কবি, লেখক, সাংবাদিক ও কলামিস্ট মোহাম্মদ মনির উদ্দিন মান্না। ডাক নাম কবিতার মান্না। জন্ম ১৯৯০ সালে ১৭ আগষ্ট, চট্টগ্রাম জেলার মীরসরাই উপজেলায় জোরারগঞ্জ থানার ৩নং জোরারগঞ্জ ইউনিয়নে ২নং ওয়ার্ডে তাজ পুর গ্রামের হানিফ ভূঁইয়া বাড়ী, প্রকাশ হানিফ পালোয়ান বাড়ী নিবাসী মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম কোম্পানি ও নুর জাহান বেগমের ঘরে জম্ম গ্রহণ করেন। শিক্ষা, শৈশব ও কৈশোর কাটে চট্টগ্রাম শহরে। বর্তমানে কবি সংযুক্ত আরব আমিরাতে স্বপরিবারে বসবাস করছেন। তার স্ত্রীর নাম ফেরদৌস আরা চৌধুরী এবং এক পুএ সন্তানের নাম ইউজারসিফ। তিনি একজন নিভৃতপ্রিয়, প্রচারবিমুখ প্রকৃতিপ্রেমী। ছেলেবেলা থেকে বাড়িতেই দেখেছেন নানা লতাপাতা আর বৃক্ষের সমাহার। প্রজাপতির ডানা মেলা দিনগুলোতে পাথারিয়া পাহাড়ের আরণ্যক নিসর্গে ঘুরে বেড়িয়েছেন তিনি। সেখান থেকেই তার কবিতার প্রতি প্রবল ভালোবাসা। যে কবিতার ভালোবাসা আজো টিকে আছে। দেশের ও বিদেশে আনাচে-কানাচে ঘুরে বেড়ান প্রকৃতির অমোঘ টানে। তাকে এক নামে চেনে সবাই। তিনি হলেন- কবি, সাংবাদিক, লেখক, গল্পকার, সাদামনের মানুষ মোহাম্মদ মনির উদ্দিন মান্না ।
কবি সেই ব্যক্তি বা সাহিত্যিক যিনি কবিত্ব শক্তির অধিকারী এবং কবিতা রচনা করেন। একজন কবি তাঁর রচিত ও সৃষ্ট মৌলিক কবিতাকে লিখিত বা অলিখিত উভয়ভাবেই প্রকাশ করতে পারেন। একটি নির্দিষ্ট প্রেক্ষাপট, ঘটনাকে রূপকধর্মী ও নান্দনিকতা সহযোগে কবিতা রচিত হয়। কবিতায় সাধারণত বহুবিধ অর্থ বা ভাবপ্রকাশ ঘটানোর পাশাপাশি বিভিন্ন ধারায় বিভাজন ঘটানো হয়। কার্যত যিনি কবিতা লিখেন, তিনিই কবি। কবি কবিতার শরীরে রয়েছে বর্তমান সমাজের আলো ও কালো দুই দিকেরই সমান প্রতিফলন, তিনি তার চোখ দিয়ে প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন। প্রকৃতিবিষয়ক তার কর্মপরিধি দিয়ে আমাদের সচেতন হতে শেখায়। প্রকৃতিকে ভালোবাসতে শেখায় কবি মোহাম্মদ মনির উদ্দিন মান্না । অঙ্গিকার বদ্ধ সাহিত্য সংস্কৃতির অগ্রযাত্রা কে প্রবাসের মাটিতে আর ও বেগবান সৃজনশীল অনবদ্য ছাপ রেখে যাচ্ছে প্রজন্মের জন্য অনুকরণীয় এমন কিছু কবিতা যার মাধ্যমে মানবতা সামান্যতম হলেও উপকৃত হবে।
সম্প্রতি জাতীয় কবিতা মঞ্চ,সংযুক্ত আরব আমিরাত কেন্দ্রীয় কমিটির সম্মানিত সাধারণ সম্পাদক, কবি ও সাংবাদিক মোহাম্মদ মনির উদ্দিন মান্নার প্রয়াত কবি বেলাল স্মরণে শেষ বিদায় , বিজয় থেকে বিজয়ে, তোমাকে হারিয়েছি কেন, হৃদয়ে বাংলাদেশ, লাল সবুজের পতাকা, দেশ- বিদেশে পাওয়া যাচ্ছে।