Close
  • Look inside image 1
  • Look inside image 2
  • Look inside image 3
  • Look inside image 4
  • Look inside image 5
  • Look inside image 6
  • Look inside image 7
  • Look inside image 8
  • Look inside image 9
  • Look inside image 10
  • Look inside image 11
  • Look inside image 12
দি ওল্ড ম্যান এন্ড দ্য সী (পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখকদের বই) image

দি ওল্ড ম্যান এন্ড দ্য সী (পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখকদের বই) (হার্ডকভার)

আর্নেস্ট হেমিংওয়ে

TK. 150 Total: TK. 129
You Saved TK. 21

দি ওল্ড ম্যান এন্ড দ্য সী (পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখকদের বই)

দি ওল্ড ম্যান এন্ড দ্য সী (পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখকদের বই) (হার্ডকভার)

5 Ratings  |  5 Reviews

“দি ওল্ড ম্যান এন্ড দ্য সী (পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখকদের বই)" বইটির ফ্ল্যাপ এর লেখাঃ
সাহিত্য সমালােচকদের অনেকেরই ধারণা দি ওল্ড ম্যান এন্ড দ্য সী (১৯৫২) হেমিংওয়ের শ্রেষ্ঠতম উপন্যা... See more

TK. 150 TK. 129 You Save TK. 21 (14%)
কমিয়ে দেখুন
tag_icon

বাংলাদেশে এই প্রথম অনলাইন বাণিজ্য মেলা রকমারিতে। ১ লক্ষাধিক পণ্যে ৭৫% পর্যন্ত ছাড়! সাথে 100+ Bundle Deal, Buy1 Get1, আর Free Shipping নির্দিষ্ট পণ্যে!

book-icon

Cash On Delivery

mponey-icon

7 Days Happy Return

Online Banijjo Mela 25 image

Similar Category eBooks

বইটই

Product Specification & Summary

“দি ওল্ড ম্যান এন্ড দ্য সী (পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখকদের বই)" বইটির ফ্ল্যাপ এর লেখাঃ
সাহিত্য সমালােচকদের অনেকেরই ধারণা দি ওল্ড ম্যান এন্ড দ্য সী (১৯৫২) হেমিংওয়ের শ্রেষ্ঠতম উপন্যাস। ক্ষীণতনু এ উপন্যাসটি বিশিষ্ট হয়ে উঠেছে এতে প্রতিফলিত প্রতীকধর্মিতা, জীবনবােধের গভীরতা, মানুষের প্রবৃত্তি ও নিয়তির মধ্যেকার দ্বান্দ্বিক সম্বন্ধ ইত্যাদি অনুষঙ্গের হেমিংওয়ে-স্বভাবী স্বাতন্ত্রের কারণে। কিউবার এক জেলেকে নিয়ে লেখা হয়েছে উপন্যাসটি। উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্রের নাম সান্তিয়াগাে। বৃদ্ধ এক জেলে সে। চুরাশিটি দিন পর পর সমুদ্রে অভিযান চালিয়েছে কিন্তু একটিও মাছ পায় নি। পঁচাশিতম দিনে মাছের খোঁজে একাকী সে চলে গেছে দূর সমুদ্রে। অবশেষে গাল্ফ স্ট্রিমে বিশাল দৈত্যাকার এক মার্লিন মাছকে সে বড়শিতে আটকাতে সমর্থ হল। দুই দিন দুই রাত বৃদ্ধ জেলে একাকী দূর সমুদ্রে দৈত্যাকৃতির মাছটাকে বাগে আনতে সংগ্রাম করেছে। অবশেষে হার্পনে গেঁথে মাছটাকে নৌকার পাশে রেখে ফিরে চলতে শুরু করল সে। কিন্তু ঠিক এ রকমই এক সময়ে তার সেই বহু কাঙ্ক্ষিত পুরস্কারটাকে ছিনিয়ে নিতে দলে দলে ছুটে এল হাঙরেরা। একের পর এক হাঙরকে ধ্বংস করতে লাগল বৃদ্ধ জেলে। হালের হাতলটা না ভাঙা পর্যন্ত অব্যাহত রইল তার লড়াই। কিন্তু শেষ রক্ষা হল না। হাঙরগুলাে নিঃশেষ করে ফেলল। বিশালাকৃতির মার্লিন মাছটাকে; অবশিষ্ট রইল কেবল কঙ্কাল। বৃদ্ধ জেলে পরিশ্রান্ত, বিধ্বস্ত, প্রায় অর্ধমৃত অবস্থায় সেই কঙ্কালটাকে টেনে নিয়ে ফিরে এল তীরে; তারপর ঘুমিয়ে পড়ল নিজের ঘরে। ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখতে লাগল পরের দিনের। এই উপন্যাসে বুড়াে সান্তিয়াগাের আর্বিভাব ঘটেছে এক মহান জীবনােপলব্ধি নিয়ে। আর তা হল: মানুষ বুড়াে হয়ে গেলে ভাগ্যহীনতা তাকে পদানত করতে পারে কিন্তু তাহলেও সে সাহস হারায় না। মানুষ ধ্বংস হয়ে যেতে পারে, কিন্তু পরাজিত হতে পারে না কখনও।' নিয়মকানুন মেনে চলায় থাকে অবিচল; প্রতিকূলতা তার নিত্যসঙ্গি হলেও, এমনকী প্রতিকূলতা তার অর্জনকে ধ্বংস করে ফেললেও শেষ পর্যন্ত জয়লাভ করে সে।
Title দি ওল্ড ম্যান এন্ড দ্য সী (পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখকদের বই)
Author
Publisher
ISBN 9789849139959
Edition 6th edition, 2018
Number of Pages 111
Country বাংলাদেশ
Language বাংলা

Sponsored Products Related To This Item

Reviews and Ratings

4.8

5 Ratings and 5 Reviews

5

4

4

1

3

0

2

0

1

0

sort icon

inspiring, engaging and very useful…

Read More

Was this review helpful to you?

দি ওল্ড ম্যান এন্ড দ্য সী হেমিংওয়ের শ্রেষ্ঠতম উপন্যাস। এই বইটার মধ্যে লিপিবদ্ধ হয়েছে, মানুষের চাহিদা ও নিয়তির মধ্যকার দন্ধ। খুবই ছোট আকারের উপন্যাস, ও কাহিনীও একটু খানি। কিউবার এক জেলেকে নিয়ে লেখা হয়েছে উপন্যাসটি। গালফ স্ট্রীমের স্রোতে ছোট্ট জেলে নৌকা ভাসিয়ে একাকী মাছ ধরে বেড়ায় বুড়ো সান্তিয়াগো। ৮৪ দিন ধরে ঘুরছে সে সমু্দ্রের বুকে, কিন্তু কোন মাছ পায় নি । তার সাথে যে ছোট ছেলেটা কাজ করতো। তার বাবা মা মনে করে বুড়ো টা অপয়া। তাই তাদের ছেলে কে অন্য নৌকায় পাঠিয়ে দেয়। এবং ছেলেটা ওখানে যাওয়ার ১ম সপ্তাহে বড় বড় তিনটি মাছ ধরে ফেলল। কিন্তু প্রতিদিন বুড়ো লোকটিকে খালি নৌকা নিয়ে ফিরতে হতো। বুড়ো লোকটির রোগা-পাতলা শরীর। গলা ও ঘাড়ের নিচে কতগুলো গভীর বলি রেখা। সূর্যের তীব্র প্রতিফলন তার চুপসে যাওয়া গালের চামড়ায় বাদামি ফুসকুরি তুলেছে। মুখের দুপাশে নিচের দিকে নেমে গেছে সেগুলো। দুটি হাত গভীর ক্ষত চিহ্নে ভরা। শুধু চোখ দুটো সমুদ্রের মতো নীল, উচ্ছ্বাস ময় আর অপরাজিত।
যেখানে জেলেরা নৌকা বেধে রাখে, সেখান দিয়ে আসার সময় ছেলেটা ডেকে উঠল, "সান্তিয়াগো আমি তোমার সাথে যাব।" ছেলেটি বুড়ো লোকটাকে পছন্দ করে কিন্তু তার মা বাবার জন্য পেরে উঠে না। সান্তিয়াগো বলে উঠে, "তুমি ভাগ্যবানের নৌকায় আছ, ওখানেই থাকো।"ছেলেটা তাকে আগের দিনের কথা স্মরন করায়। যে তারা ৮৭ দিন পরেও মাছ ধরেছিল। সে বুড়োকে বিয়ার খাওয়ার অফার করে। তাকে সার্ডিন দিতে চায়। এমনকি কিছু টোপও। সে তার সাথে যেতে চাইলে সান্তিয়াগো তাকে নিষেধ করে। তাই সে অন্য উপায়ে বুড়ো কে সাহায্য করতে চায়। বুড়ো তাকে জানায়, পর দিন সে আরো দূরে যাবে নৌকা নিয়ে।
"দি ওল্ড ম্যান এন্ড দ্য সী" হেমিংওয়ের অসাধারন এক সৃষ্টি। যেখানে পুরো উপন্যাস টাই রূপক অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে। এখানে এক বুড়োর জীবন সংগ্রাম তুলে ধরা হয়েছে। নিজের লক্ষ্যের দিকে একাই এগিয়ে যাওয়ার যে দৃঢ় মনোভাব তা বুড়ো সান্তিয়াগোর চরিত্রে পাওয়া যায়। সে বুড়ো তার অভিজ্ঞতাও অনেক, কিন্তু তার ভাগ্য বিরূপ। তাই বলে সে ভেঙ্গে পড়েনি। এখনও সব কিছু তার আয়ত্তে আছে, যদিও সে বৃদ্ধ।এবং ব্যবসার সমস্ত কলা কৌশল তার জানা আছে।লক্ষ্যে সে অবিচল, যদিও সাফল্য সুদূর পরাহত। কিন্তু নিজের চেষ্টায় সে সুখী। "হেরে যাবার জন্য জন্ম হয় নি মানুষের, বলল বুড়ো লোকটি। মানুষ ধ্বংস হয়ে যেতে পারে কিন্তু পরাজিত হতে পারে না কখনো "শেষ পর্যন্ত সান্তিয়াগোর ভাগ্য কতটা পরিবর্তীত হয়েছিলো তার জন্য পুরো বইটাই পাঠক কে শেষ করতে হবে। এই উপন্যাসে বুড়ো সান্তিয়াগোর আবির্ভাব ঘটেছে এক মহান জীবন উপলব্দি নিয়ে। আর তা হলো, মানুষ বুড়ো হয়ে গেলে ভাগ্যহীনতা তাকে নত করে দিতে পারে। কিন্তু তবুও সে সাহস হারায় না। নিয়ম কানুন মেনে চলায় সে থাকে বদ্ধ পরিকর। প্রতিকূলতা নিত্যসঙ্গী, কিন্তু এই প্রতিকূলতা তার অর্জন কে ধ্বংস করে ফেললেও, সে জয় লাভ করবেই।প্রকৃতির সাথে যুদ্ধের একটা চিত্র আছে উপন্যাসে। আর সংগ্রাম টাই মুখ্য, তার মধ্যেই খুজে পাওয়া যায় জীবনের মহত্ব।আর এই দার্শনিক উপলব্ধি হেমিংওয়ে ফুটিয়ে তুলেছেন তার "দি ওল্ড ম্যান এন্ড দ্য সী" উপন্যাসে।আর্নেস্ট হেমিংওয়ে ১৯৫৪ সালে "দি ওল্ড ম্যান এন্ড দ্য সী" উপন্যাসের জন্য নোবেল পুরস্কার পান।আর তখন থেকেই তিনি বিশ্ববিখ্যাত হন। তাঁর পুরো নাম "আর্নেস্ট মিলার হেমিংওয়ে"। হেমিংওয়ের সৃষ্টি গুলোতে, যুদ্ধ, অ্যাডভেঞ্চার, ক্রীড়া ও স্নায়বিক উত্তেজনা এবং মৃত্যুময়তায় পূর্ণ। আর কিছু না হলেও নিপুণ গল্পকার এবং দক্ষ ভাষাশিল্পী হিসেবে হেমিংওয়ে বিশ্বের সাহিত্য ইতিহাসে অক্ষয়কীর্তি হয়ে থাকবেন। তিনি মার্কিন কথাসাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ লেখক হিসেবে বিশ্বব্যাপী পরিচিত।

Read More

Was this review helpful to you?

'দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি' প্রখ্যাত মার্কিন লেখক আর্নেস্ট হেমিংওয়ে কর্তৃক ১৯৫১ সালে কিউবায় অবস্থাকালীন সময়ে লিখিত এবং ১৯৫২ সালে প্রকাশিত উপন্যাস।খুব সাধারণ একজন জেলের গল্প হলেও আর্নেস্ট হেমিংওয়ের 'দি ওল্ড ম্যান অ্যান্ড দি সি' মূলত ঐ জেলের হার না মানা জীবনেরই গল্প।গল্পটি এমন -একজন বয়স্ক জেলে যিনি কিউবায় বাস করেন,জেলে জীবনের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা থাকে সত্ত্বেও গল্পের প্রথমেই জানা যায় যে তিনি একটানা ৮৪ দিন ধরে একটি মাছও ধরতে পারেননি। কিন্তু ওনার কাছে এই ব্যর্থতা আসলে ব্যর্থতা নয় বরং জীবন যুদ্ধের আরেকটি ধাপ মাত্র। উনি সিদ্ধান্ত নিয়ে নেন যে উনি অনেক দূরের সাগরের জলে যাবেন যেখানে অনেক বড় বড় মাছ পাওয়া যায় । যেই ভাবা সেই কাজ । পরের দিন ঠিকই বের হয়ে পড়েন দূর সাগরের উদ্দেশ্যে এবং জীবনে দেখা সবচেয়ে বড় মারলিন মাছটি তিনি দেখতে পান এখানে। এই মাছটিকে নিয়েই শুরু হয়ে এবার গল্পের এক নতুন মাত্রা । এই মাত্রায় মাছটিকে ধীরে ধীরে শিকারে পরিণত করা, মাছটি ধরার জন্য জেলেটির ত্যাগ-তিতিক্ষা এবং শিকার ও শিকারীর মাঝে শিকার চলাকালীন সময়ে গড়ে উঠা এক গল্প বর্ণনা করা হয়েছে ।এর প্রধান চরিত্র মাত্র ২টি।প্রথম প্রধান চরিত্র হল সান্তিয়াগো যিনি কিউবার অধিবাসী এবং পেশায় একজন জেলে,বয়সের ভারে অনেকটা বাঁকা হয়ে এসেছেন তবে তাঁর কিন্তু আছে দুর্দান্ত এক জোড়া চোখ যে চোখে কোন বার্ধক্য নেই, কোন ক্লান্তি নেই । সান্তিয়াগোর স্ত্রী মারা গিয়েছেন এবং তিনি নিঃসন্তান। দারিদ্রতার চরম সীমায় বাস করার পরেও তিনি যেন জীবনে তৃপ্ত। আর এই তৃপ্তির কারণ সাগর এবং মাছ ধরা সম্পর্কে তাঁর অগাধ জ্ঞান । সে নিজে অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসী এবং আশাবাদী । জানেন জীবন মানেই যুদ্ধ করা, সে যুদ্ধে জয়লাভ করা নয় । তিনি ৮৪ দিন নৌকা নিয়ে বের হয়েছে কিন্তু ধরে আনতে পারেননি একটি মাছও । এই অপবাদে তিনি তাঁর জেলেপাড়ার সবচেয়ে অলক্ষ্মী জেলেতে পরিণত হন । কিন্তু এতকিছুও তাঁকে দমাতে পারেনি । তিনি শিকার করেছেন সবচেয়ে বড় মারলিন মাছ একাই । ৩ দিন একটানা প্রকৃতি এবং নিজের শরীরের সাথে যুদ্ধ করে গিয়েছেন তাঁর জীবনের সবচেয়ে বড় মাছটি শিকার করার জন্য । পরিশেষে সফল না ব্যর্থ হয়েছেন সে বিষয়ে তেমন চিন্তিত ছিলেননা বরং তাঁর জোড়া নীল চোখে ছিল স্বপ্ন। সান্তিয়াগো বাদেও এই উপন্যাসের আরেকটি চরিত্র হল ম্যানোলিন নামের একটি বালক, যে পূর্বে সান্তিয়াগোর নৌকায় কাজ করত।গল্পে এই বালকটিকে দেখা যায় সান্তিয়াগোর ভক্ত হিসেবে। সে সান্তিয়াগোর সেবা-যত্ন করত, তাঁর খাবারের ব্যবস্থা করে দিত, খবরের কাগজ এনে দিত এবং সান্তিয়াগোর সাথে মনের সুখে আমেরিকান বাস্কেটবল খেলার গল্প করত পুরাতন পেপার থেকে ।খুব ছোট্ট একটা গল্প হলেও লেখক মনে হয়ে গল্পটিকে টেনে অনেক বেশিই বড় করে ফেলেছেন।তবে এই দীর্ঘ বর্ণনা পড়েই বুঝা যায় যে সাগর, জেলেদের জীবন এবং তাদের মাছধরা পেশা সম্পর্কে লেখকের অসাধারণ জ্ঞান রয়েছে। সাগর জীবনের নানান বর্ণনা ছাড়াও এই গল্পে তুলে ধরা হয়েছে মানব জীবনের আসল উদ্দেশ্য- জীবন যুদ্ধ করা, মানব সম্প্রদায় এবং প্রকৃতির মাঝের সম্পর্ক, প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসা, জীবনের প্রতি ভালোবাসা।আর প্রচণ্ডভাবে উঠে এসেছে হার না মানা এক বৃদ্ধ জেলের গল্প যা আমাদের শিক্ষা দিয়ে থাকে অনেক কিছুই।যেমন:নিজের লক্ষ্য অটুট থাকলে সব বাঁধা পেরিয়ে লক্ষ্যে ঠিকি পৌঁছান সম্ভব হবে, কেও সাথে না থাকলেও , থাকতে হবে মনোবল আর প্রত্যয় ইত্যাদি।তাই জীবন চলার পথে অাপনি যদি হতাশ হয়ে পড়েন তবে বইটা অাপনার অবশ্যই পাঠ করা উচিত।উল্লেখ্য, ১৯৫৩ সালে দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি সাহিত্যে পুলিৎজার পুরস্কার এবং ১৯৫৪ সালে নোবেল পুরষ্কার লাভ করে।

Read More

Was this review helpful to you?

দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি প্রখ্যাত মার্কিন লেখক আর্নেস্ট হেমিংওয়ে কর্তৃক লিখিত একটি বিখ্যাত উপন্যাস। এটি লেখকের জীবন কালে প্রকাশিত সর্বশেষ ফিকশানধর্মী রচনা। এটা তার সেরা লেখাগুলোর একটি। উপন্যাসের প্রধান কাহিনী বর্ণিত হয়েছে উপসাগরীয় স্রোতে বিশাল এক মারলিন মাছের সাথে সান্তিয়াগোর এক বৃদ্ধ জেলের সংগ্রামের কাহিনী। দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি স ১৯৫৪ সালে নোবেল পুরষ্কার লাভ করে।
পৃথিবীর অধিকাংশ ভাষাতেই অনূদিত হয়েছে উপন্যাসটি।উপন্যাসের বিভিন্ন বর্ণনা আর ঘটনা নিয়ে পাঠকদের মধ্যে আলোচনার অন্ত নেই। অনেকে বলেছেন বুড়ো সান্তিয়াগো এই গল্পের নায়ক। অনেকে বলেছেন সমুদ্রই এই গল্পের নায়ক।
উপন্যাসে দেখা যায়, সান্তিয়াগো সমুদ্রের এক বিরাট মাছকে হত্যা করে। দিনের পর দিন তাকে বড়শি বিধিয়ে রাখে। এক ভয়াবহ যন্ত্রণা পেয়েছে মাছটি।
প্রথমে মাছটি যখন সহজে ধরা দেয়নি, তখন বুড়ো হুংকার ছেড়ে বলেছে ‘যত বড়ই হোক, ওটাকে আমি মারবই। ওর বিরাটত্ব আর বড়াই আমি শেষ করবই।... ওকে আমি দেখাবো মানুষ কি করতে পারে আর মানুষের লেগে থাকার শক্তি কত ভয়ংকর। উপন্যাসে লেখক বলছেন মানুষ পরাজিত হওয়ার জন্য জন্মায়নি।মানুষকে ধংস করতে পারে কিন্তু পরাজিত করা সম্ভব না।
মাছটি নৌকায় বেধে আনার সময় সমুদ্রের হাঙরগুলো ওঠে আসতে থাকে। আর একটি হাঙর মৃত মাছটির গায়ে কামড় দিয়ে অনেকখানি খুবলে নেয়। এরপর বুড়ো আর মাছটির দিকে তাকায় না। ভাবতেই পারে না মাছটির অঙ্গহানি হয়েছে। তবে মাছটিকে কেউ খাচ্ছে তার জন্য যে খারাপ লাগছে তা নয়, তার খারাপ লাগছে এই জন্য যে, এতে সে দাম কম পাবে।মাছটাকে আস্ত নিয়ে যেতে দেয় নি। সমুদ্রের হাতে শেষ পর্যন্ত মানুষের প্রতিনিধি বুড়ো সান্তিয়াগোর পরাজয় হয়েছিল।

Read More

Was this review helpful to you?

অনেক সুন্দর একটি গল্প।

Read More

Was this review helpful to you?

Product Q/A

Have a question regarding the product? Ask Us

Customers Also Bought

loading

Similar Category Best Selling Books

prize book-reading point
Superstore
Up To 65% Off

Recently Viewed

cash

Cash on delivery

Pay cash at your doorstep

service

Delivery

All over Bangladesh

return

Happy return

7 days return facility

0 Item(s)

Subtotal:

Customers Also Bought

Are you sure to remove this from bookshelf?

Write a Review

দি ওল্ড ম্যান এন্ড দ্য সী (পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখকদের বই)

আর্নেস্ট হেমিংওয়ে

৳ 129 ৳150.0

Please rate this product