বদরাগী ক্যাপ্টেনের মৃত্যুর পর তার সিন্দুক থেকে একটি মানচিত্র পায় কিশোর জিম হকিন্স। শুরু হয় অজানা দ্বীপে লুকানো ধনরত্ন উদ্ধারের অভিযান। জিম জেনে ফেলে জলদস্যুদের চক্রান্তের কথা। এরপর কী হয়? জিমরা কি বাঁচতে পেরেছিল? শেষ পর্যন্ত কে পেয়েছিল সেই গুপ্তধন? জানতে হলে পড়তে হবে এ উপন্যাস। জলদস্যু ক্যাপ্টেনের অঢেল রত্নভান্ডার লুকানো রয়েছে সমুদ্রের অজানা কোনো রহস্যময় দ্বীপে। সেই দ্বীপের লাল ক্রসওয়ালা এক মানচিত্র ঘটনাক্রমে হাতে আসে কিশোর জিম হকিন্সের। রওনা হয় তারা গুপ্তধনের খোঁজে। জাহাজ ভাসতে থাকে দিনের পর দিন। মারামারি, হত্যাকাণ্ড, ষড়যন্ত্রের পর ষড়যন্ত্র। রোমহর্ষ এক সমুদ্র অভিযান। জাহাজে ঘটে বিদ্রোহ। সে এক টালমাটাল অবস্থা। সেই গুপ্তধন কি উদ্ধার করা গেল? ১৮৮১ সালে স্কটল্যান্ডের একটি ইতিহাস লেখার উদ্যোগ নিয়েছিলেন রবার্ট লুই স্টিভেনসন। সেটি বাদ দিয়ে আরম্ভ করলেন অসাধারণ এক কাহিনি লিখতে। শিহরণ জাগানো এই গল্প বলা হলো একটি ছোট ছেলে জিম হকিন্সের মুখ দিয়ে। পাণ্ডুলিপি পড়ে নামটি বদলে দিলেন প্রকাশক। নতুন নাম দিলেন ট্রেজার আইল্যান্ড। পাঠক, ট্রেজার আইল্যান্ড-এর দুনিয়ায় আপনাদের স্বাগত।