পৃথিবীতে যুগে যুগে নবী-রাসুল পাঠানোর একমাত্র উদ্দেশ্য হলো—মানুষকে তাঁর রবের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া এবং তাঁদের মধ্যে তাকওয়ার সৃষ্টি করা। তাকওয়া অর্থ বেঁচে থাকা, বিরত থাকা, ভয় করা, ভীত হওয়া। আল্লাহর ভয়ে সকল ধরনের পাপ কাজ থেকে নিজেকে দূরে রাখার অর্থই হলো তাকওয়া। অন্য অর্থে আল্লাহ যা আদেশ করেছেন তা পালন করা এবং যা নিষেধ করেছেন তা ত্যাগ করার মানেই হলো তাকওয়া। তাকওয়াই দুনিয়া ও আখিরাতে মর্যাদার মাপকাঠি। তাকওয়াই সফলতা ও ব্যর্থতার পার্থক্যকারী। অর্থাৎ, তাকওয়ার উপস্থিতিতে সফলতা এবং তাকওয়ার অনুপস্থিতিতে ব্যর্থতা। ইসলাম এমন একটি জীবনব্যবস্থা, যা ব্যক্তির তাকওয়ার ব্যাপারে অত্যন্ত সচেতন। কারণ, তাকওয়া এমন একটি নিয়ামক শক্তি, যা একটি পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রকে আলোকিত করে দিতে পারে। বইটিতে লেখক তাকওয়ার পরিচয়, এর দুনিয়াবি ১২ টি উপকারিতা এবং পরকালীন ৮টি উপকারিতার কথা উল্লেখ করেছেন। এছাড়া তাকওয়ার সৃষ্ট মুত্তাকির ৬১ টি গুণাবলী, তাকওয়া গঠনের ৮টি উপায় এবং তাকওয়ার পথে ১৮টি অন্তরায় নিয়ে বিস্তৃত আলোচনা করেছেন। তাকওয়া অর্জনে আগ্রহী মুসলমানদের জন্য বইটি একটি অত্যাবশ্যকীয় হ্যান্ডবুক। লেখক, গবেষক, বরেন্য ইসলামী চিন্তাবিদ মাওলানা শরিফ মুহাম্মদ আব্দুল কাদির ১৯৪৮ সালে সিলেট জেলার জকিগঞ্জে জন্মগ্রহন করেম/ মাওলানা আতাহার আলী খান ও তৈয়াবুন নেসা বেগন এর সন্তান মাওলানা শরীফ মুহাম্মদ আব্দুল কাদির দির্ঘদিন থেকে নিষ্টা ও আন্তরিকতার সাথে দেশে বিদেশে ইসলামের একজন দাঈয়ি হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন। দেশী বিদেশী বিভিন্ন মসজিদে ঈমাম ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতার পাশাপাশি দাওয়াতুল ইসলাম ইউকে এর আমীর এবং সদস্য হিসেবে কাজ করেন। দ্বীনের একজন দাঈয়ি হিসেবে দ্বীনের প্রচারের অংশ হিসেবে ইসলামের বিভিন্ন বিষয়ে তার ৫৫ টি বই প্রকাশের পথে রয়েছে।
লেখক, গবেষক, বরেন্য ইসলামী চিন্তাবিদ মাওলানা শরিফ মুহাম্মদ আব্দুল কাদির ১৯৪৮ সালে সিলেট জেলার জকিগঞ্জে জন্মগ্রহন করেম/ মাওলানা আতাহার আলী খান ও তৈয়াবুন নেসা বেগন এর সন্তান মাওলানা শরীফ মুহাম্মদ আব্দুল কাদির দির্ঘদিন থেকে নিষ্টা ও আন্তরিকতার সাথে দেশে বিদেশে ইসলামের একজন দাঈয়ি হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন। দেশী বিদেশী বিভিন্ন মসজিদে ঈমাম ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতার পাশাপাশি দাওয়াতুল ইসলাম ইউকে এর আমীর এবং সদস্য হিসেবে কাজ করেন। দ্বীনের একজন দাঈয়ি হিসেবে দ্বীনের প্রচারের অংশ হিসেবে ইসলামের বিভিন্ন বিষয়ে তার ৫৫ টি বই প্রকাশের পথে রয়েছে। আল্লাহ্র নিয়ামত ও আমরা- বইটিতে লেখক মানুষের শরীরের সাথে সম্পৃক্ত জমিনের নিয়ামতসমূহ যেমন জমিন, পাহাড় পর্বত, পানি, সমুদ্র, মাছ ইত্যাদি এবং আসমানের নিয়ামতসমুহ যেমন আকাশ, সূর্য, চন্দ্র, তারকারাজি ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করেছেন- যা পাঠকদের জানার চাহিদা মেঠানোর সাথে সাথে আল্লাহ প্রদত্ত নিয়ামতরাজিতে অভিভূত করে রাখবে।