সৃষ্টির উল্লাসে রোবটিকস বইয়ের ৩য় খণ্ডটি বাচ্চা থেকে বুড়ো যারা রোবটিকসের বেসিক কিছু জিনিস আগেই শিখেছে তাদের আরও একধাপ বেশি শিখতে সাহায্য করবে। এই বইয়ের সাহায্যে ইএসপি৩২ ডেভেলপমেন্ট বোর্ড ও তার মাধ্যমে হাতেকলমে আইওটি শিক্ষা শুরু করতে পারবে যে কেউ। ৭ বছর বা তার ঊর্ধ্বে যে কেউ এই বই থেকে হাতেকলমে রোবটিকস নিয়ে শিখতে পারবে। এই বইয়ের মাধ্যমে ২ ডজন হাতেকলমে আইওটি ও রোবটিকসের প্রোজেক্ট বানানো শেখা যাবে। বইটি নিজে একজন মেন্টর হিসাবে যেমন কাজ করবে তেমনি বইটি পড়ে যে কেউ অন্য কাউকে রোবটিকসে মেন্টরিং করতে পারবেন। তাই বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে অভিভাবকদের সাহায্যে একসাথে এই বইয়ের প্রতিটি কাজ বুঝে বুঝে করার আহ্বান করা হচ্ছে। অবিরাম থাক সবার রোবটিকসের জগতে বিচরণ। সৃষ্টির উল্লাসে রোবটিকস বইয়ের ৪র্থ খণ্ডটি বাচ্চা থেকে বুড়ো যারা রোবটিকসের বেসিক কিছু জিনিস আগেই শিখেছে তাদের আরও একধাপ বেশি শিখতে সাহায্য করবে। এই বইয়ে ইএসপি৩২ ডেভেলপমেন্ট বোর্ড ও তার মাধ্যমে হাতেকলমে আইওটি শিক্ষাকে আরও একধাপ এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে, ৩য় খণ্ড যেখানে শেষ হয়েছে তার পর থেকে। পাশাপাশি এই বইয়ে ওয়ার্ল্ড রোবট অলিম্পিয়াডের বাংলাদেশ জাতীয় পর্বের প্রস্তুতিরও প্রাথমিক ধারণা দেওয়া হয়েছে। বইটি এমনভাবে লেখা হয়েছে যে ৭ বছর বা তার ঊর্ধ্বে যে কেউ এই বই থেকে হাতেকলমে রোবটিকস নিয়ে শিখতে পারবে। এই বইয়ের মাধ্যমে ১৮টি হাতেকলমে আইওটি ও রোবটিকসের প্রোজেক্ট বানানো শেখা যাবে। বইটি নিজে একজন মেন্টর হিসাবে যেমন কাজ করবে তেমনি বইটি পড়ে যে কেউ অন্য কাউকে রোবটিকসে মেন্টরিং করতে পারবেন। তাই বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে অভিভাবকদের সাহায্যে একসাথে এই বইয়ের প্রতিটি কাজ বুঝে বুঝে করার আহ্বান করা হচ্ছে। অবিরাম থাক সবার রোবটিকসের জগতে বিচরণ।
মিশাল ইসলাম রোবটিক্স ও আইওটি নিয়ে কাজ করতে ভালোবাসেন। তিনি কম্পিউটার সার্ভিসেস লিমিটেডে আইওটি ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে কর্মরত ছিলেন। এরপর বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্কে প্রোগ্রাম কোঅরডিনেটর হিসাবে যুক্ত হন। পরবর্তীতে তিনি ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশে আইসিটি কোঅরডিনেটর হিসাবে যুক্ত হন এবং বর্তমানে সেখানেই কর্মরত আছেন। এর পাশাপাশি তিনি বাংলাদেশ রোবট অলিম্পিয়াডে কোঅরডিনেটর হিসাবে যুক্ত আছেন এবং আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশ দলের প্রধান মেন্টর হিসাবে কাজ করছেন। পাশাপাশি ইন্টারনেট অব থিংস কাউন্সিলের কাউন্সিল মেম্বার হিসাবে যুক্ত আছেন। মিশাল বই পড়তে ও ঘুরাঘুরি করতে পছন্দ করেন। ভারতীয় মিথলজির বিষয়ে বিশেষ ঝোঁক থাকায় প্রায়ই ঘুরে বেড়ান দেশের নানা প্রান্তে। মিশাল দেশের শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানমনস্ক করতে যুক্ত আছেন বাংলাদেশ বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণ সমিতিতে একজন সমন্বয়ক হিসাবে। পাশাপাশি শিশু-কিশোরদের রোবটিক্সে আরও আগ্রহী করতে প্রশিক্ষক হিসাবে কাজ করেন মাকসুদুল আলম বিজ্ঞানাগারে।