আপনি সাকসেস পেতে চান? সাকসেস পেতে হলে আল্লাহর ভালোবাসা জরুরি। কারণ আল্লাহ ব্যতীত আপনি কে? আপনি কেউ না। নিজেকে যদি একজন পণ্য ভাবেন তাহলে আপনি কত দামে বিক্রি হবে তা কেবল মহান আল্লাহই নির্ধারণ করবেন। আপনি নন। আজ থেকে ১০০ বছর পর আপনি একটা স্মৃতি হিসেবেও কোথাও থাকবেন না। তবে পৃথিবীর জন্য কোনো মহৎ চিহ্ন যদি আপনি রেখে যেতে পারেন তবেই আপনার নাম হয়তো কোথাও রয়ে যেতে পারে। তাহলে এই যে এত এত ইনকামের জন্য আপনার ব্যস্ততার সীমা নেই; এই অদ্ভুত ব্যস্ততার মানে কি? কি আপনার পরিচয়? কি আপনার সঞ্চয়? যদি বিশ্বাসী হন তবে আপনার সঞ্চয় এ জগতের এবং আগত পরকালের জন্য হওয়া উচিত। এই দুই জগতের সঠিক সাকসেসই আপনার আসল সাকসেস। আর যদি অবিশ্বাসী হন তবে আপনার জন্য সাকসেসের মূলত কোনো সূত্র নেই। ইসলামি কোনো সূত্র তো নেই-ই। যেকোনো উপায়ে অর্থ ইনকামের মাধ্যমে সুখী হবার অহেতুক চেষ্টা ছাড়া আর কোনো পথ নেই। এটাকে যদি সাকসেস ধরে এগিয়ে যান তবে মানুষের অকল্যাণ ছাড়া কিছুই ফিরে আসবে না। সাময়িক মরিচিকার মতো একটা সাকসেসকেই ভাববেন জীবনের আসল চাওয়া, নিবিড় সফলতার জীবন। ইসলামিক সাকসেসের পথে এক পা এগিয়ে আসুন, মহান আল্লাহ আপনার জন্য দুই পা এগিয়ে আসবেন। পথ খোলা আছে এখনো। সেই পথে আপনি হাঁটবেন কিনা ভেবে দেখুন।
Ahmed Faruq নিজেকে সুখী মানুষ ভাবতে ভালোবাসেন। লেখেন ইচ্ছে হলে, ইচ্ছে না হলে কিছুই লেখেন না। স্বপ্ন দেখেন “লাইটহাউজ” নামক এক মিলনকেন্দ্রের। যেখানে কিছু নিঃস্ব মানুষের গল্প লেখা হবে। ছোটবড় মিলে বই লিখেছেন ২৭। ছোটগল্প লিখেছেন সবচেয়ে বেশি। ‘কাক” তার লেখা সবচেয়ে জনপ্রিয় গল্পগ্রন্থ। এ ছাড়াও লিখেছেন উপন্যাস, গল্প এবং নাটক। প্রচারবিমুখ নিভৃতচারী এই কথাসাহিত্যকের জন্ম ২৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৮। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করে পুরোদমে লেখালেখি আর প্রকাশনার সাথে যুক্ত। বাবা মরহুম সামছুল হক ছিলেন কৃষিবিদ। মা ফাতেমা খাতুন, স্ত্রী জেবা, মেয়ে নাবা এবং পুত্র অবনীলকে নিয়েই তার যাপিত জীবন।