সাইদা সারমিন একজন স্বনামধন্য দ্বিভাষিক বাংলাদেশী কানাডিয়ান লেখক, কবি এবং অনুবাদক, যিনি বেশ কিছু কবিতা, ফিচার, গল্প এবং উপন্যাস, বই লিখেছেন। তার প্রথম বই প্রকাশিত হয় ১৯৯৫ সালে। তিনি তার কবিতার মাধ্যমে বিশ্বের সমস্যাগুলি প্রকাশ এবং কারুকাজ করতে উপভোগ করেন। তিনি কবিতার মাধ্যমে তার কবিতায় বিভিন্ন রূপক ব্যবহার করেছেন, সেগুলো দর্শন ও আবেগের দিক থেকে অনেক উঁচুতে। তাঁর ডাকনাম রুমা। তিনি লক্ষণীয়ভাবে অল্প বয়স থেকেই সাহিত্যের সাথে জড়িত। কবি সাইদা সারমিন বহু বছর ধরে কবিতা লেখা ও আবৃত্তির জন্য আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। কবিতা ছাড়াও, তিনি অবিশ্বাস্যভাবে অল্প বয়স থেকেই গল্প, উপন্যাস, ফিচার ও গান লিখেছেন। এই বইটির মাঝেও ফুঁটিয়ে তুলেছেন সমাজের বিভিন্ন দিক গুলো। ২০১৭ সালে, একটি সংগঠন "কানাডা সিনফোনিয়েটা" সারমিনকে কানাডার ১৫০বছর উদযাপনের জন্য তার নিজের কবিতা এবং একটি গান পরিবেশনের জন্য আমন্ত্রণ জানায়। খুব অল্প বয়সে সারমিন বাংলাদেশ বেতারের (রেডিও) তালিকাভুক্ত গায়িকা ছিলেন, যেখানে তিনি বিভিন্ন গান পরিবেশনা করতেন। তিনি বাংলাদেশের “শিশু একাডেমি”, “শিল্পকোলা একাডেমী” থেকে গান গেয়ে, কবিতা আবৃত্তি এবং আরও অনেক পুরস্কার পেয়েছেন।সাইদা সারমিন একজন স্বনামধন্য দ্বিভাষিক বাংলাদেশী কানাডিয়ান লেখক, কবি এবং অনুবাদক, যিনি বেশ কিছু কবিতা, ফিচার, গল্প এবং উপন্যাস, বই লিখেছেন। তার প্রথম বই প্রকাশিত হয় ১৯৯৫ সালে। তিনি তার কবিতার মাধ্যমে বিশ্বের সমস্যাগুলি প্রকাশ এবং কারুকাজ করতে উপভোগ করেন। তিনি কবিতার মাধ্যমে তার কবিতায় বিভিন্ন রূপক ব্যবহার করেছেন, সেগুলো দর্শন ও আবেগের দিক থেকে অনেক উঁচুতে। তাঁর ডাকনাম রুমা। তিনি লক্ষণীয়ভাবে অল্প বয়স থেকেই সাহিত্যের সাথে জড়িত। কবি সাইদা সারমিন বহু বছর ধরে কবিতা লেখা ও আবৃত্তির জন্য আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। কবিতা ছাড়াও, তিনি অবিশ্বাস্যভাবে অল্প বয়স থেকেই গল্প, উপন্যাস, ফিচার ও গান লিখেছেন। এই বইটির মাঝেও ফুঁটিয়ে তুলেছেন সমাজের বিভিন্ন দিক গুলো। ২০১৭ সালে, একটি সংগঠন "কানাডা সিনফোনিয়েটা" সারমিনকে কানাডার ১৫০বছর উদযাপনের জন্য তার নিজের কবিতা এবং একটি গান পরিবেশনের জন্য আমন্ত্রণ জানায়। খুব অল্প বয়সে সারমিন বাংলাদেশ বেতারের (রেডিও) তালিকাভুক্ত গায়িকা ছিলেন, যেখানে তিনি বিভিন্ন গান পরিবেশনা করতেন। তিনি বাংলাদেশের “শিশু একাডেমি”, “শিল্পকোলা একাডেমী” থেকে গান গেয়ে, কবিতা আবৃত্তি এবং আরও অনেক পুরস্কার পেয়েছেন।সাইদা সারমিন একজন স্বনামধন্য দ্বিভাষিক বাংলাদেশী কানাডিয়ান লেখক, কবি এবং অনুবাদক, যিনি বেশ কিছু কবিতা, ফিচার, গল্প এবং উপন্যাস, বই লিখেছেন। তার প্রথম বই প্রকাশিত হয় ১৯৯৫ সালে। তিনি তার কবিতার মাধ্যমে বিশ্বের সমস্যাগুলি প্রকাশ এবং কারুকাজ করতে উপভোগ করেন। তিনি কবিতার মাধ্যমে তার কবিতায় বিভিন্ন রূপক ব্যবহার করেছেন, সেগুলো দর্শন ও আবেগের দিক থেকে অনেক উঁচুতে। তাঁর ডাকনাম রুমা। তিনি লক্ষণীয়ভাবে অল্প বয়স থেকেই সাহিত্যের সাথে জড়িত। কবি সাইদা সারমিন বহু বছর ধরে কবিতা লেখা ও আবৃত্তির জন্য আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। কবিতা ছাড়াও, তিনি অবিশ্বাস্যভাবে অল্প বয়স থেকেই গল্প, উপন্যাস, ফিচার ও গান লিখেছেন। এই বইটির মাঝেও ফুঁটিয়ে তুলেছেন সমাজের বিভিন্ন দিক গুলো। ২০১৭ সালে, একটি সংগঠন "কানাডা সিনফোনিয়েটা" সারমিনকে কানাডার ১৫০বছর উদযাপনের জন্য তার নিজের কবিতা এবং একটি গান পরিবেশনের জন্য আমন্ত্রণ জানায়। খুব অল্প বয়সে সারমিন বাংলাদেশ বেতারের (রেডিও) তালিকাভুক্ত গায়িকা ছিলেন, যেখানে তিনি বিভিন্ন গান পরিবেশনা করতেন। তিনি বাংলাদেশের “শিশু একাডেমি”, “শিল্পকোলা একাডেমী” থেকে গান গেয়ে, কবিতা আবৃত্তি এবং আরও অনেক পুরস্কার পেয়েছেন।সাইদা সারমিন একজন স্বনামধন্য দ্বিভাষিক বাংলাদেশী কানাডিয়ান লেখক, কবি এবং অনুবাদক, যিনি বেশ কিছু কবিতা, ফিচার, গল্প এবং উপন্যাস, বই লিখেছেন। তার প্রথম বই প্রকাশিত হয় ১৯৯৫ সালে। তিনি তার কবিতার মাধ্যমে বিশ্বের সমস্যাগুলি প্রকাশ এবং কারুকাজ করতে উপভোগ করেন। তিনি কবিতার মাধ্যমে তার কবিতায় বিভিন্ন রূপক ব্যবহার করেছেন, সেগুলো দর্শন ও আবেগের দিক থেকে অনেক উঁচুতে। তাঁর ডাকনাম রুমা। তিনি লক্ষণীয়ভাবে অল্প বয়স থেকেই সাহিত্যের সাথে জড়িত। কবি সাইদা সারমিন বহু বছর ধরে কবিতা লেখা ও আবৃত্তির জন্য আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। কবিতা ছাড়াও, তিনি অবিশ্বাস্যভাবে অল্প বয়স থেকেই গল্প, উপন্যাস, ফিচার ও গান লিখেছেন। এই বইটির মাঝেও ফুঁটিয়ে তুলেছেন সমাজের বিভিন্ন দিক গুলো। ২০১৭ সালে, একটি সংগঠন "কানাডা সিনফোনিয়েটা" সারমিনকে কানাডার ১৫০বছর উদযাপনের জন্য তার নিজের কবিতা এবং একটি গান পরিবেশনের জন্য আমন্ত্রণ জানায়। খুব অল্প বয়সে সারমিন বাংলাদেশ বেতারের (রেডিও) তালিকাভুক্ত গায়িকা ছিলেন, যেখানে তিনি বিভিন্ন গান পরিবেশনা করতেন। তিনি বাংলাদেশের “শিশু একাডেমি”, “শিল্পকোলা একাডেমী” থেকে গান গেয়ে, কবিতা আবৃত্তি এবং আরও অনেক পুরস্কার পেয়েছেন।
সাইদা সারমিন হলেন একজন দ্বিভাষিক বাংলাদেশী কানাডিয়ান লেখক, কবি এবং একজন অনুবাদক, যিনি বেশ কিছু কবিতা এবং উপন্যাসের বই প্রকাশ করেছেন। তিনি ৯ নভেম্বর জন্মগ্রহণ বাংলাদেশে করেন। তার প্রথম বই প্রকাশিত হয় ১৯৯৫ সালে। ছোটবেলা থেকেই সারমিন অনেক অনুষ্ঠানে কবিতা আবৃত্তি করে আসছেন। তিনি তার কবিতার মাধ্যমে বিশ্বের সমস্যাগুলি প্রকাশ এবং কারুকাজ করতে উপভোগ করেন। তিনি রুমা ডাকনামেও পরিচিত। তিনি লক্ষণীয়ভাবে অল্প বয়স থেকেই সাহিত্যের সাথে জড়িত। কবি সাইদা সারমিন বহু বছর ধরে কবিতা লেখা ও আবৃত্তির জন্য আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। কবিতা ছাড়াও, তিনি অবিশ্বাস্যভাবে অল্প বয়স থেকেই প্রচুর গল্প, উপন্যাস, ফিচার, গান লিখেছেন। তিনি ম্যাগাজিন ও পত্রিকায় বেশ কিছু বই, উপন্যাস, গল্পের বই এবং ফিচার প্রকাশ করেছেন। তিনি প্রায় ৩০টি বই প্রকাশ করেছেন, এর মধ্যে রয়েছে কবিতা, উপন্যাস, গল্প, গানের বাণী ইত্যাদি। তার কবিতা অনেক ভাষায় অনূদিত হয়েছে এবং বিশ্বের অনেক অ্যান্থলজিতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। তিনি বাংলায় ১০০০ হাজারেরও বেশি কবিতা এবং ইংরেজিতে ২০০ টিরও বেশি কবিতা লিখেছেন। বিশ্ব সাহিত্যে তার অবদানের জন্য তিনি সারা বিশ্বে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে ৩৫টিরও বেশি পুরস্কার এবং অনেক সনদ ও সম্মাননা পেয়েছেন। সারমিন যখন ১১ শ্রেণীতে পড়ার সময়, তখন তিনি "জাগৃতি" নামে একটি পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন এবং সেগুলি ছিল পেপার ম্যাগাজিন এবং দেওয়াল পত্রিকা। শৈশবকালে, তিনি একটি শিশু সংঘঠনের প্রধান হিসবে নেতৃত্ত দিয়ে ছিলেন এবং স্কুল জীবনে সর্বদা গার্লস গাইডের নেতৃত্ব দিয়েছেন। লেখালেখি, কবিতা আবৃত্তি, গান, চিত্রাঙ্কন, খেলাধুলা এবং লেখাপড়ার মতো বিভিন্ন কাজের জন্য সারমিন শৈশব থেকে অনেক পুরস্কার পেয়েছেন। তিনি অন্যান্য অনেক দেশ থেকে অনেক আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেয়েছেন। তিনি কানাডা সরকারের কাছ থেকে তার কবিতা, সাহিত্য এবং কমিউনিটিকে সেবা প্রদানের জন্য তার প্রচেষ্টা এবং শ্রেষ্ঠত্বের জন্য অনেক স্বীকৃতি পেয়েছেন। সারমিনের মা ও বাবা দুজনেই একজন বিশিষ্ট সুফি পরিবার থেকে এসেছেন। তিনি এমন একটি পরিবারে বেড়ে ওঠেন যেখানে তার বাবা-মা দুজনেই ছিলেন বিখ্যাত লেখক এবং বাবা-মা দুজনই ছিলেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, এবং তারা অনেক স্কুল ও কলেজ তৈরি করেছিলেন। সারমিনের কবিতার মাধ্যমে তার কবিতায় বিভিন্ন রূপক ব্যবহার করা হয়েছে, যদিও সেগুলো দর্শন ও আবেগের দিক থেকে অনেক উঁচুতে। তার কিছু বই Amazon, Barnes & Nobels, Indigo, Rokomari, (Bangladesh) এ পাবেন। তার অনেক বাংলা বই বাংলাদেশে প্রকাশিত হয়েছে, সেগুলি বাংলাদেশে কেনা যাবে যা অ্যামাজনে তালিকাভুক্ত নয়। সারমিন সবসময় অন্যদের সাহায্য করতে এবং একটি ভাল ভবিষ্যতের জন্য একটি শক্তিশালী কমিউনিটি গড়ে তোলার জন্য সদাই কাজ করে যান। তিনি "আংগিনা ইন্টারন্যাশনাল অলাভজনক সংস্থা" এর প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি। তিনি কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রডোর একটি চিঠির সাথে কানাডিয়ান সরকারের কাছ থেকে সমাজকর্মীর জন্য শ্রেষ্ঠত্ব পুরস্কার এবং স্বীকৃতি পেয়েছেন। ২০১৭ সালে, একটি সংগঠন "কানাডা সিনফোনিয়েটা" সারমিনকে কানাডার ১৫০বছর উদযাপনের জন্য তার নিজের কবিতা এবং একটি গান পরিবেশনের জন্য আমন্ত্রণ জানায়। খুব অল্প বয়সে সারমিন বাংলাদেশ বেতারের (রেডিও) তালিকাভুক্ত গায়িকা ছিলেন, যেখানে তিনি বিভিন্ন গান পরিবেশনা করতেন। তিনি বাংলাদেশের “শিশু একাডেমি”, “শিল্পকোলা একাডেমী” থেকে গান গেয়ে, কবিতা আবৃত্তি এবং আরও অনেক পুরস্কার পেয়েছেন। ২০০৯ সালে, সারমিনের কবিতার বই "জোছনায় ক্যামোফ্লেজ” ঢাকা জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশে মোড়ক উম্নোচন হয়েছিল। কবি সাঈদা সারমিনকে উদ্যাপন ও শুভেচ্ছা জানাতে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অনেক বিখ্যাত লেখক ও সাংবাদিক। ২০১০ সালে, সারমিন বাংলাদেশের কবিতায় তার শ্রেষ্ঠত্বের জন্য একটি সম্মানজনক পুরস্কার পান। সারমিনের কবিতার বই ইংরেজি, বাংলা, স্প্যানিশ, ফরাসি, ইতালির বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে এবং তার কবিতা ইংরেজি, বাংলা, ফরাসি, ইতালি, স্প্যানিশ, আরবি, হিন্দি, তামিল, কোরিয়ান, উর্দু ইত্যাদি বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে। ২০২২সালে, সারমিন বাংলাদেশের প্রকাশক মিজান পাবলিশার্স থেকে বাংলা সনেট বই প্রকাশ করেছেন। সারমিনের সনেট বই গবেষণা অনুসারে তিনিই সম্ভবত প্রথম মহিলা লেখক যিনি বাংলাদেশে একটি সনেট বই প্রকাশ করেন এবং মাননীয় মাইকেল মধুসূদন দত্তের পরে বাংলাদেশে একটি সনেট বই প্রকাশকারী দ্বিতীয় লেখক হতে পারেন। শারমিন তার সনেট লিখেছেন মাইকেল মধুসূদন কবিতার আদলে এবং তার সনেট বইয়ের নাম বাংলা ভাষায় “কষ্টের কাসিদা”। তিনি যে বই প্রকাশ করেছেন তার কবিতার বইয়ের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল বাংলা ভাষায় “ জোছনায় ক্যামোফ্লেজ”, “মেঘের মৃদঙ্গে”, “অন্তরের অন্তরালে”, সনেট বই- “কষ্টের কাসিদা”, শিশুদের জন্য কবিতার বই- “ছোটদের ছড়া ও কবিতার আড্ডা” গল্পের মাঝে হ লো —“পায়েল এর নীল কষ্ট”, উপন্যাস— “মৌ এরতো কোন অপরাধ ছিলোনা”, গানের কথা— “বাংলা গানের লিরিকস”। ইংরেজি বইয়ের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল- "দ্য কালেকশন অফ দরূদ শরীফ", "ফ্রোজেন পেইন", "দ্য বায়োগ্রাফি অফ দ্য ম্যাজেস্টিক উইমেন"।