আমাদের সমাজে ছড়িয়ে—ছিটিয়ে আছে এমন অনেক আভা, শুভ, নোভা, বিভা, অভি, আর ইভা। ওদেরও অধিকার আছে সুন্দর জীবন পাওয়ার। সমাজে অবাঞ্চিত শিশু হিসাবে ঘুরে বেড়াচ্ছে এদিক—সেদিক। নাই শিক্ষা, নাই খাদ্য, নাই বাসস্থান, এইতো গেলো এক চিত্র। আবার অন্য এক চিত্র হল শফিক আর লুনার মতো অনেক দম্পতি আছেন যাদের কোনো সন্তান নাই। একটা সন্তানের জন্য হাহাকার করে কাটয়ে দিচ্ছেন পুরো জীবন। অথচ সমাজে এই দুই চিত্র যদি মিলে যায়। যদি নিঃসন্তান দম্পতিগুলো একটু এগিয়ে আসে সমাজের এই অবাঞ্ছিত শিশুদের দিকে তবে জীবনের গল্পগুলো অনেক সুন্দর হয়ে ওঠে, হয়ে ওঠে সব অসম্পূর্ণ জীবনগুলো সুন্দর পরিবারে পরিপূর্ণময়। এই গল্পে তেমনি এক অসম্পূর্ণ সংসার জীবনকে পরিপূর্ণরূপ দেওয়ার চেষ্টা চলেছে মাত্র। আমাদের সমাজে ছড়িয়ে—ছিটিয়ে আছে এমন অনেক আভা, শুভ, নোভা, বিভা, অভি, আর ইভা। ওদেরও অধিকার আছে সুন্দর জীবন পাওয়ার। সমাজে অবাঞ্চিত শিশু হিসাবে ঘুরে বেড়াচ্ছে এদিক—সেদিক। নাই শিক্ষা, নাই খাদ্য, নাই বাসস্থান, এইতো গেলো এক চিত্র। আবার অন্য এক চিত্র হল শফিক আর লুনার মতো অনেক দম্পতি আছেন যাদের কোনো সন্তান নাই। একটা সন্তানের জন্য হাহাকার করে কাটয়ে দিচ্ছেন পুরো জীবন। অথচ সমাজে এই দুই চিত্র যদি মিলে যায়। যদি নিঃসন্তান দম্পতিগুলো একটু এগিয়ে আসে সমাজের এই অবাঞ্ছিত শিশুদের দিকে তবে জীবনের গল্পগুলো অনেক সুন্দর হয়ে ওঠে, হয়ে ওঠে সব অসম্পূর্ণ জীবনগুলো সুন্দর পরিবারে পরিপূর্ণময়। এই গল্পে তেমনি এক অসম্পূর্ণ সংসার জীবনকে পরিপূর্ণরূপ দেওয়ার চেষ্টা চলেছে মাত্র।
সায়লা সুলতানা লাকী ১৯৭৬ সালের ২৬শে আগষ্ট, ঢাকায় জন্ম গ্রহন করেন। লেখিকার গ্রামের বাড়ি মুন্সিগঞ্জ জেলার লৌহজং উপজেলার ধাইদা গ্রামে ছিল যা এখন নদী গহ্বরে বিলীন হয়ে গেছে। তিন ভাই এক বোনের মধ্যে তিনিই সবার বড়। বাবা আব্দুল লতিফ চাকলাদার সরকারি চাকরিজীবি ছিলেন। সেই সুবাদে ময়মনসিংহেও কেটেছে জীবনের কিছুটা সময়। মা মরহুমা শামসুন্নাহার নিহার ছিলেন খুবই শিল্পীমনা একজন মানুষ। তাঁর কাছ থেকেই গল্পের বই পড়ার অভ্যাস তৈরি হয় লেখিকার। পড়াশোনা তাঁর খুব ভালো লাগে। শিক্ষা জীবনে প্রানিবিদ্যায় বিএসসি (অনার্স) ও এমএসসি (ফিশারিজ) সম্পন্ন করেছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রানীবিদ্যা বিভাগ হতে ফিশারিজে এম ফিল ডিগ্রি অর্জন করেন তিনি।