রঙ্গশালা ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত একটি কর্মজীবী মহিলা হোস্টেল। বাংলাদেশের বিরঙ্গশালা ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত একটি কর্মজীবী মহিলা হোস্টেল। বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কবিতা হয়ে আসা একেকটি মেয়ের একেকরকম গল্প নিয়েই রঙ্গশালা। প্রতিটি রুম, বেড ও আয়নাগুলো সাক্ষী হয় মেয়েদের চোখের জলে লেখা গল্পগুলোর। মেয়েরা ইনায়াকে জীবনের গল্প বলে। গল্পকথার আবর্তে গড়ে উঠে পারস্পরিক সম্পর্ক। সিজোফ্রেনিয়ার রোগী অহনাকে কেন্দ্র করে শুরু হওয়া গল্প চলতে চলতে শেষ হয় ইনায়াতে গিয়ে। ইনায়া সবার থেকে আলাদা। নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত এক রহস্যময় নারী। যার মধ্যে থাকে ধৈর্য, সহ্য, মানবিকতা ও বুদ্ধির সংমিশ্রণ। গল্পের শেষে দেখা যায় অহনার আত্মহত্যা আর ব্রতীর সন্দেহ ইনায়ার ওপর। তবে অহনাকে হত্যার সন্দেহভাজন ছিল দিনা, ফিওনা, দিপা, কণিকা, লোপা, নিতু এমনকি ব্রতীও। তবুও বারবার ইনায়ার দিকে আঙ্গুল। আসলে কী হয়েছিল পরবর্তী সময়ে... কে ছিল হত্যাকারী... জানতে হলে পড়তে হবে পুরো উপন্যাস। কবি ও গল্পকার মৃত্তিকা খানের উপন্যাস যাত্রা প্রথম হলেও লেখনশৈলীর মুন্সিয়ানা পাঠককে মুগ্ধ করবে। মৃত্তিকার জন্য শুভ কামনা।ভিন্ন প্রান্ত থেকে কবিতা হয়ে আসা একেকটি মেয়ের একেকরকম গল্প নিয়েই রঙ্গশালা। প্রতিটি রুম, বেড ও আয়নাগুলো সাক্ষী হয় মেয়েদের চোখের জলে লেখা গল্পগুলোর। মেয়েরা ইনায়াকে জীবনের গল্প বলে। গল্পকথার আবর্তে গড়ে উঠে পারস্পরিক সম্পর্ক। সিজোফ্রেনিয়ার রোগী অহনাকে কেন্দ্র করে শুরু হওয়া গল্প চলতে চলতে শেষ হয় ইনায়াতে গিয়ে। ইনায়া সবার থেকে আলাদা। নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত এক রহস্যময় নারী। যার মধ্যে থাকে ধৈর্য, সহ্য, মানবিকতা ও বুদ্ধির সংমিশ্রণ। গল্পের শেষে দেখা যায় অহনার আত্মহত্যা আর ব্রতীর সন্দেহ ইনায়ার ওপর। তবে অহনাকে হত্যার সন্দেহভাজন ছিল দিনা, ফিওনা, দিপা, কণিকা, লোপা, নিতু এমনকি ব্রতীও। তবুও বারবার ইনায়ার দিকে আঙ্গুল। আসলে কী হয়েছিল পরবর্তী সময়ে... কে ছিল হত্যাকারী... জানতে হলে পড়তে হবে পুরো উপন্যাস। কবি ও গল্পকার মৃত্তিকা খানের উপন্যাস যাত্রা প্রথম হলেও লেখনশৈলীর মুন্সিয়ানা পাঠককে মুগ্ধ করবে। মৃত্তিকার জন্য শুভ কামনা।