আব্দুল্লাহ শুভ্র। পুরো নাম মোঃ আব্দুল্লাহ আল ইয়াছিন শুভ্র। ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর। তাঁর লেখা প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ ফাগুন রঙা শব্দ। দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ কালো জোছনায় লাল তারা। গ্রন্থটি ২০১৯ সালে অন্বেষা প্রকাশনী থেকে বাংলা একাডেমি বইমেলায় প্রকাশিত হয়। চলে এসো এক কাপড়ে অমর একুশে বইমেলা ২০২০-এ প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ। তাঁর প্রকাশিত সবকটি কাব্যগ্রন্থই পাঠপ্রিয়তা পায়। অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০২২-এ কবি প্রকাশনী হতে প্রকাশিত হয়েছে এখনো প্রমিথিউস ও কস্মিনকালেও তুমি প্রেমী ছিলে না নামক আরও দুটি কাব্যগ্রন্থ। কাব্যের পাশাপাশি আব্দুল্লাহ শুভ্র ঔপন্যাসিক হিসেবেও যথেষ্ট সুনাম কুড়িয়েছেন। অমর একুশে বইমেলা ২০২০-এ অন্বেষা প্রকাশনী থেকে বেরিয়েছিল তাঁর লেখা প্রথম উপন্যাস শেষ ট্রেন। শেষ ট্রেন উপন্যাসটি উপন্যাসপ্রেমীদের ব্যাপক প্রশংসা ও পাঠপ্রিয়তায় পায়। তাঁর লেখা নীল ফড়িং উপন্যাসটি পাঠকপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা উপন্যাসগুলোর মধ্যে একটি। পাঠকদের অনুরোধে তিনি এবারের বইমেলা ২০২২-এ কবি প্রকাশনী হতে প্রকাশিত করেছেন উপন্যাস মাখনের দেশলাই। আব্দুল্লাহ শুভ্রর ভেতরে বসবাস এক দেশপ্রেমী আর রোমাঞ্চ-রোমান্সপ্রিয় ভালোবাসার সত্তা। সঙ্গে দার্শনিক মনন ও বিশ্লেষণ। তাঁর কবিতা ও গদ্য তাই হয়ে ওঠে সাজুয্য উপমায় সাবলীল স্রোতধারা।
আব্দুল্লাহ শুভ্র। পুরো নাম মোঃ আব্দুল্লাহ আল ইয়াছিন শুভ্র। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর। তার লেখা প্রথম উপন্যাস শেষ ট্রেন। শেষ ট্রেন উপন্যাসটি উপন্যাস প্রেমীদের ব্যাপক প্রশংসা ও পাঠপ্রিয়তা পায়। তার লেখা নীলফড়িং উপন্যাসটি অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০২১ এ পাঠকপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা উপন্যাস গুলোর মধ্যে একটি। তারপর একে একে তিনি লিখেন- মাখনের দেশলাই, তৎপুরুষ উপন্যাস। এ দুটো উপন্যাস পাঠক মহলে সমাদৃত হয়। পাঠকদের অনুরোধে ২০২৪ এর বইমেলায় লিখেছেন কালপিয়াসী জ্যোৎস্না। উপন্যাস লেখার পাশাপাশি কবিতা লেখায় ও তিনি সমান দক্ষ। তার প্রকাশিত প্রথম কবিতা রাজ মঞ্জুরী অর্চনা। দৈনিক প্রথম আলো ২০০৮ সালের ১২ই সেপ্টেম্বরের সাহিত্য পাতায় তা প্রকাশিত হয়। এছাড়াও নিয়মিতভাবে তিনি যুগান্তর পত্রিকায় কবিতা লেখেন। তার প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ গুলো- ফাগুন রঙা শব্দ, চলে এসো এক কাপড়ে, কস্মিনকালেও তুমি প্রেমী ছিলে না এবং এখনো প্রমিথিউস। আব্দুল্লাহ শুভ্রের ভিতর বাস করে এক দেশপ্রেমী আর রোমাঞ্চ প্রিয় ভালবাসার সত্তা। সঙ্গে দার্শনিক মনন। এজন্য তার রচনা হয়ে ওঠে সাজুয্য উপমায় সাবলীল স্রোতধারা।