যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা আমাদের মন খারাপ করে দেয়। এটি খুবই স্বাভাবিক। কিন্তু এই মন খারাপের মাত্রা কিংবা স্থায়িত্ব যখন স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হয়ে যায়, তখন সেটিকে বলে ডিপ্রেশন। . ডিপ্রেশনে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিনদিন বেড়েই চলেছে। ডিপ্রেশন থেকে আত্মহত্যার প্রবণতা। তৈরি হচ্ছে জীবনের প্রতি ঘৃণা বা উদাসীনতা। মনে হয় অনেককিছু পাওয়ার ছিল, করার ছিল, কিন্তু হলো না, পেলাম না। অতএব, এই জীবনটা অর্থহীন। এটাকে বয়ে নিয়ে যেতে হবে, কিন্তু আর কতদিন? কখনো খুশি কখনো উদাসী। সকালে ভালো তো বিকালে খারাপ। আজ বেশ আনন্দে আছে কিন্তু কাল মানসিক যন্ত্রণায় গুমরে মরছে। জীবনটাকে ভালোভাবে উপলব্ধি করতে পারে না। কখনো ভাবে—এই জীবন জীবন নয়। কখনো ভাবে—এই তো বেশ আছি, ভালো আছি। . এর শেষ ফলাফল হিসেবে নিজের অজান্তেই নিজের মাঝে তৈরি হয় আত্মহত্যার প্ররোচনাসহ নানাবিধ ভুল সিদ্ধান্ত। আর এর সবই হচ্ছে ডিপ্রেশনের সঠিক কারণ ও প্রতিকার না জানার ফলে। সারাবিশ্বে ডিপ্রেশন বা বিষণ্নতার হার বেড়েই চলেছে। কিন্তু কারও কাছেই এর সঠিক ওষুধ নেই। . তবে ইসলামে রয়েছে এর সঠিক চিকিৎসা। শতভাগ কার্যকরী চিকিৎসা। কুরআন-সুন্নাহর আলোকে লেখক আদিব সালেহের কলমে উঠে এসেছে ডিপ্রেশনের আদ্যোপান্ত। তিনি দেখিয়েছেন, ডিপ্রেশন কী? কেন? এবং প্রতিকার। সুতরাং পড়ুন ডিপ্রেশন। আর বইয়ের পাতার সাথে নিজেকে মেলে ধরুন।