ফ্ল্যাপে লিখা কথা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান ও প্রফেসর ড. এমাজউদ্দীন আহমদ দেশের একজন খ্যাতনামা শিক্ষাবিদ এবং একাডেমিক ব্যক্তিত্ব। তিনি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য এবং উপচার্য রূপেও দায়িত্ব পালন করেন দীর্ঘ আট বছর। প্রফেসর এমাজউদ্দীন আহমদ একজন প্রখ্যাত গবেষক এবং পর্যালোচক। দীর্ঘ ৩৫ বছর ধরে তুলনামূলক রাজনীতি, বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি, দক্ষিণ এশিয়ার সামরিক বাহিনী সম্পর্কে গবেষণা করে চলেছেন। এসব ক্ষেত্রে তিনি সমগ্র দক্ষিণ এশিয়ায় অত্যন্ত শ্রদ্বেয় বিশেষজ্ঞ হিসেবে প্রখ্যাত। তাঁর লিখিত গ্রন্থের সংখ্যা বর্তমানে ৫০। দেশ-বিদেশের খ্যাতনাম জার্নালে তাঁর প্রকাশিত গবেষণামূলক প্রবন্ধের সংখ্যা শতাধিক।
তাঁর লিখিত গ্রন্থগুলোর (ইংরেজি) মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল : Bureaucratic Elites in Segmented Economic Growth : Bangladesh and Pakistan (1980), Development Administration : Bangladesh (1981), SARC : Seeds of Harmony (1985) Military Rule and Myth of Democracy (1998) । তাঁর সম্পাদিত গ্রন্থগুলির (ইংরেজি) মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে : Bangladesh Politics (1980), Forein Policy of Bangladesh (1984), Society and Politics in Bangladesh (1989), Bangladesh , South Asia and the World (1992).
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ দেশের একজন খ্যাতনামা শিক্ষাবিদ এবং একাডেমিক ব্যক্তিত্ব। তিনি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য রূপেও দায়িত্ব পালন করেন দীর্ঘ আট বছর। অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ একজন প্রখ্যাত গবেষক-পর্যালোচক। দীর্ঘ ৩০ বছর ধরে তুলনামূলক রাজনীতি, প্রশাসন ব্যবস্থা বাংলাদেশের রাজনীতি, বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি, দক্ষিণ এশিয়ার সামরিক বাহিনী সম্পর্কে গবেষণা করে চলেছেন। এসব ক্ষেত্রে তিনি সমগ্র দক্ষিণ এশিয়ায় অত্যন্ত শ্রদ্ধেয় বিশেষজ্ঞ হিসেবে প্রখ্যাত। তাঁর লিখিত গ্রন্থের সংখ্যা বর্তমানে ৭০ টির অধিক। দেশ-বিদেশের খ্যাতনামা জার্নালে তাঁর প্রকাশিত গবেষণামূলক প্রবন্ধের সংখ্যা শতাধিক। তাঁর লিখিত গ্রন্থগুলির (ইংরেজি) মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো Bureaucratic Elites in Segmented Economic growth: Bangladesh and Pakistan (1980),Development Administration : Bangladesh (1981), SARC : Seeds of Harmony (1985) Military Rule and Myth of Democracy (1988)তাঁর সম্পাদিত গ্রন্থগুলির (ইংরেজি )মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে Bangladesh Politics (1980), Foreign Policy of Bangladesh (1984), Society and Polities in Bangladesh (1989), Bangladesh, South Asia and the World (1992), তাঁর বাংলায় লেখা গ্রন্থগুলির মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য হল রাষ্ট্রবিজ্ঞানের কথা (১৯৬৬) তুলনামূলক রাজনীতি(১৯৮২) বাংলাদেশে গণতন্ত্রের সংকট (১৯৯১), বাংলাদেশ : সমাজ, সংস্কৃতি ও রাজনীতি (১৯৯২), সমাজ ও রাজনীতি (১৯৯৩), গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ (১৯৯৪), শান্তিচুক্তি ও অন্যান্য প্রবন্ধ (১৯৯৮), আঞ্চলিক সহযোগিতা, জাতীয় নিরাপত্তা( ১৯৯৯), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং অন্যান্য প্রবন্ধ (২০০০) শিক্ষাক্ষেত্র অবদান এবং সৃজনশীল লেখার জন্য তিনি দেশেও বিদেশে বিশেষভাবে সম্মানিত হয়েছেন । শিক্ষা ক্ষেত্রে বিশেষ বিশেষ অবদানের জন্য তিনি লাভ করেছেন আকরাম খান গোল্ড মেডেল, মাইকেল মধুসূদন গোল্ড মেডেল, জিয়া স্মৃতি সংসদ গোল্ড মেডেল, শেরে বাংলা স্মৃতি স্বর্ণপদক, ঢাকা সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক স্বর্ণ পদক , বাংলাদেশ যুব ফ্রন্ট গোল্ড মেডেল, রাজশাহী বিভাগীয় উন্নয়ন ফোরাম স্বর্ণ পদক সৃষ্টিশীল গবেষনা ও আলেখ্য রচনার জন্য তিনি লাভ করেছেন মহাকাল কৃষ্টি চিন্তা সংঘ স্বর্ণ পদক। জাতীয় সাহিত্য সংসদ স্বর্ণ পদক এবং জিয়া সাংস্কৃতিক সংস্থা স্বর্ণ পদক এবং অন্যান্য অনেক সম্মাননা। ১৯৯২ সালে শিক্ষাক্ষেত্রে অবদানের জন্যে তাঁকে দেয়া হয় জাতীয় একুশে পদক। যুক্তরাষ্ট্র কেন্দ্রিক এবিআই কর্তৃক তিনি নব্বই দশকে সার্বাপেক্ষা প্রশংসিত ব্যক্তিত্ব।