ইসমাইল হোসেন ইসমী, জন্ম ১৯৮১ সালে রাজশাহী জেলায়। তিনি কবি, লেখক ও গীতিকার। ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যাকগ্রাউন্ড হয়েও তিনি মনেপ্রাণে একজন সাহিত্যকর্মী। তাঁর লেখা-দেশ দেশ বাংলাদেশ, হৃদয়ে বাংলাদেশ তো হিট। আলতাবতী, চন্দ্রাবতী, তুই পাষাণী, তোমার পায়ের নূপুরে, আধো প্রেম আধো ভালোবাসা- গানগুলো তুমুল জনপ্রিয়। লেখকের রক্তাক্ত ভালোবাসা’ উপন্যাসের দ্বিতীয় সংস্করণ। ‘অর্ধেক প্রেম অর্ধেক ভালোবাসা’ ও প্রেমবিলাসী” উপন্যাস দুটি ইতোমধ্যে দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছে এবং ‘কবিতা ও কথা’ প্রথম কাব্যগ্রন্থ। ”জনতার কন্ঠ” এবং ”গণতন্ত্র” কবিতা দুটি তরুণদের মনোজাগতিক পরিবর্তনে সক্ষম হয়েছেন। ”উপলদ্ধি” নামে একটি সনেট কবিতাও রয়েছে তাঁর। ”তুমি অন্যরকম” ”ইয়েল” ”আগুনপানি” এবং ”কাব্যগীতি” লেখকের একগুচ্ছ রচনা সমগ্র প্রকাশিত হতে যাচ্ছে। তাঁর লেখা গানগুলো হল-অমর প্রেমী, কাঁদালে কাঁদতে হয়, যদি ইচ্ছে হয় চলে এস, কান্দে আমার মন, কলিজাতে টান লেগেছে, ভালোবাসা ভালো, মেয়ে মিথ্যেবাদী, মনে পড়ে ভীষণ তোমাকে, টাল বাহানা, তোর কারণে, মরে গিয়েও বেঁচে আছি, পথ হারা পথিক আমি, তুমি কোথায়, এসো দুজনে করি ভালোবাসাবাসি, নিশিত রাইতে আয়সো বন্ধু, এলোমেলো, কী চাও বন্ধু, প্রেম পিরিতি, ঝাকানাকাসহ অনেক গান এখন ইথারে ইথারে ছড়িয়ে রয়েছে। তিনি ন্যাশনাল ভলান্টিয়ার্স ফাউন্ডেশন, নর্থ বেঙ্গল ভলান্টিয়ার্স সোসাইটি প্রতিষ্ঠা করেন। এছাড়াও লায়ন্স ক্লাব ইন্টারন্যাশনাল, বাংলাদেশ লায়ন্স ফাউন্ডেশন, ইন্সটিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ, রাজশাহী হার্ট ফাউন্ডেশন, রাজশাহী জেলা সমিতি, গোদাগাড়ী উপজেলা সমিতি, ডিভাইন উইজডোম সোসাইটি, নার্কসহ বহু প্রতিষ্ঠানের সদস্য। সংসার জীবনে এক কন্যা সন্তানের জনক। তিনি রাষ্ট্রচিন্তক ও সমাজকর্মী এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একজন কর্মচারী।