মেধামননে, শিক্ষা-সংস্কৃতিতে বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী একজন প্রতিশ্রুতিশীল কবি ও লেখক নজরুল বাঙালি বর্তমান সময় এবং আগামী প্রজন্মকে আরো সুখী সমৃদ্ধশালী করে গড়ে তুলতে ও বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে সাহিত্য ও কাব্য চর্চা করে চলেছেন অবিরাম- নিয়মিতভাবে। কৈশোর থেকে এ স্বপ্ন বুকে ধারণ করেই তার লেখালেখি শুরু। এছাড়াও ছাত্র জীবনে তার নিয়মিত সাহিত্য চর্চার স্বাক্ষর রয়েছে। নজরুল বাঙালির লেখায় লেখায় সমাজের অসঙ্গতি দূর করে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সমাজ গড়ার প্রতিচ্ছবি অত্যন্ত দৃশ্যমান যেখানে দিন বদলের অঙ্গীকার সুস্পষ্ট ফুটে উঠেছে। অনন্য প্রতিভায় ভাস্বর নজরুল বাঙালি ফেনি জেলাধীন, ফেনী সদরস্থ ফরহাদ নগর গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯৬৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মরহুম মফিজ আহম্মদ ও মাতা ছবুরা খাতুন। ইতোপূর্বে একজন প্রতিথযসা সম্পাদক হিসেবে ফেনী থেকে প্রকাশিত তার সম্পাদিত ‘বীর বাঙালী” মাসিক প্রত্রিকার মাধ্যমে লেখালেখির জগতে অনন্য অবদান রাখেন। যার প্রকাশনা ১৯৯৫ সাল হতে ২০০৪ সাল পর্যন্ত নিয়মিত প্রকাশিত হয়। এর মাধ্যমে সাহিত্য চর্চার জগতে তার লেখালেখির নান্দনিক রূপ আরো আলোকোজ্জল হয়ে উঠে। বাংলাদেশের সাহিত্য সংস্কৃতি ও জাতিস্বত্তার অনন্য পাদপিঠ অমর একুশে বই মেলায় তার প্রথম গ্রন্থ “যেন হৃদয় ছুঁয়ে যায়” প্রকাশিত হয়। একটি ছোট গল্পগ্রন্থ, স্মৃতিতে অম্লান মুক্তিযুদ্ধ ’৭১ ও উপন্যাস “মন ছুয়েছো তুমি” এবং এপার বাংলা - ওপার বাংলা প্রকাশিত সম্পাদিত গ্রন্থ; ৪২ জন কবিদের নিয়ে যৌথ কাব্যগ্রন্থ ‘সীমান্ত বন্ধন’, এ মন খোঁজে তারে, স্বপ্ন দেখে মন, সীমান্ত বন্ধন-২, করোনাময় পৃথিবীতে জীবনের রূপায়ন, হৃদয়ে বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনা, খোঁজে তোরো মন, নবচেতনা, স্বপ্নঘেরা এবং স্বপ্নভরা মন কাব্য গ্রন্থ। নজরুল বাঙালি একজন চৌকস মেধাবী সরকারি কর্মকর্তা হয়েও লেখালেখিই তার স্বপ্ন এবং ধ্যান-জ্ঞান। ব্যাক্তিগত জীবনে তিনি তিন সন্তানের গর্বিত জনক। মেধামননে, শিক্ষা-সংস্কৃতিতে বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী একজন প্রতিশ্রুতিশীল কবি ও লেখক নজরুল বাঙালি বর্তমান সময় এবং আগামী প্রজন্মকে আরো সুখী সমৃদ্ধশালী করে গড়ে তুলতে ও বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে সাহিত্য ও কাব্য চর্চা করে চলেছেন অবিরাম- নিয়মিতভাবে। কৈশোর থেকে এ স্বপ্ন বুকে ধারণ করেই তার লেখালেখি শুরু। এছাড়াও ছাত্র জীবনে তার নিয়মিত সাহিত্য চর্চার স্বাক্ষর রয়েছে। নজরুল বাঙালির লেখায় লেখায় সমাজের অসঙ্গতি দূর করে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সমাজ গড়ার প্রতিচ্ছবি অত্যন্ত দৃশ্যমান যেখানে দিন বদলের অঙ্গীকার সুস্পষ্ট ফুটে উঠেছে। অনন্য প্রতিভায় ভাস্বর নজরুল বাঙালি ফেনি জেলাধীন, ফেনী সদরস্থ ফরহাদ নগর গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯৬৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মরহুম মফিজ আহম্মদ ও মাতা ছবুরা খাতুন। ইতোপূর্বে একজন প্রতিথযসা সম্পাদক হিসেবে ফেনী থেকে প্রকাশিত তার সম্পাদিত ‘বীর বাঙালী” মাসিক প্রত্রিকার মাধ্যমে লেখালেখির জগতে অনন্য অবদান রাখেন। যার প্রকাশনা ১৯৯৫ সাল হতে ২০০৪ সাল পর্যন্ত নিয়মিত প্রকাশিত হয়। এর মাধ্যমে সাহিত্য চর্চার জগতে তার লেখালেখির নান্দনিক রূপ আরো আলোকোজ্জল হয়ে উঠে। বাংলাদেশের সাহিত্য সংস্কৃতি ও জাতিস্বত্তার অনন্য পাদপিঠ অমর একুশে বই মেলায় তার প্রথম গ্রন্থ “যেন হৃদয় ছুঁয়ে যায়” প্রকাশিত হয়। একটি ছোট গল্পগ্রন্থ, স্মৃতিতে অম্লান মুক্তিযুদ্ধ ’৭১ ও উপন্যাস “মন ছুয়েছো তুমি” এবং এপার বাংলা - ওপার বাংলা প্রকাশিত সম্পাদিত গ্রন্থ; ৪২ জন কবিদের নিয়ে যৌথ কাব্যগ্রন্থ ‘সীমান্ত বন্ধন’, এ মন খোঁজে তারে, স্বপ্ন দেখে মন, সীমান্ত বন্ধন-২, করোনাময় পৃথিবীতে জীবনের রূপায়ন, হৃদয়ে বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনা, খোঁজে তোরো মন, নবচেতনা, স্বপ্নঘেরা এবং স্বপ্নভরা মন কাব্য গ্রন্থ। নজরুল বাঙালি একজন চৌকস মেধাবী সরকারি কর্মকর্তা হয়েও লেখালেখিই তার স্বপ্ন এবং ধ্যান-জ্ঞান। ব্যাক্তিগত জীবনে তিনি তিন সন্তানের গর্বিত জনক।
মোখলেস মুকুলের জন্মস্থান পাবনা। পিতা: আব্দুল হামিদ, মাতা: ফজিলাতুন্নেছা। জন্মসাল ১৯৬৬। চিকিৎস্যা বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর। সামাজিক দ্বায়বদ্ধতা থেকে সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় লেখালেখি শুরু। বইমেলা ‘১৫-তে প্রথম ছোটোগল্পের বই ‘চাকা’, বইমেলা ‘১৬-তে কাব্যগ্রন্থ ‘শূন্য’, বইমেলা ‘১৮-তে উপন্যাস ‘মৃন্ময়বৃক্ষ’, বইমেলা ‘১৯-এ ছোটোগল্পের বই ‘কাঁকড়াকাল’ এবং বইমেলা ‘২১-এ উপন্যাস ‘বঙ্গালী ভইলী’ প্রকাশিত হয়। করোনা নিয়ে তৃতীয় উপন্যাস এবং ষষ্ঠ বই ‘অতঃপর করোনা’ প্রকাশের পথে।