সৌদি প্রবাসী জহির উদ্দিনের সাথে বিয়ের পরেই সাহানা এই গ্রামে আসে। রিফাতদের বাড়ি আর সাহানার স্বামী জহির উদ্দিনের বাড়ি পাশাপাশি। ওদের দু'বাড়ি গ্রামের অন্য বাড়িগুলো থেকে একটু আলাদা। আলাদা আসলে ওরা করেনি, গ্রামের মধ্যে একটা প্রাইমারী স্কুল আছে। স্কুলটাই মুলত ওদের বাড়ি দুটোকে আলাদা করেছে। পুকুর পাড় ঘেসে দু'বাড়ির মধ্যিখান চিঁড়ে একটা রাস্তা সোজা স্কুল মাঠের সাথে মিলেছে। আশে পাশের চার গ্রামের ছেলে মেয়েরা এখানেই প্রাথমিকের জ্ঞান অর্জন করতে আসে। জহিরের বাবা মারা যাওয়ার পরে মা সায়রা বানু একা হয়ে যান। একমাএ ছেলে তার। মায়ের জোরাজুরিতে জহির সাহানাকে ঘরে তোলে। তখন জহিরের বয়স মাত্র ছাব্বিশ বছর আর সাহানার ষোল। সাহানার স্তনগুলো তেমন বড় ছিল না, কমলার মতন ছোট ছিল। ঠিক মতন বুঝাই যেত না। বাসররাতে রীতিমত সাহানার সাথে যুদ্ধ করে জহিরকে জিততে হয়েছিল। সাহানা কিছুতেই রাজি ছিল না, তার না কি ভয় হয়। অনেক ডলা-মলার পরে জহির সাহানাকে উত্তেজিত করতে পেরেছিল। উত্তেজিত করলে কি হবে। অনেক চেষ্টা করেও জহির সাহানার ভেতর প্রবেশ করতে পারছিল না। সাহানা ব্যাথায় কুঁকড়ে উঠছিল বার বার। জহির তো নাছোড় বান্দা। কার