ঘাস ফড়িংয়ের শব্দ শোনা যায় বইয়ের -সূচিপত্র * ভূমিকা : গণতন্ত্রের ব্যর্থ আলোক বর্তিকা * গণতন্ত্র আমাদের ঘরোয়া জীবনে কী তার অর্থ? * ঘটনার কতোটা গভীরে আমরা যাবো? * ‘এবং তা জীবনটি বিলীন হয়ে যাওয়া উচিত’ ভারতের সংসদ ভবনের * আক্রমণের ওপরে অদ্ভুত এক গল্প * খবরের ভেতরের খবর * পুলিশ হেফাজতে স্বীকারোক্তি, সংবাদমাধ্যম এবং আইনকানুন * বুশ খোকা, বাড়ি যাও * এনিমেল ফার্ম -২ : বর্জ বুশ যেখানে তার মনের কথাটি বলেছেন * প্রাসাদ-কেলেঙ্কারি * ঘাস ফড়িংয়ের শব্দ শোনা যায় : গণহত্যা, অস্বীকৃতি এবং তার উদ্যাপন * আজাদী * নয় আর এগারো এক নয় ( এবং নভেম্বরও সেপ্টেম্বর নয়) * নোটস
ঘাস ফড়িংয়ের শব্দ শোনা যায় বইয়ের -ফ্ল্যাপে লেখা কথা বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ভারত-সেখানে গণতন্ত্র কতখানি কার্যকর! তথ্য ও ঘটনা ব্যাখ্যা ও পর্যালোচনা ও বিশ্লেষণ করে অরুন্ধতী রায় দেখিয়েছেন ভারতের গণতন্ত্রের সচলত্ব ও অসাড়তার রূপ। অতি কাব্যিক গদ্যে তিনি এমন সব বিষয়ের ওপর আলোকপাত করেছেন -যা করার সাহস আমরা অনেকেই পাব না। অরুন্ধতী রায় প্রশ্ন রেখেছেন এই গণতন্ত্রের ভবিষ্যত সম্পর্কে- এ কী কল্যাণ বয়ে আনতে সক্ষম, না টেনে আনবে মানব সভ্যতার সর্বনাশ ও সমাপ্তি! এই শঙ্কাকে হালকাভাবে নেয়া আমাদের উচিতই হবে না! -নওম চমস্কী
ভারত এক ‘উদীয়মান বাজার’-এই বিষয়ক বিপুল সব প্রচারণার আড়ালে লুকোনো ঘোর সত্যটিকে নির্দেশ করেছেন অরুন্ধতী রায়, সত্য উন্মোচনের জন্য সরিয়েছেন একের পর এক মিথের আস্তরণ, আর দেখিয়েছেন প্রকৃত অবস্থানটিকে। নির্দেশ করেছেন অতি অব্যর্থভাবে যে, কোন উন্নয়নের জন্য কোন নিরীহ সাধারণ জনগণকে কতখানি যন্ত্রণা ভোগ করতে হচ্ছে । নির্দেশ করেছেন সেই যন্ত্রণার ভয়াবহতাকে। এই সময়ের এক তীব্র আত্মবিশ্বাসী চিন্তাবিদ তিনি-তিনি অরুন্ধতী রায়। -নাওমি ক্লাইন
পেশায় তিনি সাংবাদিক, কথাসাহিত্যিক এবং চলচ্চিত্রকার। জন্ম ১৯৭৮ -এ, ফরিদপুর শহরে। ছোটদের জন্য লিখেছেন চারটি ভিন্নস্বাদের আধুনিক রূপকথার সংকলন -চার রঙের রূপকথা। কাজ করেছেন দৈনিক কালের কণ্ঠ,এটিএন নিউজ -এ। বর্তমানে দৈনিক ইত্তেফাকে সহকারী সম্পাদক হিসেবে কর্মরত।