b’ইবনে বতুতার সফরনামা' বইয়ের ফ্ল্যাপের লেখাbr/b ইবনে বতুতার সফরনামা একখানা মূল্যবান ঐতিহাসিক দলিল স্বরূপ। এ গ্রন্থের প্রকৃত মূল্য নিরূপণ করতে ইবনে বতুতার জীবন ও জগৎ সম্বন্ধে একটা মােটামুটি ধারণা থাকা বাঞ্ছনীয়। মধ্যযুগের মুসলিম সভ্যতার ইতিহাসে ইবনে বতুতার চরিত্র সব চাইতে জীবন্ত। তিনি তাঁর সফরনামার মধ্যে দোষে-গুণে মণ্ডিত নিজের এবং সমসাময়িক যুগের যে চিত্র আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন, তা সে যুগের অবক্ষয় থেকে উদ্ধারপ্রাপ্ত পূর্ণাঙ্গ যুগ-মানুষেরই প্রতিচ্ছবি। তবে একথা ঠিক যে, ইবন বতুতার সফরনামায় তার ব্যক্তিগত জীবন সম্বন্ধে খুব অল্প কথাই জানা যায়। তার গ্রন্থের সম্পাদক ইবন জুজায়ী লিখেছেন যে, ইবন বতুতা ১৩০৪ খ্রীষ্টাব্দে তানজানিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। কিন্তু পরবর্তী কালে লিখিত ইবন বতুতার একখানি সংক্ষিপ্ত জীবনী গ্রন্থ থেকে জানা যায় যে, তিনি ১৩৬৮ খ্রীষ্টাব্দে অথবা তার পরবর্তী বছরে মরক্কোর ইনতিকাল করেন। তাঁর প্রকৃত নাম ছিলাে মুহম্মদ-বিন আবদুল্লাহ্। b’ইবনে বতুতার সফরনামা' বইয়ের ফ্ল্যাপের লেখাbr/b ইবনে বতুতার সফরনামা একখানা মূল্যবান ঐতিহাসিক দলিল স্বরূপ। এ গ্রন্থের প্রকৃত মূল্য নিরূপণ করতে ইবনে বতুতার জীবন ও জগৎ সম্বন্ধে একটা মােটামুটি ধারণা থাকা বাঞ্ছনীয়। মধ্যযুগের মুসলিম সভ্যতার ইতিহাসে ইবনে বতুতার চরিত্র সব চাইতে জীবন্ত। তিনি তাঁর সফরনামার মধ্যে দোষে-গুণে মণ্ডিত নিজের এবং সমসাময়িক যুগের যে চিত্র আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন, তা সে যুগের অবক্ষয় থেকে উদ্ধারপ্রাপ্ত পূর্ণাঙ্গ যুগ-মানুষেরই প্রতিচ্ছবি। তবে একথা ঠিক যে, ইবন বতুতার সফরনামায় তার ব্যক্তিগত জীবন সম্বন্ধে খুব অল্প কথাই জানা যায়। তার গ্রন্থের সম্পাদক ইবন জুজায়ী লিখেছেন যে, ইবন বতুতা ১৩০৪ খ্রীষ্টাব্দে তানজানিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। কিন্তু পরবর্তী কালে লিখিত ইবন বতুতার একখানি সংক্ষিপ্ত জীবনী গ্রন্থ থেকে জানা যায় যে, তিনি ১৩৬৮ খ্রীষ্টাব্দে অথবা তার পরবর্তী বছরে মরক্কোর ইনতিকাল করেন। তাঁর প্রকৃত নাম ছিলাে মুহম্মদ-বিন আবদুল্লাহ্।