মেডিকেল কলেজের ছাত্র হোস্টেলে একজন আদিবাসী ছাত্র আসং এর আত্মহত্যা আচমকা হোস্টেলের সবার জীবনকে পালটে দেয়।সাতে পাচে না থাকা আসং কেন হঠাৎ গলায় ফাস নিলো তার কোন ক্লু কারোর কাছে ছিলো না।আপাত দৃষ্টিতে সেটাকে আত্মহত্যা মনে হলেও আসলেই কি সেটা আত্মহত্যা নাকি তার পিছনে আছে অন্য কোন রহস্য।সেটারই উত্তর পেতে হলেরই দুজন ছাত্র আসিফ এবং আবিদ মিলে শুরু করে নিজেদের মতো তদন্ত।পুলিশও তাদেরকে সাহায্য করে।আসিফ আসং এর কেসটা সলভ করে ফেলে।
কেচো খুড়তে বের হয়ে আসে কেউটে। আসিফ আর আবিদ মিলে রহস্যের কিনারা করতে পারলেও আসল ক্রিমিনাল হাতের নাগালে বাইরে থেকে যায়।আসলেই কি ক্রাইম করে কেউ বাচতে পারে কখনো?পারফেক্ট ক্রাইম বলে আদৌ কি কিছু আছে?
নাকি আমাদের করা ক্রাইমগুলো আমাদের মতোই ইমপারফেক্ট?সেসবেরই উত্তর আছে কান্তারের শেষ পাতা অব্দি।
সন্ধ্যাহীনের পর পৃথিবীর প্রথম নিকোটিনবিহীন গোয়েন্দা আসিফ হোসেনের ২য় উপন্যাস কান্তার।কান্তার একটা মেডিকেল থ্রিলার।আমাদের সাহিত্যে থ্রিলার কম,মেডিকেল থ্রিলার কম আরও।ডিটেকটিভ আসিফ হোসেনের দুনিয়াতে সবাইকে স্বাগতম।উল্লেখ্য,আশীব ফেরদৌস অংকনের আসিফ হোসেন সিরিজের প্রথম বই সন্ধ্যাহীনের ওপরে হতে যাচ্ছে ওয়েব সিরিজ।
পড়াশোনা করেছেন বর্তমানে এমবিবিএস ৪র্থ বর্ষ, শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ, টাঙ্গাইল এ। লেকালেখির অভ্যাস ছোটবেলা থেকেই ছিলো। সেটা পরিণতি পেয়েছে ২০২১ বইমেলাতে প্রথম বই ‘সন্ধ্যাহীন’ এর মাধ্যমে: যেটার উপর সম্প্রতি নির্মাণ হচ্ছে ওয়েব সিরিজ। কান্তার ‘সন্ধ্যাহীন’ এর ২য় কিস্তি। ছোটবেলা কেটেছে যশোরের চৌগাছা উপজেলায়। কলেজ জীবন নটরডেম কলেজ, ঢাকায়। এখন বাংলাদেশে কন্টেন্টের নিউ ওয়েভ চলছে। ইচ্ছে আছে মেডিকেলে পড়ার পাশাপাশি কন্টেন্টের এই রিভুলিউশনে কিছু অবদান রাখা।