সুন্দরকে ভালোবাসেনা এমন কেউ কি আছে? নিশ্চয়ই নাই। সেই সুন্দর সবার মনকে সুন্দর করে তোলে।কিন্তু সেই সুন্দরে যখন কুৎসিৎ আবরণ পড়ে তাহলে কেমন হয়? তবে তাহা আলোকে ঢেকে আঁধারে পরিণত করে। আঁধার কখনো পথ দেখাতে পারে না। আমাদের সমাজে ও তেমনি আলো নেই বলেই আঁধারে ছেয়ে যায়। যেখানে ভালো লুকিয়ে থাকে সেখানে অন্ধকার বিকাশ লাভ করে। চুরি, ডাকাতি, দুর্নীতি, রাহাজানি, নির্যাতন, নিপীড়ন ইত্যাদি আঁধারের অন্যতম রুপ। এই রূপ গুলো এমন ভাবে প্রতিষ্ঠিত যা ভালোটাকে ঢেকে রেখেছে। মায়া মমতা, আন্তরিকতা, সৌন্দর্য , ভ্রাতৃত্ব ভালোবাসা, ত্যাগ তিতিক্ষা ইত্যাদি আলোর প্রতিরূপ। যা ব্যাক্তি থেকে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে আঁধার মিটিয়ে সত্য সুন্দর দিয়ে এক আলোকোজ্জ্বল পরিবেশ তৈরি করতে পারে। এমনি একটি পরিতৃপ্ত মননে সুন্দর সুখের সমাজ বিনির্মাণ করাই এ লেখার মূল উদ্দেশ্য। যেমন প্রিয়তম মোর নবী রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, আল্লাহ সুন্দর তিনি সুন্দর কে ভালোবাসেন। মধ্যবিত্তের জীবন বড়ই কঠিন। এই ধরনের জীবন মানেই মনের মতো করে গড়ে তুলা কিছু স্বপ্ন ও আশাকে নিজ হাতেই গলা টিপে হত্যা করা। মধ্যবিত্তের প্রতিদিন কাটে এক একটি আশা নিয়ে। এর ভিতর থাকেই আনন্দ, কষ্ট।তবে কষ্টের ভাগটাই মনে হয় বেশি। অভাব আর টাকা এই দুটো যেন মধ্যবিত্তের খুব পরিচিত। একটি নিত্যদিনের সঙ্গী আরেকটি মরীচিকা। একটি পিছু ছাড়ে না আর একটি ধরতে গেলে ধরা দিতে চায় না। বাস্তবতা সেতো আরেকটি নিষ্ঠুর পরিচিত মুখ। কতো স্বপ্ন ধুলিস্যাত করে দেয়। আর দিবেই না কেন? মধ্যবিত্ত যে তার চরম শত্রু। টাকাকে দূরে সরিয়ে দেয়াটাই তার কাজ। সত্যিই মধ্যবিত্ত মানে বাস্তবতার সাথে যুদ্ধ করা। তবে জীবনে আর কিছু না পারলেও বাস্তবতার সংজ্ঞা, মা-বাবার মুখে হাসি ফোঁটাতে পেরেছি। যদি অভাব না থাকতো, বস্তা ভরা টাকা থাকতো, তাহলে বাস্তবতা বুঝতাম না। হয়তো ওই হাসির মর্মও বুঝতাম না। এমন একটি কাহিনী নিয়ে সাজানো আমার উপন্যাস, মধ্যবিত্ত, সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে। আশা করি সবার ভালো লাগবে। উপন্যাসটি পরে কেউ নিরাশ হবেন না।
সুন্দরকে ভালোবাসেনা এমন কেউ কি আছে? নিশ্চয়ই নাই। সেই সুন্দর সবার মনকে সুন্দর করে তোলে। কিন্তু সেই সুন্দরে যখন কুৎসিৎ আবরণ পড়ে তাহলে কেমন হয়? তবে তাহা আলোকে ঢেকে আঁধারে পরিণত করে। আঁধার কখনো পথ দেখাতে পারে না। আমাদের সমাজটাতেও তেমনি আলো নেই বলেই আঁধারে ছেয়ে যায়। যেখানে ভালো লুকিয়ে থাকে সেখানে অন্ধকার বিকাশ লাভ করে। চুরি, ডাকাতি, দুর্নীতি, রাহাজানি, নির্যাতন, নিপীড়ন ইত্যাদি আঁধারের অন্যতম রুপ। এই রূপ গুলো এমন ভাবে প্রতিষ্ঠিত যা ভালোটাকে ঢেকে রেখেছে। মায়া মমতা, আন্তরিকতা, সৌন্দর্য, ভ্রাতৃত্ব ভালোবাসা, ত্যাগ তিতিক্ষা ইত্যাদি আলোর প্রতিরূপ। যা ব্যাক্তি থেকে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে আঁধার মিটিয়ে সত্য সুন্দর দিয়ে এক আলোকোজ্জ্বল পরিবেশ তৈরি করতে পারে। এমনি একটি পরিতৃপ্ত মননে সুন্দর সুখের সমাজ বিনির্মাণ করাই এ লেখার মূল উদ্দেশ্য। যেমন প্রিয়তম মোর নলী বাজল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, আল্লাহ সুন্দর তিনি সুন্দর কে ভালোবাসেন। মধ্যবিত্তের জীবন বড়ই কঠিন। এই ধরনের জীবন মানেই মনের মতো করে গড়ে তুলা কিছু স্বপ্ন ও আশাকে নিজ হাতেই গলা টিপে হত্যা করা। প্রতিদিন কাটে এক একটি আশা নিয়ে। এর ভিতর থাকেই আনন্দ, কষ্ট। তবে কষ্টের ভাগটাই মনে হয় বেশি। অভাব আর টাকা এই দুটোই যেন মধ্যবিত্তের খুব পরিচিত। একটি নিত্য দিনের সঙ্গী আরেকটি মরীচিকা। একটি পিছু ছাড়ে না আর একটি ধরতে গেলে ধরা দিতে চায় না। বাস্তবতা সেতো আরেকটি নিষ্ঠুর পরিচিত মুখ। কতো স্বপ্ন ধুলিস্যাৎ করে দেয়। আর দিবেই না কেন? মধ্যবিত্ত যে তার চরম শত্রু। টাকাকে দূরে সরিয়ে দেয়াটাই তার কাজ। সত্যিই মধ্যবিত্ত মানে বাস্তবতার সাথে যুদ্ধ করা। তবে জীবনে আর কিছু না পারলেও বাস্তবতার সংজ্ঞা, মা-বাবার মুখে হাসি ফোঁটাতে পেরেছি। যদি অভাব না থাকতো, বস্তা ভরা টাকা থাকতো, তাহলে বাস্তবতা বুঝতাম না। হয়তো ওই হাসির মর্মও বুঝতাম না। এমন একটি কাহিনী নিয়ে সাজানো আমার উপন্যাস, "মধ্যবিত্ত", সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে। আশা করি সবার ভালো লাগবে। উপন্যাসটি পরে কেউ নিরাশ