প্রথম ফ্ল্যাপের দুটি কথাঃ আমাদের সমাজ নিয়ে লিখতে গেলে অল্প কথায় শেষ করা যায় না। এই বাংলাদেশ নিয়ে অনেক ইতিহাস রচিত হয়েছে। এখানে হরেক রকমের মানুষ হরেক রকমের মন নিয়ে বসবাস করে। এখানে কে আগে বড় হবে, কাকে মেরে কে পয়সাওয়ালা হবে, সেই চিন্তা থাকে বেশির ভাগ মানুষের। প্রয়োজন সবাইর মানবিক গুণ আরও বাড়িয়ে তোলা ও সবাইকে মানবাধিকার মেনে চলা। আমার রচিত 'আমাদের সমাজ ও সামাজিকতা বইয়ে অনেক বড় কর্মকর্তার বিষয়েও ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছি। যা আমার ব্যক্তি জীবনের কিছু অভিজ্ঞতা থেকে। তাই এতে কারো মন খারাপ হতে পারে। যা বর্তমান বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছি। আমার সুস্পষ্ট স্লোগান হলো 'সমাজের একটি মানুষ অসহায় হলে দেশের একটি অংশ অসহায় হলো তাই ক্ষমতাবানদের দক্ষভাবে সমাজ পরিচালনা করা। নিচের নাট্য অংশে নদী ভাঙ্গা অসহায় একটি পরিবার কিভাবে আবার পুনরায় উঠে দাঁড়ানোর আপ্রাণ চেষ্টা করেছে। চলুন সবাই সৎ ও আদর্শ হয়ে আমাদের সোনার বাংলাকে বিশ্বের মাঝে উঁচু করে তুলে ধরি। দেশের প্রতিটি মানুষ সুখে শান্তিতে বসবাস করি। এই প্রার্থনা রইলো। ইকবাল হোসেন ভূঁইয়া কামাল কবি- গীতিকার, গল্পকার ও নাট্যকার
পিতা- তফাজ্জল আহাম্মেদ ভূঁইয়া, মাতা- রাহিমা বেগম। ঐতিহ্যবাহি পোমতলা ভূঁইয়া বাড়িতে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯৬২ সালে ২০ ফেব্রুয়ারি কুমিল্লা জেলার বরুড়া থানার ২নং দক্ষিণ ভবানীপুর ইউনিয়নে জন্ম গ্রহণ করেন । বর্তমান তিনি ২০২/৫ ২য় মুরাদপুর হাউজিং সংলগ্ন। ১৪নং ওয়ার্ড কুমিল্লা সদরে বসবাস করেন। কবি তার গ্রামের ভৈষখলা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ও বাতাইছড়ি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ও বাতাইছড়ি উচ্চ বিদ্যালয় ও সূয়াগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ে লেখা পড়া করেন। লেখা বই সমূহ - কাব্যগ্রন্থ ‘কবিতায় কথা কয়', সমাজ নিয়ে লেখা ‘আমাদের সমাজ ও সামাজিকতা'। মা কাব্যগ্রন্থে যৌথভাবে কবিতা প্রকাশ, জনক ও জন্মভূমি কাব্যগ্রন্থে যৌথভাবে কবিতা প্রকাশ ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া বরুড়া'র কথা'য় গল্প ও কবিতা প্রকাশ পায় ।