প্রথম ফ্ল্যাপের লেখাঃ বর্তমান সময়ে আধুনিকতার অন্যতম মাধ্যম হলো সল্প সময়ে অল্পতে সকল বিষয় হাতের মুঠোয় গুছিয়ে নেওয়া। বহির্বিশ্বের আধুনিকতা বা ডিজিটাল মাধ্যমে এগিয়ে নিয়ে সফলতার দৌড়ে পৌঁছানোর পূর্বেই করুণ পরিণতি। ইতিহাসের নানান অধ্যায় বা ইসলামিক বাণী থেকে যা প্রকাে শর মাধ্যমে আমরা জানি, তা হলো বিশ্বব্যপী প্রতি শত বছর পর মহামারি থেকে আসবে। তাও আবার আল্লাহর সৃষ্টির শেরা মানব জাতীর মাধ্যমে। আবার তা সমাধানও হবে মানব জাতির প্রচেষ্টায়। পৃথিবী যখন ক্লান্ত হয়ে সৃষ্টি কর্তার কাছে ফরিয়াদ করে, তখন ২০১৯ সাল নাগাদ বিশ্বের অসুস্থ বাতাসে মহামারি তৈরি করে দেন আল্লাহ রাব্বুল আলআমিন। তার ফলাফল বিশ্বের সকলে দেখেছি। লেখক তার গল্পের মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলতে চেয়েছেন। আমরা মানব জাতি কখনও নিজের জীবনের জন্য রক্তের বা আত্মার আত্মীয়কে ভুলে যেতে পারি। আমরা নিজেকে নিয়ে ভাবি সবচেয়ে বেশি। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কোরাআনের তাফসিরে বক্তাগণ বলতে শুনি, আরে ভাই মরার আগে মরে দেখেন, কান্নার আছে কে? তার প্রমান হলো একজন কর্তা তার পরিবার পরিজনের জন্য বৈধ বা অবৈধ আয়ের মাধ্যমে যতোই সুখী রাখতে চায় না কেনো, সময় হলে তার পুরোদিনের সব ভুলে আমরা নতুন করে বাঁচতে চাই বা বিভিন্ন সময় প্রতিদান হিসেবে কর্তার প্রতি অবিচার করি । লেখক “মানবিক সীমানা"র লিখা বইয়ের বিষয়বস্তু নিয়ে লেখার চেষ্টা করেও শেষ করা সম্ভব হলো না। কারণ, এই গ্রন্থের বিশ্লেষণ করতে হলে দীর্ঘ সময়ের প্রয়োজন। লেখকের লেখা “চ্যাটিং ফ্রেন্ড ও রোজি" গ্রন্থটি যেনো পাঠকের কল্যাণে আসে, আমি এই প্রত্যাশা করছি।