শুভ।খেলার ছলে মনের অজান্তে সুপ্তি ভালোবেসে ফেলে শুভকে।শুভও সুপ্তির জন্য হৃদয়ের গহীনে এক ধরনের টান অনুভব করে যদিও কৈশরের চঞ্চলতায় সেটা কি শুধুই টান নাকি ভালোবাসা বুঝতে পারে না তারা দুজনের কেউই।মিষ্টি মিষ্টি খুনসুটিতে বেশ কেটে যায় তাদের দিনগুলো।পরবর্তিতে লেখাপড়ার সুবাদে তিনজন আলাদা হয়ে যায়।সুপ্তি এবং শুভ কেউই তাদের ভালোবাসার কথা কাউকে বলতে পারে না।শুধু দুজনের হৃদয়ের কোনো এক কোণে একটা কাঁটা খচখচ করতে থাকে।এক সময়ে পরিবারের ইচ্ছায় সুপ্তি সংসার জীবনে পদার্পন করে।সুপ্তির প্রতি তীব্র অভিমান হয় শুভর।ঘটনা প্রবাহে শিল্পির সাথে বিয়ে হয় শুভর।এখানেই ঘটনার শেষ নয় বরং শুরুই বলা চলে। এরকম একটি ঘটনাবহুল শ্বাসরুদ্ধকর এক কাহিনী 'সুবর্ণ শ্রাবণে'।এ উপন্যাসটি মাসুমা মেহেরুন নেসার প্রথম উপন্যাস। সামাজিক উত্থান পতন,প্রেম, আর ট্রাজেডির এক অপূর্ব সমন্বয় ঘটেছে এই উপন্যাসটিতে। এই উপন্যাসের পরতে পরতে রয়েছে ঘটনার ঘনঘটা। মাসুমা মেহেরুন নেসা মূলত একজন কবি।' সুবর্ণ শ্রাবণে' উপন্যাসটি দিয়ে তাঁর ঔপন্যাসিক জীবনের যাত্রা শুরু।এবং এটা তাঁর জন্য অবশ্যই একটা বিরাট চ্যালেঞ্জ! তবে তিনি তাঁর লেখনীয় দক্ষতায় এই চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করেছেন বলে আমি মনে করি। তিনি প্রমাণ করেছেন, কবি হলেও উপন্যাস লেখা যায়।আমি তাঁর মধ্যে ভবিষ্যতের একজন সফল ঔপন্যাসিককে দেখতে পাচ্ছি এবং আশা করছি তিনি খুব শীঘ্রই সেটা প্রমাণ করবেন। দিলরুবা নীলা একই গ্রামে বেড়ে ওঠে ওরা তিনজন। সুপ্তি,শিল্পি এবং শুভ।খেলার ছলে মনের অজান্তে সুপ্তি ভালোবেসে ফেলে শুভকে।শুভও সুপ্তির জন্য হৃদয়ের গহীনে এক ধরনের টান অনুভব করে যদিও কৈশরের চঞ্চলতায় সেটা কি শুধুই টান নাকি ভালোবাসা বুঝতে পারে না তারা দুজনের কেউই।মিষ্টি মিষ্টি খুনসুটিতে বেশ কেটে যায় তাদের দিনগুলো।পরবর্তিতে লেখাপড়ার সুবাদে তিনজন আলাদা হয়ে যায়।সুপ্তি এবং শুভ কেউই তাদের ভালোবাসার কথা কাউকে বলতে পারে না।শুধু দুজনের হৃদয়ের কোনো এক কোণে একটা কাঁটা খচখচ করতে থাকে।এক সময়ে পরিবারের ইচ্ছায় সুপ্তি সংসার জীবনে পদার্পন করে।সুপ্তির প্রতি তীব্র অভিমান হয় শুভর।ঘটনা প্রবাহে শিল্পির সাথে বিয়ে হয় শুভর।এখানেই ঘটনার শেষ নয় বরং শুরুই বলা চলে। এরকম একটি ঘটনাবহুল শ্বাসরুদ্ধকর এক কাহিনী 'সুবর্ণ শ্রাবণে'।এ উপন্যাসটি মাসুমা মেহেরুন নেসার প্রথম উপন্যাস। সামাজিক উত্থান পতন,প্রেম, আর ট্রাজেডির এক অপূর্ব সমন্বয় ঘটেছে এই উপন্যাসটিতে। এই উপন্যাসের পরতে পরতে রয়েছে ঘটনার ঘনঘটা। মাসুমা মেহেরুন নেসা মূলত একজন কবি।' সুবর্ণ শ্রাবণে' উপন্যাসটি দিয়ে তাঁর ঔপন্যাসিক জীবনের যাত্রা শুরু।এবং এটা তাঁর জন্য অবশ্যই একটা বিরাট চ্যালেঞ্জ! তবে তিনি তাঁর লেখনীয় দক্ষতায় এই চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করেছেন বলে আমি মনে করি। তিনি প্রমাণ করেছেন, কবি হলেও উপন্যাস লেখা যায়।আমি তাঁর মধ্যে ভবিষ্যতের একজন সফল ঔপন্যাসিককে দেখতে পাচ্ছি এবং আশা করছি তিনি খুব শীঘ্রই সেটা প্রমাণ করবেন। দিলরুবা নীলা
পিতা: মরহুম এ বি এম মজিবুর রাহমান মাতা বেগম ফরহাত বানু জন্ম : ১১ই ফেব্রুয়ারি কুষ্টিয়া জেলার চুয়ামলিক পাড়া গ্রামে নানার বাড়িতে। পিতৃনিবাস মেহেরপুর জেলার সাহেব নগর গ্রামে হলেও বাবার চাকরি সুবাদে লেখক আশৈশব ঢাকা শহরে বেড়ে ওঠেন। মাধ্যমিকের আগেই সংসার জীবনে ঢুকে পড়ার কারণে পরবর্তীতে উচ্চ মাধ্যমিকে অংশগ্রহণ করতে ব্যর্থ হন তিনি। প্রকৃতি আর জীবন যন্ত্রণার দোলাচলে তাঁর কলম সক্রিয় থেকেছে বরাবর। সাত ভাইবোনের মধ্যে লেখক চতুর্থ। পারিবারিক জীবনে তিনি দুই মেয়ে এবং এক ছেলের জননী। লেখালেখি ছাড়াও গান শোনা, বাগান করা, ভ্রমণ করা এবং রান্না করা লেখকের বিশেষ পছন্দ।