রষ সম্পর্কে হয়তো আমাদের সবার জানা আছে। মানুষ ধ্বংস করার মধ্যে যে কটি বিষয় আছে তার মধ্যে রিষ অন্যতম। তবে রিষের জম্ম সম্পর্কে সঠিক কোন ইতিহাস নেই। তবে বোঝা যায় এটার জম্ম নারীর কাছ থেকে। শুধু এটা নয় মানুষকে ধবংস করার যে তিনটি বিষয় আছে তার সবগুলোই নারীর থেকে জম্ম। এবং নারীতেই বসবাস। নারীতেই বেশী দেখা যায়। তবে শিশু আর বয়স্ক লোক বাদে সবার ভিতরেই রিষ কমবেশী দেখা যায়। মজার বিষয় হলো সবার রিষ ধরা গেলেও শিক্ষিত মানূষের রিষ ধরাটা খুব কঠিন। আর কখন বুঝবেন শিি‣ত মানুষ রিষকরছে। যখন দেখবেন ভালোর না তে বাধা দেয়। ধরি দুই বন্ধুদুজনেই ভালো সরকারি চাকূরী করে। কিন্তু একজন দোকান পাট, এটিএমবুথ, এলাকার উন্নয়নের জন্য যা যা করা দরকার সব করে যায়। আরেকজন এসে ঐ সব কিছুউঠিয়ে ফুলের বাগান সহ আরো কিছূ করল। এখানে দুজনেই কাজ করেছে। দুজনের কাজ ভালো বলবে লোকে। কিন্তু একটুচিন্তা করলে বোঝা যাবে যে একজন করেছে রিষে। কেননা যেখানে শুরু থেকেই দোকান পাট আছে সেখানে তো আর ফুল বাগান মানায় না। তাছাড়া কারো পেটের ভাত ভেঙে তো এসবকরার মানে হয় না। আমার মনে আছে ২০২০—২০২১সাল তখন আমি কোর্টে কাজ করি। তাই সরেজমিনে দেখতে পেরেছি। যেখানে শুরু থেকে দোকান, ভেন্ডারের দোকানসহ আরো অনেকে কিছুই আছে। বিশেষ করে ভেন্ডারের দোকান গূলোর কথা না বললেই নয়। কোর্টের দরকারি কাগজপত্রের জন্যই তাদের এখানে বসা। অথচ একজন এসে গড়ে তুলে দিয়ে গেছে আরেক ডিসি এসে এসব ভেঙে ফুলবাগান করেছে। তাই এখানে বুঝিয়ে দিল যে সে যা করেছে হয় রিষে না হয় অর্থের জন্য না হয় নিজের যোগ্যতা দেখানোর জন্য। এখন সেই ভেন্ডারগুলো হাতে কাগজ পত্র নিয়ে দারিয়ে বিক্রি করে। উচিত ছিল তাদের একটা স্থান করে দেওয়া। কিন্তূ তা না করে সে সব দোকাপাট, এটিএমবুথ সহ ভেঙে ফুলের বাগান করেছে। রিষের কোন প্রকারভেদ নেই। তবে মতান্থরে বলা যেতে পারে ভালোর রিষ দুই খারাপের রিষ। ভালোর রিষে মানূষ উন্নতি হয় অবনতি নয়। যেমন —শিক্ষা জীবনে যদি আমরা একে অপরের সাথে রিষ করি তাহলে দেখা যাবে যে ভালো রেজাল্ট হবে আবার লেখাপড়া ও হবে। আর খারাপের রিষে ধ্বংস এটা বোঝাই যায়। যাই হোক মিথ্যা, হিংসা বা রিষ আর অহংকার এই তিনটি মানুষ কে ধবংস করে। তাই আমাদের এই তিনটি থেকে দুরে থাকাই ভালো।