ধৈর্য পরীক্ষায় পাশ করতে পড়বেন যে ৫টি বই (পেপারব্যাক)

হযরত ইয়াকুব আ. যখন তাঁর সবচেয়ে প্রিয় পুত্র ইউসুফ আ.কে হারিয়ে ফেললেন, ছেলেরা তাঁর সামনে মিথ্যে রক্তমাখা জামা নিয়ে হাজির হলো, বিহ্বল-ব্যথাতুর হৃদয়ে তিনি তখন কারো কাছে অভিযোগ না করে আল্লাহর দরবারে ধৈর্য ধরলেন। কুরআনের ভাষায় ‘ফা-সবরুন জামিল’। বললেন, আল্লাহই আমাকে সাহায্য করবেন।

ওদিকে বিনা অপরাধে মিথ্যা অপবাদ মাথায় নিয়ে হযরত ইউসুফ আ. যখন নিক্ষিপ্ত হচ্ছিলেন মিশরের কারাগারে, তিনিও তখন কারো কাছে আশ্রয় না চেয়ে ধৈর্য ধরলেন আল্লাহর কাছে। ফলাফল কী? মাত্র কয়েক বছরের মাথায় আল্লাহ তাকে বানিয়ে দিলেন মিশরের মন্ত্রী।

হ্যাঁ পাঠক, ধৈর্যের এমনই শক্তি যে, তা মানুষকে যেমন বিপদ থেকে উদ্ধার করে, তেমনি অশান্ত মনকে করে প্রশান্ত। দূর করে হতাশা-বিষণ্ণতা এবং অন্তরে এনে দেয় অনাবিল প্রশান্তি। এজন্যই অন্তত শতাধিকবার আল্লাহ পাক কুরআনে ধৈর্যের কথা বলেছেন। এমনকি এটাও বলেছেন, যারা ধৈর্য ধরে, স্বয়ং আল্লাহ তাদের সাথে আছেন। (সূরা বাকারা: ১৫৩)। যা তিনি আর কারো বেলায়ই বলেননি।

এজন্য ইমাম আহমাদ রহ. বলেছেন, যার ধৈর্য নেই, কেমন যেন তার ঈমানই নেই।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ধৈর্য কোথায় ধরা উচিত? কী পরিমাণ ধরা উচিত? যে কোনো বিপদেই কি ধৈর্য ধরা আবশ্যক? নাকি এর কোনো প্রকারভেদ আছে? আছে এর নির্দিষ্ট কোনো পরিমাণ? ধৈর্য সংক্রান্ত আপনার সকল প্রশ্ন, সংশয় ও দ্বিধার উত্তর দেবে এই প্যাকেজটি। সেই সাথে শেখাবে আপনি কী করে ধৈর্যের হাত ধরে হয়ে উঠবেন আল্লাহর প্রিয় পাত্র।