মানুষ সমাজবদ্ধ প্রাণী। এই সমাজে কোনো মানুষ সফল, কোনো মানুষ ব্যর্থ। এর কারণ কী? মানুষ কি জন্মগত ভাবে সাফল্য লাভের প্রতিভা নিয়ে জন্মগ্রহণ করে, নাকি তিনি এ সাফল্য অর্জন করেন? এর উত্তর হলো কারো ডিএনএ-তে সাফল্য লাভের কথা লেখা থাকে না। তা পৃথিবীতে এসে সেটি জন্ম গ্রহণ করতে হয়। এ বইতে সোহেল শেঠ অভিজ্ঞতার আলোকে সামাজিক ভাবে সাফল্য লাভের দশটি সূত্র নিয়ে আলোচনা করেছেন। বইটি প্রথম প্রকাশের আলোচনায় চলে আসে। ন্যাশনাল বেস্ট সেলার হয়। ইফবি গ্রæপ এবং কিংফিশার এয়ারলাইনসের বিজয় মল্ল এ বইটিকে সামাজিক সাফল্য লাভের বাইবেল বলে অভিহিত করেছেন। সূচিপত্র প্রথম পর্ব কীভাবে লোকজনদের আকর্ষণ করবেন ০৯ b এক. আত্ম-উন্নোয়নের সূত্র ১০ দুই. প্রভাব সৃষ্টিকারী সূত্র ২৩ দ্বিতীয় পর্ব কীভাবে বন্ধু বানাবেন ৩৯ তিন. জনপ্রিয়তা অর্জনের সূত্র ৪০ চার. বিশ^াসের নিয়ম ৫০ পাঁচ. কথপোকথনের সূত্র ৬১ ছয়. নেটওয়ার্ক তৈরি করার সূত্র ৭১ সাত. কাজের সূত্র ৮৩ তৃতীয় পর্ব কীভাবে বন্ধুত্ব বজায় রাখবেন ৯৩ আট. একত্রীকরণের সূত্র ৯৪ নয়. আরএসপি সূত্র ১০৪ চতুর্থ পর্ব উপসংহার ১১২ দশ. সংক্ষিপ্তকরণ সূত্র ১১৩ পরিশিষ্ট ক. কীভাবে একজন ভালো হোস্ট হবেন ১১৮ খ. কীভাবে একজন ভালো অতিথি হবেন ১২০ গ. যে যে কাজ সামাজিক অপরাধ হিসেবে গণ্য হয় ১২২ ঘ. প্রশ্নোত্তর পর্ব ১২৩