আসিফ আহম্মদ মাসুদ তুলা রাশির জাতক। জন্ম ৪ অক্টোবর, ১৯৯২ কুষ্টিয়াতে। সেখানের জিলা স্কুল, সরকারি কলেজ থেকে মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক, এরপর ময়মনসিংহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে তড়িৎ প্রকৌশলে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন। তার শৈশব থেকেই গল্প উপন্যাস পড়ার তীব্র নেশা ছিল যা সময় গড়াবার সাথে সাথে আরো বেড়েছে। লেখালেখির শুরুটা হয়েছে ফেসবুকে বিভিন্ন গল্প, কবিতা এবং পাশাপাশি পড়ে ফেলা বিভিন্ন বইয়ের পাঠক মূল্যায়ন লেখার মধ্য দিয়ে। লেখালেখিটা তার গভীর আসক্তির জায়গা। জাগৃতি প্রকাশনী থেকে ২০২২ অমর একুশে বই মেলায় প্রকাশিত হয় তার প্রথম উপন্যাস "সায়াহ্ন"। প্রকাশের পর যা সমাদৃত হয়েছে পাঠক মহলে। তার লেখার প্রধান বৈশিষ্ট্য তিনি লেখেন খুব সহজ সাবলীল বাংলায়, যেখানে প্রমিত বাংলার পাশাপাশি নগর জীবনের কথ্য ভাষার প্রাধান্য থাকে। নিজের লেখাতে তিনি সব সময় তুলে ধরেন অতিসাধারণ সব মানুষদের, যাদের যাপিত জীবনের গল্প গুলো পড়লে মনে হবে ‘আরে, এটা তো আমার জীবনেরই গল্প।’ প্রথম উপন্যাসে তিনি নগর জীবনে অভ্যস্ত এক তরুনের আটপৌরে জীবনের ভাবনার দোলাচলের প্রতিচ্ছবি একেছেন বেশ মুন্সিয়ানার সাথে। তারই ধারাবাহিকতায় ২০২৩ বইমেলাতে প্রকাশিত হল তার দ্বিতীয় উপন্যাস " জল জোছনার দিন "। এই উপন্যাসেও চেষ্টা করেছেন দুই মলাটের ক্যানভাসে বাংলাদেশের অতিবাস্তব চিত্র তুলে ধরবার। বর্তমানে একটি খ্যাতনামা বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে "সিনিয়র ইঞ্জিনিয়ার" হিসেবে কর্মরত। পাশাপাশি চালিয়ে যাচ্ছেন লেখালেখি। ব্যাক্তিজীবনে অবিবাহিত, স্বল্পভাষী এবং প্রচন্ড রকমের ঘরকুনো এই মানুষটির অবসরে কাটে বই পড়ে আর দেশী- বিদেশী চলচ্চিত্র দেখে।
আসিফ আহম্মদ মাসুদ তুলা রাশির জাতক। জন্ম ৪ অক্টোবর, ১৯৯২ কুষ্টিয়াতে। সেখানের জিলা স্কুল, সরকারি কলেজ থেকে মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক, এরপর ময়মনসিংহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে তড়িৎ প্রকৌশলে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন। তার শৈশব থেকেই গল্প উপন্যাস পড়ার তীব্র নেশা ছিল যা সময় গড়াবার সাথে সাথে আরো বেড়েছে। লেখালেখির শুরুটা হয়েছে ফেসবুকে বিভিন্ন গল্প, কবিতা এবং পাশাপাশি পড়ে ফেলা বিভিন্ন বইয়ের পাঠক মূল্যায়ন লেখার মধ্য দিয়ে। লেখালেখিটা তার গভীর আসক্তির জায়গা। জাগৃতি প্রকাশনী থেকে ২০২২ অমর একুশে বই মেলায় প্রকাশিত হয় তার প্রথম উপন্যাস "সায়াহ্ন"। প্রকাশের পর যা সমাদৃত হয়েছে পাঠক মহলে। তার লেখার প্রধান বৈশিষ্ট্য তিনি লেখেন খুব সহজ সাবলীল বাংলায়, যেখানে প্রমিত বাংলার পাশাপাশি নগর জীবনের কথ্য ভাষার প্রাধান্য থাকে। নিজের লেখাতে তিনি সব সময় তুলে ধরেন অতিসাধারণ সব মানুষদের, যাদের যাপিত জীবনের গল্প গুলো পড়লে মনে হবে 'আরে এটা তো আমার জীবনেরই গল্প।' প্রথম উপন্যাসে তিনি নগর জীবনে অভ্যস্ত এক তরুনের আটপৌরে জীবনের ভাবনার দোলাচলের প্রতিচ্ছবি এঁকেছেন বেশ মুন্সিয়ানার সাথে। তারই ধারাবাহিকতায় ২০২৩ বইমেলাতে প্রকাশিত হল তার দ্বিতীয় উপন্যাস " জল জোছনার দিন "। এই উপন্যাসেও চেষ্টা করেছেন দুই মলাটের ক্যানভাসে বাংলাদেশের অতিবাস্তব চিত্র তুলে ধরবার। বর্তমানে একটি খ্যাতনামা বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে "সিনিয়র ইঞ্জিনিয়ার" হিসেবে কর্মরত। পাশাপাশি চালিয়ে যাচ্ছেন লেখালেখি। ব্যাক্তিজীবনে অবিবাহিত, স্বল্পভাষী এবং প্রচন্ড রকমের ঘরকুনো এই মানুষটির অবসরে কাটে বই পড়ে আর দেশী- বিদেশী চলচ্চিত্র দেখে।