ড. নূরুন নবী একজন লেখক, মুক্তিযোদ্ধা, বিজ্ঞানী এবং সমাজ সেবক। তিনি ২০২০ সালে ভাষা ও সাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ জাতীয় পুরস্কার একুশে পদক সন্মানে ভূষিত হয়েছেন। এর পূর্বে তিনি ২০১৭ সালে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য বাংলা একাডেমীর সন্মানসূচক ফেলোশিপ পেয়েছেন। এ ছাড়াও তিনি ২০১৮ সালে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য ওয়াশিংটন ডি সি বইমেলা সাহিত্য পুরস্কার পেয়েছেন। ড. নবীর প্রকাশিত বই: Bullets of ’71-A Freedom Fighter’s Story, Born in Bengal, Bangabandhu and Turbulent Bangladesh, The Role of Nixon-Kissinger in the 1971 Pakistani War Crimes Against Bangladesh, The 1971 Bangladesh Independence War: Nixon, Kissinger, Indira Gandhi and War Crimes by Pakistan, অনিবার্য মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশে পাকিস্তানিদের যুদ্ধাপরাধ ও প্রেসিডেন্ট নিক্সসন- ড. কিসিঞ্জারের দায়, জন্ম ঝাড়ের বাংলাদেশ, আমার একাত্তর আমার যুদ্ধ, জন্মেছি এ বাংলায়, চার তাঁরার আলো, আমেরিকায় জাহানারা ইমামের শেষ দিনগুলি, হুমায়ুন আহমেদ কাছের মানুষ, শামসুর রহমান স্বাধীনতার কবি,অধ্যাপক কবির চৌধুরী মৌলবাদের নির্ভীক প্রতিবাদী, জাপানিদের চোখে বাঙ্গালি বীর, স্মৃতিময় নিপ্পন, অন্তরঙ্গ জানালায় বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধে ভারত, স্বাধীন বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর সমর্থকদের যত বিভাজন, ও মার্কিন এবং ব্রিটিশ গণমাধ্যমে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ। ড. নবী মুক্তি সংগ্রামের দিনগুলিতে নিবেদিত ছাত্র কর্মী, বাংলাদেশ ছাত্র লীগের ফজলুল হক হল শাখার সভাপতি, ১৯৭১-এর বীর মুক্তিযোদ্ধা, ফারইস্টার্ন ইকোনমিক রিভিউ-এ বর্ণিত টাঙ্গাইল মুক্তিবাহিনীর ‘ব্রেইন’, মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য প্রধান সেনাপতি কর্তৃক প্রদত্ত ‘স্পেশাল সাইটেশন’ প্রাপ্ত। ড. নবী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাণরসায়নে বিএসসি (অনার্স) এবং এমএসসি, জাপানের ওসাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিপ্লোমা, কিউশু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি, আমেরিকার নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ে পোস্ট ডক্টোরাল।‘70 দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, এবং প্রথম সিনেটের সদস্য। ১৯৮০ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস। পেশায় বিজ্ঞানী, বর্তমানে একটি বহুজাতিক কোম্পানির শীর্ষ স্থানীয় বিজ্ঞানী হিসেবে অবসর গ্রহণ করেছেন। ড. নবীর পেটেন্টকৃত আবিষ্কার এবং পাবলিকেশনের সংখা ৫৫। ৮০-এর দশকে আমেরিকায় ইউনাইটেড মুভমেন্ট ফর ডেমোক্র্যাটিক বাংলাদেশ এবং ৯০-এর দশকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন ও ৭১-এর ঘাতক দালাল নির্মূল জাতীয় সমন্বয় কমিটি প্রতিষ্ঠায় ও নেতৃত্বে প্রধান ভূমিকা, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, যুক্তরাষ্ট্র-এর প্রতিষ্ঠাতা যুগ্ম আহ্বায়ক এবং বর্তমান সভাপতি, বাংলাদেশ সোসাইটি অফ নিউ জার্সি-এর প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক এবং প্রাক্তন সভাপতি, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ নিউ জার্সি-এর পৃষ্ঠপোষক, ফোবানার অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এবং প্রাক্তন চেয়ারম্যান, এউ এস এ কমিটি ফর সেকুলার অ্যান্ড ডেমোক্র্যাটিক বাংলদেশ-এর সভাপতি, অধুনালুপ্ত সাপ্তাহিক প্রবাসী-এর প্রেসিডেন্ট ও সম্পাদক। আমেরিকা থেকে প্রকাশিত প্রথম বাংলা বই ‘ বিশ বছর পর’-এর প্রকাশক। ড. নবী ২০০৭ সাল থেকে নিউ জার্সি অঙ্গরাজ্যের প্লেইন্সবোরো শহরের নির্বাচিত কাউন্সিলম্যান। ড. নবীর স্ত্রী ড. জিনাত নবীও একজন বিজ্ঞানী। দুই পুত্র মুশফিক নবী ও আদনান নবী । নবী পরিবার বর্তমানে প্লেইন্সবোরো শহরে স্থায়ীভাবে বাস করছেন।
ড. নূরুন নবী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাণরসায়ন বিষয়ে বিএসসি (অনার্স) এবং এমএসসি, জাপানের ওসাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পােস্ট গ্রাজুয়েট ডিপ্লোমা, কিউশু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচ-ডি, আমেরিকার নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ে পােস্ট ডক্টোরাল। '৭০ দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং প্রথম সিনেটের সদস্য। ১৯৮০ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস। পেশায় গবেষক-বিজ্ঞানী, বর্তমানে একটি বহুজাতিক কোম্পানির শীর্ষস্থানীয় বিজ্ঞানী হিসেবে অবসর গ্রহণ করেছেন। ড. নূরুন নবীর পেটেন্টকৃত আবিষ্কারের বর্তমান সংখ্যা ৫৫। বিজ্ঞানের পেশাদারী জার্নালে এ যাবৎ তাঁর ৫০টি গবেষণা-নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ফজলুল হক হল শাখার সভাপতি (১৯৬৭-৭১), মুক্তিসংগ্রামের দিনগুলিতে নিবেদিতপ্রাণ ছাত্রকর্মী, ১৯৭১-এর বীর মুক্তিযােদ্ধা, মুক্তিযুদ্ধের কিংবদন্তি টাঙ্গাইলের বাঘা সিদ্দিকীর ঘনিষ্ঠ ও বিশ্বস্ত সহযােদ্ধা, ফারইস্টার্ন ইকোনমিক রিভিউ বর্ণিত টাঙ্গাইল মুক্তিবাহিনীর ‘ব্রেইন’, মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য প্রধান সেনাপতি কর্তৃক প্রদত্ত ‘স্পেশাল সাইটেশন প্রাপ্ত।