একজন মানুশ সবসময়ই সাহিত্য নিয়া ভাবে। আমি কখনোই সাহিত্য আর জীবনের মইধ্যে পার্থক্য করবার পারি না। একজন এক্সপেরিমেন্টাল ক্রিটিক হিসাবে আমি সবসময়ই এই নিয়া বিলাপ করতে থাকি। আমি আমার সারাজীবন এই বইলাই কাটাইছি যারে বলে "ক্রিটিক্যাল অবজেক্টিভিটি", একরকম ট্রাজেডি কিন্তু আসল ব্যাপারটা হইলো "ডিপ সাবজেক্টিভিটি" যেইটারে এচিভ করতে হয় আর এইটা এচিভ করা কঠিনই। অন্যদিকে, শুধু অবজেক্টিভিটি হইলো সস্তা।... আপনি লিটারেলিই ফিল করবেন যদি কবিতা না লেখতে পারেন তবে উনি মইরা যাবেন। তার সারভাইবাল একজন কবি হিসাবে না বরং একজন ব্যক্তি হিসাবেও নির্ভর করে কবিতারে স্পষ্টভাবে বলার ভিতর। আমার নিজেরে ক্রেইনের লগে তুলনা করার আস্পর্ধা নাই, সেই সাথে আমি ভাবি যে, আমি এই স্পিরিটেই ক্রিটিসিজম লিখি যেভাবে উনি কবিতা লিখছিলেন। একজনরে পাগলের মতন লিইখা যাইতে হইবে, লিইখা যাইতে হইবে। একজনরে তার ক্রিটিসিজম লিইখা যাইতে হবে পরের দুইটা দিন বাঁইচা থাকার তাগিদে। হইতে পারে কেউ লেখে খারাপ ইশারা হইতে বাঁচতে, হইতে পারে কেউ একজন মৃত্যুরে ঠেকাইকে লেখে। আমি শিওর না কিন্তু আমি এই সেন্সে ভাবি যে, একজন কবি আসলে কি করে। তারা কবিতা লিইখা যায় তাগোর মরণরে ঠেকায়া রাখতে। আমার কাছে এখন আর বিশ্বাসের ভ্যালু নাই। এইটা একরকম মাচার উপরে বইসা থাকা পাখির মতন। এর ফিলোসোফিটা হইলো, আমারে বলতে দেন, আর এই ব্যাপারে সাইকোএনালাইসিস - ফ্রয়েডের লেখা, এর কোনো প্যাটার্নের উপরে কেউ প্রাতিষ্ঠানিক চার্চ তৈরি করছে এবং উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, এমন কোনো জীবিত পাখি নাই যারে হাতের উপর ধইরা রাখা যায়। আমরা একটা লিটারেরি সংস্কৃতিতে বসবাস করি, যা আমি বলছিলাম, এইটা আবশ্যিকভাবে ভালো না হইয়া খারাপও হইতে পারে - কিন্তু এর ভিতরেই পইড়া রইছি। আমাগোর জ্ঞানের প্রক্রিয়াগুলা আমাগোরে ব্যর্থ কইরা তোলে।