ড. মির্জা গোলাম সারোয়ার পিপিএম দিনাজপুর জেলার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। স্কুল জীবনে তিনি দিনাজপুর ও পাবনা জেলা স্কুল, পাবনা সরকারি এডওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে যথাক্রমে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজ বিজ্ঞানে সন্মানসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। স্কুল জীবন থেকেই তিনি বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় লেখালেখি করেন। বর্তমানে তিনি দৈনিক সমকাল, দৈনিক ইত্তেফাক, দৈনিক স্বদেশ প্রতিদিন, শীর্ষ অর্থনীতি, দৈনিক আজকের চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় কলাম, প্রবন্ধ, ছোটগল্প ইত্যাদি লিখে যাচ্ছেন। ছাত্রাবস্থায় তিনি পারিবারিক পত্রিকা মাসিক ফুলকুঁড়ির নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বর্তমানে প্রশাসক, বাংলাদেশ সাহিত্য পরিষদ, উপদেষ্টা যথাক্রমে বহমান বার্তা, দৈনিক প্রাপ্তি প্রসঙ্গ পত্রিকা, ডাক বাংলা সাহিত্য একাডেমি, বনানী বাংলা সাহিত্য পরিষদ, ভারতী বাংলা ভাষা সংরক্ষণ পরিষদ, মাসিক দীপান্তরী পত্রিকা, বাংলাদেশ সম্পাদক পরিষদ, মাসিক সাহিত্য বাংলা, মাসিক সারথি সাহিত্য সংকলন, মাসিক সময়ের সুর সাহিত্য সাময়িকী, মাসিক সাহিত্য পয়গাম পত্রিকা,সাহিত্যের সন্ধানে, সোহাগী সাহিত্য পরিষদ, ত্রৈমাসিক কবি কন্ঠ পত্রিকা। এছাড়াও তিনি মডারেটর, লন্ডন পোয়েটস্ ক্লাব, আজীবন সদস্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এ্যালামনাই এ্যাসোসিয়েশন, আজীবন সদস্য, শিশুদের জন্য ফাউন্ডেশন, চুয়াডাঙ্গা। ভাইস প্রেসিডেন্ট, সোহাগী প্রকাশনী।তাঁর প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা -৫৩ টি। তিনি শতবর্ষে বঙ্গবন্ধু, মাদার তেরেসা, ইউনেস্কো পদক সহ এ পর্যন্ত ৪৫ টি সাহিত্য পুরস্কার পেয়েছেন। এছাড়াও তিনি পুলিশ ও RAB এ চাকরি করাকালীন রাষ্ট্রপতি ও জাতিসংঘ পদক প্রাপ্ত হন। RAB এর সেরা কোম্পানি কমান্ডার হিসেবে তাকে আইজিপি পদক প্রদান করা হয়।। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি এক কন্যা সন্তান ডা. মির্জা উর্মি এবং এক পুত্র সন্তান ডা. মির্জা শুভ'র জনক।
ড. মির্জা গোলাম সারোয়ার পিপিএম দিনাজপুর জেলার এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি দিনাজপুর ও পাবনা জেলা স্কুল, পাবনা সরকারি এডওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে যথাক্রমে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজ বিজ্ঞানে সন্মানসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি দৈনিক সমকাল, দৈনিক বাংলা, দৈনিক ইত্তেফাক, দৈনিক স্বদেশ প্রতিদিন, দৈনিক চট্টগ্রাম, দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার, শীর্ষ অর্থনীতি সহ বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় কলাম, প্রবন্ধ, ছোটগল্প, কবিতা, ছড়া, ফিচার ইত্যাদি লিখে থাকেন। ছাত্রাবস্থায় তিনি পারিবারিক পত্রিকা মাসিক ফুলকুঁড়ির নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২৩ টি সাহিত্য সংগঠনের সাথে জড়িত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এ্যালামনাই এ্যাসোসিয়েশন, চুয়াডাঙ্গার শিশুদের জন্য ফাউন্ডেশন এবং বাংলাদেশ অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ অফিসার্স কল্যান সমিতির।আজীবন সদস্য। তার প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ৭০ টি। তিনি শতবর্ষে বঙ্গবন্ধু, বঙ্গবন্ধু সাহিত্য পুরস্কার,মাদার তেরেসা, ইউনেস্কো,পদক সহ এ পর্যন্ত ৭৫ টি সাহিত্য পুরস্কার পেয়েছেন। বাংলা সাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য বাংলাদেশ অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ অফিসার্স কল্যান সমিতির পক্ষ থেকে তাঁকে সম্মাননা ক্রেষ্ট প্রদান করা হয়। পুলিশে হিসেবে চাকুরি করাকালীন তিনি রাষ্ট্রপতি ও জাতিসংঘ পদক প্রাপ্ত হন। আইন শৃঙ্খলা রক্ষার্থে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালনের জন্য নওগাঁ জেলার সাপাহার উপজেলা পরিষদ কর্তৃক তাঁকে স্বর্ণপদক এবং র্যাবে চাকুরি করাকালীন সেরা কোম্পানি কমান্ডার হিসেবে আইজিপি পদক প্রদান করা হয়।