হৃদয়ে অনুভূত যেকোনো কিছুই নান্দনিক। ধ্বনি থেকে অক্ষর শব্দ হয়ে বাক্যে শেষাবধি যা বলা তাই তো সহজাত, যেটুকু অব্যক্ত- তাকে অনুভব করার যন্ত্রণাই হয়তো একজনকে শিল্পী করে তোলে! অব্যক্ত অনুভূতিগুলোর নান্দনিক উপাচার সংমিশ্রণে কবিতার কাঠামো নিশ্চিত এবং অনুভূতিগুলোর জারন-বিজারনকৃত অভিক্ষেপগুলোই কবিতা হয়ে ওঠে শেষাবধি। মামুন চৌধুরী কবি, শিল্পের অনুবেদন এবং অনুভূতির সাহচর্য তাঁর কবিতাকে নান্দনিক ও শিল্পিত করে তুলেছে। সহজাত পারিপার্শ্ব ও ব্যক্তিক অনুভূতির সমান্তরালে পাঠক আবিষ্কার করবে এক প্রণয়ভাষ্য যা চিরন্তন ও সাবলীল। প্রেম মিশ্রিত যে যাপন কৈশোর ও যৌবনকে উদ্বেলিত করে তারই প্রতিচ্ছবি ‘প্রগাঢ় ভালোবাসার গল্পো’- সংবেদি পাঠক মাত্র একে আত্ম-আবিষ্কার করবে স্বচেতনায় এবং নিঃসন্দেহে মুগ্ধ হবে প্রগাঢ় ভালোবাসায়। -রাহেল রাজিব, কবি মামুন চৌধুরী জন্ম : ৩০ মে ১৯৮২ জন্মস্থান: ঢাকা সাতক্ষীরা সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক, ঝিনাইদহ কে. সি. কলেজ থেকে উচ্চ-মাধ্যমিক। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রাণ রসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান থেকে স্নাতক সম্মান ও স্নাতকোত্তর। পড়ালেখার পাশাপাশি বিতর্ক করেছেন, বিতর্ক শিখিয়েছেন, স্বাধীনভাবে বিতর্ক করার প্লাটফর্ম তৈরি করেছেন এবং নেতৃত্ব দিয়েছেন স্বেচ্ছায় রক্তাদাতাদের সংগঠনের। রূপালী ব্যাংক লিমিটেড-এ কর্মরত। ‘প্রগাঢ় ভালোবাসার গল্প’ তার প্রথম কাব্য!