দুই যাত্রায় একযাত্রী (আত্মজীবনী)-২য় খণ্ড (হার্ডকভার)

“দুই যাত্রায় একযাত্রী (আত্মজীবনী)-২য় খণ্ড" বইটির ফ্ল্যাপ এর লেখাঃ
‘দুই যাত্রায় এক যাত্রী’র প্রথম খণ্ড শেষ হয়েছে ১৯৬৯-এ এসে। দ্বিতীয় খণ্ডে আছে পরবর্তী। কাহিনী । আসলে উনসত্তরের শেষ তাে ওই বছরে হয়নি, নানাভাবে সে রয়ে গিয়েছে পরবর্তী। সময়েও। দ্বিতীয় খণ্ডে উনসত্তর থেকে একাত্তর পর্যন্ত লেখকের অভিজ্ঞতার কথা বলা হয়েছে। যাত্রা দুইবার ঘটলেও সমষ্ঠিগত গন্তব্য ছিল। অভিন্ন, সেটি হলাে পূর্ববঙ্গের মানুষের মুক্তি। বন্ধনগুলাে ছিল নানামাত্রার এবং বিভিন্ন ধরনের। সে-সব বন্ধনের বিষয়ে এ বইতে বলা হয়েছে। ব্যক্তিগত এবং পারিবারিক প্রসঙ্গ এসেছে, সেগুলাে আর্থ-সামাজিক ব্যবস্থার অংশ হয়ে উঠেছে, যার। ভেতরেই লেখক নিজেকে দেখতে পেয়েছেন। তিনি পেছনে ফিরে তাকিয়েছেন এবং সচেষ্ট থেকেছেন তার অভিজ্ঞতার তাৎপর্য নিরুপনে। ঘটনার তিনি যেমন কথক, তেমনি দর্শকও এবং ঘটনার সঙ্গে জড়িত তাে অবশ্যই। লেখকের শিক্ষাজীবনের শেষাংশ এবং কর্মজীবনের সবটাই কেটেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। যে জন্য এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা তার কাহিনীতে বিশেষভাবেই স্থান করে নিয়েছে। দ্বিতীয় খণ্ডের প্রকাশ পরবর্তী খণ্ডের রচনাকে আবশ্যক করে তুলেছে।