মহান স্স্বাধনিতা যুদ্ধীধের সময় স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত হওয়া সেইসব গানের সংকলন যেগানশুনে মসুক্তিযোদ্ধারা অনুপ্রানিত হয়েছে। প্রায় ২ শিতাধিক গান রয়েছে এই বইয়ে.... প্স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র গান। একাত্তরে আমাদের মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে যার ভূমিকা ছিল অত্যন্তগুরুত্বপূর্ণ। আর সে জন্যেই স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রকে বলা হত মুক্তিযুদ্ধের দ্বিতীয় ফ্রন্ট। এ যুদ্ধ ছিল আমাদের শত্রুদের বিরুদ্ধে এক মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধ। একথা অনস্বীকার্যযে, মুক্তিযুদ্ধ চলার সময় দেশের ভেতরে বাইরে যে যেখানে ছিলেন সবার কাছে এই বেতার কেন্দ্রটি ছিল যুদ্ধকালিন রুদ্ধশ্বাস পরিবেশে খোলা জানালার মতো। প্রকাশ্যে বা লুকিয়ে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রথেকে সবাই জানতে পারতেন মুক্তিযুদ্ধের অগ্রগতিসহ প্রতিদিনের জানা-অজানা নানা ঘটনার কথা। পাশাপাশি মুক্তিযোদ্ধারাও এই কেন্দ্রের উদ্দীপনামূলক নানা অনুষ্ঠান শুনে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে মানসিক শক্তিতে উজ্জীবিত হয়ে উঠতেন। প্রাথমিক পর্যায়ে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রথেকে অতি সামান্য কয়েকজন শিল্পী ও কলাকুশলীর সমন্বয়ে সীমিত আয়োজনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় প্রতিদিনের সম্প্রচার। তবে ছুদিনের পর থেকে ধীরে ধীরে সংকট কাটতে থাকে। বিভিন্নস্থান থেকে কবি সাহিত্যিক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, রাজনীতিবিদ থেকে শুরু করে সংগীতশিল্পীরা বেতার কেন্দ্রেআসতে থাকেন। জমজমাট হয়ে ওঠে বেতার কেন্দ্রটি। বেতার কেন্দ্রের বাইরেও কলকাতার বিভিন্নস্থানে সংগীত শিল্পীরা নানা নামে সাংস্কৃতিক সংগঠন গড়ে তোলেন। তবে সবার মূল উদ্দেশ্য ছিল একটাই, মুক্তিযোদ্ধাদেরকে বিভিন্নভাবে সাহায্য সহযোগিতা দিয়ে সামগ্রিকভাবে চলমান মুিক্তযদ্ধু কে বেগবান করে তোলা। এইসব সংগঠনের বেশিরভাগ শিল্পীরাই স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ চলার সময় আমরা কেমন ছিলাম, কেমন করে কেটেছে আমাদের দিন এবং রাত, সেসব দিনের কথা এখন আর নতুন করে কিছুবলার নেই। অসহনীয় জীবনযাপনের গ্লানি আর সব হারানোর বেদনা নিয়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ তখন শুধুবেঁচে থাকা এবং সেই সাথে দেশের স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যকেই সবচাইতে বড় পাওয়া বলে ধরে নিয়েছিল সবাই। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র। একাত্তরে আমাদের মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে যার ভূমিকা ছিল অত্যন্তগুরুত্বপূর্ণ। আর সে জন্যেই স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রকে বলা হত মুক্তিযুদ্ধের দ্বিতীয় ফ্রন্ট। এ যুদ্ধ ছিল আমাদের শত্রুদের বিরুদ্ধে এক মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধ। একথা অনস্বীকার্যযে, মুক্তিযুদ্ধ চলার সময় দেশের ভেতরে বাইরে যে যেখানে ছিলেন সবার কাছে এই বেতার কেন্দ্রটি ছিল যুদ্ধকালিন রুদ্ধশ্বাস পরিবেশে খোলা জানালার মতো। প্রকাশ্যে বা লুকিয়ে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রথেকে সবাই জানতে পারতেন মুক্তিযুদ্ধের অগ্রগতিসহ প্রতিদিনের জানা-অজানা নানা ঘটনার কথা। পাশাপাশি মুক্তিযোদ্ধারাও এই কেন্দ্রের উদ্দীপনামূলক নানা অনুষ্ঠান শুনে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে মানসিক শক্তিতে উজ্জীবিত হয়ে উঠতেন। প্রাথমিক পর্যায়ে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রথেকে অতি সামান্য কয়েকজন শিল্পী ও কলাকুশলীর সমন্বয়ে সীমিত আয়োজনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় প্রতিদিনের সম্প্রচার। তবে কিছুদিনের পর থেকে ধীরে ধীরে সংকট কাটতে থাকে। বিভিন্নস্থান থেকে কবি সাহিত্যিক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, রাজনীতিবিদ থেকে শুরু করে সংগীতশিল্পীরা বেতার কেন্দ্রেআসতে থাকেন। জমজমাট হয়ে ওঠে বেতার কেন্দ্রটি। বেতার কেন্দ্রের বাইরেও কলকাতার বিভিন্নস্থানে সংগীত শিল্পীরা নানা নামে সাংস্কৃতিক সংগঠন গড়ে তোলেন। তবে সবার মূল উদ্দেশ্য ছিল একটাই, মুক্তিযোদ্ধাদেরকে বিভিন্নভাবে সাহায্য সহযোগিতা দিয়ে সামগ্রিকভাবে চলমান মুিক্তযদ্ধু কে বেগবান করে তোলা। এইসব সংগঠনের বেশিরভাগ শিল্পীরাই স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ চলার সময় আমরা কেমন ছিলাম, কেমন করে কেটেছে আমাদের দিন এবং রাত, সেসব দিনের কথা এখন আর নতুন করে কিছুবলার নেই। অসহনীয় জীবনযাপনের গ্লানি আর সব হারানোর বেদনা নিয়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ তখন শুধুবেঁচে থাকা এবং সেই সাথে দেশের স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যকেই সবচাইতে বড় পাওয়া বলে ধরে নিয়েছিল সবাই।
'১৯৫৬ সালের শেষ দিকে মেহেরপুর জেলার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।। গ্রামেই প্রাথমিক ও উচ্চ বিদ্যালয়ের পাঠ চুকিয়ে চাকরি করেন ব্যাংকে। তারপর অনিয়মিত প্রার্থী হিসাবে কলেজের পাঠ শেষ করেন। ছােটবেলা থেকেই লেখালেখির হাতেখড়ি। কবির লেখা বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় বিভিন্ন সময় দ্বিরেফ ছদ্মনামে প্রকাশিত হয়েছে। বর্তমানে অবসর জীবনযাপন করছেন এবং বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সাথে সমাজ। উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের সাথে নিজেকে জড়িয়ে রেখেছেন।