শিউল মনজুর কথা ও কবিতা শিউল মনজুর কথা ও কবিতা শিল্পের আদিগন্ত সবুজ মাঠের কৃষক, প্রগতি চেতনার ধ্যানমনস্ক, স্বতন্ত্রস্বর ও আধুনিক ভাবনার কবি শিউল মনজুরের কবিতা সর্বদা অগ্রসর পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করে আসছে। একগ্রন্থ থেকে অন্যগ্রন্থে তাঁর ভাবনা ও নির্মাণের কৌশলগত পরিবর্তন কিংবা পরীক্ষা নিরীক্ষার বিষয়টি সহজেই চোখে পড়ে। আশিদশকের কবি হলেও একই বৃত্তে তিনি দীপিত নন। বরং প্রতিটি মুহূর্তকে ধারণ করেছে তাঁর কবিতার উর্বর জমিন। কখনো আন্তর্জাতিকতার দিগদিগন্ত ছুঁয়ে যায় তাঁর কবিতার পঙক্তিগুলো আবার কখনো স্বদেশের পল্লীগাঁয়ের ছোট্ট কুড়েঘরটিও অপূর্ব এক নান্দনিকতায় যুক্ত হয় তাঁরই কবিতার সতেজ ভূমিতে। প্রকৃতি ও মানবপ্রেম তাঁর কবিতার বড় উপাদান হলেও বিশ^মানচিত্রের চালচিত্র তাঁর কবিতার জানালা দিয়ে উঁকি দেয় ভোরের কোমল রোদের মতো স্বচ্ছতায়। যে কারণে সকল বয়সী পাঠকের কাছেই তাঁর কবিতার গ্রহণযোগ্যতা লক্ষণীয়। পৃথিবীর একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তের বাংলাভাষার প্রায় সকল কাগজে, ওয়েবম্যাগে লিখছেন। অন্যভাষাতেও অনুবাদের ক্ষেত্র প্রসারিত হচ্ছে। এটি তাঁর ১১তম কবিতার বই।
তারপরও তুমি আমি ভেসে যাব যমুনার বন্যায় কৃষাণ—কৃষাণির মতো থেকে যাব সবুজের সাথে আদিকালের লাঙ্গল চাষে— এবং অমীমাংসিত চন্দ্রবিন্দু ও সূর্যকিরণ নিয়ে কঁুড়েঘরেই ভেসে যাব দিন ও রাত্রির পানশালায়। যদিও দুর্নীতি ও দুর্নীতিবাজ মহাসুখে ছড়ি ঘুরাবে মাঠে—ময়দানে আইনে ও শাসনে— তবু তো যুদ্ধবাজ হতে হবে না...
তুমি আমি মাঠঘাট পেরিয়ে খাঁচা ভেঙে কবুতর উড়িয়ে শাদাপৃষ্ঠাতেই ছড়িয়ে দেবো প্রভাতের সূর্যকিরণ কিংবা রাতের চন্দ্রবিন্দু
বঙ্গোপসাগরের তীরে দাঁড়ানো – এই দেশটা তো আমাদেরই শিল্পের আদিগন্ত সবুজ মাঠের কৃষক, প্রগতি চেতনার ধ্যানমনস্ক, স্বতন্ত্রস্বর ও আধুনিক ভাবনার কবি শিউল মনজুরের কবিতা সর্বদা অগ্রসর পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করে আসছে। একগ্রন্থ থেকে অন্যগ্রন্থে তাঁর ভাবনা ও নির্মাণের কৌশলগত পরিবর্তন কিংবা পরীক্ষা নিরীক্ষার বিষয়টি সহজেই চোখে পড়ে। আশিদশকের কবি হলেও একই বৃত্তে তিনি দীপিত নন। বরং প্রতিটি মুহূর্তকে ধারণ করেছে তাঁর কবিতার উর্বর জমিন। কখনো আন্তর্জাতিকতার দিগদিগন্ত ছুঁয়ে যায় তাঁর কবিতার পঙক্তিগুলো আবার কখনো স্বদেশের পল্লীগাঁয়ের ছোট্ট কুড়েঘরটিও অপূর্ব এক নান্দনিকতায় যুক্ত হয় তাঁরই কবিতার সতেজ ভূমিতে। প্রকৃতি ও মানবপ্রেম তাঁর কবিতার বড় উপাদান হলেও বিশ^মানচিত্রের চালচিত্র তাঁর কবিতার জানালা দিয়ে উঁকি দেয় ভোরের কোমল রোদের মতো স্বচ্ছতায়। যে কারণে সকল বয়সী পাঠকের কাছেই তাঁর কবিতার গ্রহণযোগ্যতা লক্ষণীয়। পৃথিবীর একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তের বাংলাভাষার প্রায় সকল কাগজে, ওয়েবম্যাগে লিখছেন। অন্যভাষাতেও অনুবাদের ক্ষেত্র প্রসারিত হচ্ছে। এটি তাঁর ১১তম কবিতার বই। তারপরও তুমি আমি ভেসে যাব যমুনার বন্যায় কৃষাণ—কৃষাণির মতো থেকে যাব সবুজের সাথে আদিকালের লাঙ্গল চাষে— এবং অমীমাংসিত চন্দ্রবিন্দু ও সূর্যকিরণ নিয়ে কঁুড়েঘরেই ভেসে যাব দিন ও রাত্রির পানশালায়। যদিও দুর্নীতি ও দুর্নীতিবাজ মহাসুখে ছড়ি ঘুরাবে মাঠে—ময়দানে আইনে ও শাসনে— তবু তো যুদ্ধবাজ হতে হবে না... তুমি আমি মাঠঘাট পেরিয়ে খাঁচা ভেঙে কবুতর উড়িয়ে শাদাপৃষ্ঠাতেই ছড়িয়ে দেবো প্রভাতের সূর্যকিরণ কিংবা রাতের চন্দ্রবিন্দু বঙ্গোপসাগরের তীরে দাঁড়ানো – এই দেশটা তো আমাদেরই