Green Mizanur Rahman, a scientist and renowned reference book writer who has been listed many times in the Bangladesh National Bibliography and other researchers in his family have long noted with concern that "mechanical and electronic civilizations have evolved, but in comparison, self-awareness, brotherhood, family values, Global liability has not developed”! Therefore, the authors want to lead the world towards the development of the “Cognitive Learning Process” in the way of developing "Thought and Perception"; Which can serve as the editor of economic, intellectual, and gender attitudes. Travel Monograph of CoxsBazar Bangladesh (International Standard Book Number, ISBN: 9789843495303) is the world's first complete monograph on travel and tourism. It is an aggregation of self-developing anthological texts for the reader, with at least two lakh words. It will set countless milestones in the lives of readers of all ages to become fluently acquainted with the vast majority of English vocabulary and acquire unique language styles. On the way to acquiring English language skills, this book can save thousands of Taka for each reader, and also can decrease the need for a home tutor. The number of technical photographs in it, including descriptions, is about four hundred. Through reading the book, patriotism, mindfulness, creativity, dream of a better life will be accelerated. By imagining the field environment or going to the fieldwork on tourism, the reader will be able to improve his/her intellectual life without any unexpected stress. It is suitable for mass use as it has improved binding of fabric and durable binding with polyvinyl alcohol (gum). 120 grams per square meter of art paper has been composed and written in visual-aesthetic characters. Judging by the multidimensional presentation, it will no doubt open a new horizon in the publishing history of Bangladesh. Moreover, following the "Chicago Manual of Style", the authors have shown their unique expertise in introducing it as a reference book in all educational institutions and universities around the world. It is the result of the continuous efforts of three writers and three other contributors over about 9 years. On the way to taking the world to a new humanitarian height, they have set an unparalleled example of supreme sacrifice and physical and intellectual labor. As a result, the mass people got a chance to use a unique intellectual resource to make Bangladesh stand taller in the court of the world. Following the various models (benefactor systems) of the book, any country and nation in the world will be able to adapt to a new dynamic in terms of fortune development, where no major additional investment or infrastructure development will be required. 14 chapters are related to Bangladesh studies, and 52 chapters in the book are for the main text. These are the tools to improve the economic life of the mass people. Almost all countries in the world have complementary infrastructures and state structures to these models, where global people are looking for a way to reduce the war and build a world of peace with a humanitarian vision. The authors feel that the book needs to be widely circulated to fill these gaps. In other words, the book can be considered a geometric gift from authors and contributors for family, social, state, and global development. People want to be guided by the need to maintain the unity of mankind, that is, the honest and moral need. There, not only in the case of global development, let the book shine as a beacon of liberation in the mirror of the reader's mind as creative literature and pleasure reading; because the people of today's world want liberation, revolution, and lasting happiness without giving up hard work and sweat! Let us enlighten the paths of salvation. বাংলাদেশ জাতীয় গ্রন্থপঞ্জিতে বহুবার তালিকাভুক্ত বিজ্ঞান লেখক গ্রিন মিজানুর রহমান ও তাঁর পরিবারের অন্যান্য গবেষকবৃন্দ দীর্ঘদিন ধরে উদ্বেগের সাথে খেয়াল করেছেন যে, “যান্ত্রিক ও ইলেকট্রনিক সভ্যতা বিকাশের সাথে পাল্লা দিয়ে গণমানুষের, বিশেষ করে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মাঝে আত্মদায়, ভ্রাতৃত্ববোধ, পারিবারিক মূল্যবোধ, দেশপ্রেম, বৈশ্বিক দায় বিকশিত হয়নি!” তাই লেখকবৃন্দ “চিন্তা এবং বোধশক্তি” উন্নয়ন করার পথে বিশ্ববাসীকে Cognitive Learning Process (চিন্তন ও বোধন সংক্রান্ত শিক্ষণ পদ্ধতি) উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় চালিত করতে চান; যা অর্থনৈতিক, মেধাজাগতিক ও লিঙ্গীয় আচরণভঙ্গির সম্পাদক হিসাবে কাজ করতে পারে। Travel Monograph of CoxsBazar Bangladesh (কক্সবাজার বাংলাদেশ ভ্রমণ মনোগ্রাফ), International Standard Book Number, ISBN: 9789843495303 গ্রন্থখানি ভ্রমণ ও পর্যটন বিষয়ক বিশ্বের প্রথম পূর্ণাঙ্গ প্রকরণগ্রন্থ (মনোগ্রাফ)। এটি আত্ম উন্নয়নমূলক মহাগ্রন্থ, যার শব্দসংখ্যা অন্তত দুই লক্ষ। সাবলীলভাবে ইংরেজি শব্দভাণ্ডারের বহুলাংশের সাথে পরিচিত হয়ে বাক্য গঠন ও অনুপম ভাষাশৈলী অর্জন করতে এটি সকল বয়সের পাঠকের জীবনে অসংখ্য মাইলফলক রচনা করবে। ইংরেজি ভাষার দক্ষতা অর্জনের পথে এর একটি বই বহু পাঠকের প্রত্যেকের হাজার হাজার টাকা ও শিক্ষকের চাহিদা সাশ্রয় করতে পারে। বর্ণনাসহ এতে টেকনিক্যাল আলোকচিত্রের সংখ্যা প্রায় চারশত। বইটি পাঠের মধ্য দিয়ে দেশপ্রেম, মননশীলতা, সৃজনশীলতা, উন্নত জীবনের স্বপ্ন দর্শন বেগবান হবে। মাঠের পরিবেশ কল্পনা বা বাস্তবে অবগাহন করে পাঠক কোনো বিশেষ মানসিক চাপ ছাড়াই নিজের মেধাজাগতিক জীবনমান উন্নয়ন করতে পারবেন। কাপড়ের উন্নত বাঁধাই ও পলিভিনাইল এলকোহল (gum) এর সংস্রবে টেকসই বাঁধাই করা হয়েছে বিধায় এটি গণ-ব্যবহারের উপযোগী। প্রতি বর্গমিটারে ১২০ গ্রাম আর্ট পেপার দ্বারা দৃষ্টি-নান্দনিক বর্ণে রচিত ও গ্রন্থিত হয়েছে। বহুমাত্রিক উপস্থাপনার বিচারে এটি বাংলাদেশের প্রকাশনার ইতিহাসে নতুন দিগন্তের সূচনা করবে সন্দেহ নাই। তাছাড়া Chicago Manual of Style অনুসরণে এটিকে বিশ্বব্যাপী সবধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বিশ্ববিদ্যালয় অঙ্গনে রেফারেন্স গ্রন্থ হিসাবে প্রচলন ঘটাতে লেখকবৃন্দ অনন্য পারদর্শিতার পরিচয় দিয়েছেন। তিনজন লেখক ও আরও তিনজন অবদানকারীর প্রায় ৯ বছর সময়কালের নিরলস প্রচেষ্টার ফসল এটি। বিশ্বকে নতুন মানবীয় উচ্চতায় নেবার পথে তাঁরা সর্বোচ্চ ত্যাগ এবং কায়িক ও মেধাশ্রমের অনুপম দৃষ্টান্ত রেখেছেন। এর ফলে বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে মাথা তুলে দাঁড় করাতে গণমানুষ এক অনন্য মেধাসম্পদ ব্যবহারের সুযোগ পেল। এই গ্রন্থের উপস্থাপনা সংক্রান্ত বিভিন্ন মডেল (সুবিধাযোজনকারী ব্যবস্থাদি - benefactor systems) অনুসরণ করে বিশ্বের যেকোনো দেশ ও জাতি ভাগ্য উন্নয়নের নিরিখে নতুন এক কর্মচঞ্চলতার সাথে মানিয়ে নিতে পারবে, যেখানে বাড়তি বিনিয়োগ বা অবকাঠামো উন্নয়নের বিশেষ প্রয়োজন হবে না। বাংলাদেশ পঠন সংক্রান্ত ১৪ টি অধ্যায় এবং গ্রন্থগর্ভে ৫২ টি অধ্যায় - এগুলো ব্যক্তির অর্থনৈতিক জীবনমান উন্নয়নের হাতিয়ার। বিশ্বের প্রায় সকল দেশে এইসব মডেলের পরিপূরক অবকাঠামো ও রাষ্ট্রের অঙ্গীয় কাঠামো রয়েছে; যেখানে যুদ্ধ বিগ্রহ কমিয়ে শান্তির পৃথিবী গড়তে মানুষ মানবিক দৃষ্টি নিয়ে পথ খুঁজে চলেছেন। গ্রন্থখানি সেই অভাব পূরণের পথে ব্যাপকভাবে প্রচার হবার যোগ্য বলে লেখকবৃন্দ মনে করেন। অর্থাৎ গ্রন্থখানিকে পারিবারিক, সামাজিক, রাষ্ট্রীয় ও বৈশ্বিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে লেখক ও অবদানকারীবৃন্দের পক্ষ থেকে জ্যামিতিক উপহার হিসাবে মনে করা যেতে পারে। মানবজাতি ঐক্য রক্ষার প্রয়োজনে, তথা সৎ ও নৈতিক প্রয়োজনে অনেকাংশে দিশাহারা! সেখানে বৈশ্বিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে শুধু নয়, গ্রন্থখানিকে সৃজনশীল সাহিত্য ও সুখপাঠ্য বিনোদন হিসাবে পাঠকের মনের মুকুরে মুক্তির বাতিঘর রূপে নিভৃতে দ্যুতি ছড়াতে থাকুক; কেননা বর্তমান পৃথিবীর মানুষ পরিশ্রম ও ঘাম বিসর্জন ছাড়াই - মুক্তি, বিপ্লব ও টেকসই সুখ চায়! আসুন আমরা মুক্তির পথগুলোকে আলোকিত করি।