দিলীপ কুমার আগরওয়ালা, জন্মস্থান চুয়াডাঙ্গা, জন্ম ১৯৬৮ সালে। বাবা অমিয় আগরওয়ালা তৎকালীন সময়ে জার্মানি থেকে উচ্চ শিক্ষাগ্রহণ করেছেন। তার পদাঙ্ক অনুসরণ করেছে দিলীপ কুমারের অনুজদ্বয়ও। কিন্তু এই সংগ্রামী, স্বপ্নবাজ ও আত্মপ্রত্যয়ী মানুষটি সুযোগ থাকা সত্বেও নিজ দেশেই উচ্চ শিক্ষাগ্রহণ করেন। নিজস্ব ভাবনা ও উদ্বোধনী শক্তি কাজে লাগিয়ে আসীন হয়েছেন ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের আসনে। ব্যবসায়ী থেকে পরিণত হয়েছেন ব্যবসায়ী নেতায়। নির্বাচিত হয়েছেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই এর ভাইস-প্রেসিডেন্ট হিসেবে। আছেন বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির সাধারণ সম্পাদক পদেও। সমাজ সেবার মনোবৃত্তি নিয়ে স্বগীয় মায়ের নামে প্রতিষ্ঠা করেছেন তারা দেবী ফাউন্ডেশন। সামাজিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের স্বীকৃতি হিসেবে পেয়েছেন মাদার তেরেসা ইন্টারন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ড। দেশীয় বাণিজ্যে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ একাধিকবার পেয়েছেন সিআইপি খেতাব । অদম্য বাংলাদেশ, সম্ভাবনার বাংলাদেশ, ডিজিটাল বাংলাদেশ, অগ্রযাত্রার বাংলাদেশ-এর ধারাবাহিকতায় এবার অগ্রসর বাংলাদেশ । নিজ দেশকে নিয়ে সিরিজ এই লেখক আমাদের পরিচিত প্রিয়মুখ । বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে শুরুতে ব্যবসায় মনোনিবেশ করলেও ধীরে ধীরে নিজেকে নিবিড়ভাবে সম্পৃক্ত করেছেন সমাজসেবা ও লেখালেখিতে। দিলীপ কুমার তার বাস্তববাদী চিন্তা, সামাজিক দায়বদ্ধতা ও জনকল্যাণমূলক ভাবনাবোধ থেকে বিভিন্ন সমসাময়িক বিষয় নিয়ে লিখেছেন বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে, আলোচনা করেছেন টেলিভিশন টক-শোতে কিংবা বক্তৃতা দিয়েছেন সেমিনারে। তারই সংকলিত অংশ ছাপা হলো গ্রন্থটিতে।