Every state has the duty to promote access to justice to its people. As a ratifying country of all the major international legal instruments and obligation under the constitution, Bangladesh has the responsibility to promote access to justice to all including garment workers. Thus this book explores how far Bangladesh has taken steps for the advancement of garment workers access to justice in line with international standard, what has yet to be done and what should be done for its further development. To determine these, this book tries to find out the gap in garment workers access to justice in comparison to recently developed global standards of access to justice and suggestions have also been made with the same yardsticks. If the suggestions are taken into consideration it will help to lead better productivity of the garment industry as well as expediting sustainable economic growth of the country with recognition and clean image. Again the book will contribute to the socio-economic development and establishing rule of law in the country. Because, if the proper access to justice has been ensured for the garment workers there will be a social stability, harmony and tranquility in lieu of the unwanted movements and demonstrations. This book is the outcome of my PhD thesis entitled "Access to Justice of the Garment Workers in Bangladesh: Bridging the Gap between Domestic and Global Practices." I am greatly indebted to Professor Dr. Biswajit Chanda and Professor Dr. Mizanur Rahman for their dedicated guidance, advice and support. I have been constantly benefited from their expertise. My discussion with them helped me develop my arguments and sharpen my thoughts.
Title
Garment Workers Access to Justice: Global Standards and Bangladesh Practices
ড. মোঃ আলমগীর ১৯৫৮ সালের ২০ মার্চ ঝিনাইদহ জেলার শৈলকুপা থানাধীন নাগপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা মরহুম মোঃ আবদুর রউফ ও মাতা বেগম সুফিয়া খাতুন। তিনি বিপ্রবগদিয়া হাইস্কুল থেকে ১৯৭৩ সালে এসএসসি, শৈলকুপা কলেজ থেকে ১৯৭৫ সালে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিঅল থেকে ১৯৭৮ সালে বিএ অনার্স ও ১৯৭৯ সালে এমএ পাস করেন। "বাংলার মুসলিমদের সমাজজীবনে ঢাকার নওয়াব পরিবারের অবদান" শীর্ষক অভিসন্দর্ভের প্রেক্ষিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে ২০০০ সালে পি-এইচডি ডিগ্রী প্রদান করে। তিনি ১৯৮২ সালে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে রেজিস্ট্রেশন অফিসার পদে যোগদান করেন এবং ১৯৮৯ সালে উক্ত জাদুঘরের একটি শাখা আহসান মঞ্জিল জাদুঘরে উপ-কীপার পদে নিযুক্ত হন। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে কীপার (ডাইরেক্টর), সংরক্ষণ রসায়নাগার বিভাগ পদে কর্মরত আছেন। ড. মোঃ আলমগীরের অনেকগুলো গবেষণামূলক প্রবন্ধ দেশী ও বিদেশী জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। ড. মোঃ আলমগীরের অনেকগুলো গবেষণামূলক প্রবন্ধ দেশী ও বিদেশী জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। বাংলাদেশ