যে কারণে ইসলাম সর্বশ্রেষ্ঠ আল্লাহ পাকের অস্তিত্বের প্রমাণ খলিফা মনসুর আব্বাসের সময়কার একটি ঘটনা কুরআন মাজিদ কেমন গ্রন্থ হযরত মুহাম্মদ (সা.) কেমন নবী কুরআন মাজিদে মানব জীবনের অধিকাংশ বাস্তব সমস্যার নিখুৎ ও ........................... ইসলাম ধর্মের প্রত্যেকটি বিধিবিধান মানুষের জন্য কল্যাণকর মায়ের দুধের উপকারীতা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে কার্যকরী ধর্ষনের শাস্তির বিবরণ আমাদের নৈতিক অধপতন মেয়েদের উদ্দেশ্যে পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে- ইসলাম ধর্ম এবং তার আনুসাঙ্গিক বিষয় সম্পর্কে সৃষ্টিকর্তার বাণী জ্ঞান বিজ্ঞান চর্চাকে ইসলাম বার বার উৎসাহিত করেছে মুসলমানদের অতীত ঐতিহ্য অতি সংক্ষেপে যুগে-যুগে দেশে-দেশে মুসলিম নির্যাতনের চিত্র মুসলিম ঐক্যের আহবান মালয়েশিয়ার রাজার ইসলামের আদর্শ থেকে যারা বহুদূরে তারা বেছে নিচ্ছে নতুন নতুন বর্বরতা যুক্তরাষ্ট্রে সমকামী বিয়ে বৈধ ঘোষণা ইসলামে কোন বর্ণ বৈষম্য নেই যুক্তরাষ্ট্রে বর্ণবাদবিরোধী বিক্ষোভ...............................................................১৬৬ প্রমাণ পঞ্জি..........................................................................................১৬৭ কুরআন মাজিদ কেমন গ্রন্থ কুরআন শরীফ কেমন গ্রন্থ- এই ব্যাপারে কুরআন সুন্নাহর আলোকে এবং মুসলিম চিন্তাবিদগণের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মতামত তুলে ধরার আগে আমি অমুসলিম পন্ডিত, মনিষী ও গবেষকগণের কিছু মতামত তুলে ধরতে চাই। অমুসলিম মনীষীগণ পবিত্র কুরআন সম্পর্কে যত ইতিবাচক ও সুন্দর সুন্দর কথা বলেছেন সেগুলো সব তুলে ধরলে পুস্তকের কলেবর অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পাবে। সেজন্য আমি মোটামুটি কয়েকজনের কথা উল্লেখ করছি- ১। ইবনে সাইজ উদ্দীন: কুরআনের ইংরেজী অনুবাদক খ্রিষ্টান পদ্ধতি ড. সেলর কুরআন সম্পর্কে অভিমত ব্যক্ত করেন যে, “কুরআনের ন্যায় এমন সুগভীর অর্থবহ গ্রন্থ মানব রচনার বহির্ভূত। কুরআন একটি জীবন্ত মু’জিজা সদৃশ্য গ্রন্থ। যেই মু’জিজা মৃতকে জীবিত করার চাইতেও বিস্ময়কর।” মায়ের দুধের উপকারীতা শিশুর উপকার (১) মায়ের দুধে শিশুর জন্য প্রয়োজনীয় সকল পুষ্টি উপাদান সঠিক মাত্রায় থাকে। পূর্ণ ৬ মাস বয়স পর্যন্ত শুধুমাত্র বুকের দুধই শিশুর জন্য যথেষ্ট। মায়ের দুধে পুষ্টি উপাদান ছাড়াও আছে শতকরা ৯০ ভাগ পানি। সেইজন্য শিশুকে পুর্ণ ৬ মাস বয়স পর্যন্ত আলাদা পানি দেবার প্রয়োজন নেই । (২) মায়ের বুকের দুধ বিশুদ্ধ ও জীবণুমুক্ত। বায়ু বা পানি বাহিত জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত হবার কোন সুযোগ নেই। উপরন্তু মায়ের দুধে শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা জন্মায়। যার ফলে শিশুর অসুখ-বিসুখ বিশেষ করে ডায়রিয়া, কানপাকা, নিউমোনিয়া, শ্বাসনালীর রোগ, হাঁপানী, এলার্জি, চুলকানি ইত্যাদি কম হয়। (৩) মায়ের দুধে শিশুর স্বাভাবিক শারীরিক বৃদ্ধি ও মানসিক বিকাশ ঘটে। (৪) অসুখ হলেও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশী থাকার কারণে এরা তাড়াতাড়ি ভাল হয়ে যায় এবং শিশু মৃত্যুর হার কমে। (৫) মায়ের দুধ সহজে হজম হয়। (৬) মায়ের দুধে পুষ্টিমাত্রায় ভিটামিন ‘এ’ থাকে বলে শিশুর রাতকানা রোগ হবার সম্ভাবনা থাকে না।