মডেল ও বইটির বিশেষ্যত্ব গণতন্ত্রের স্বাভাবিক মুক্তি ও অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে । সমাজ ও রাষ্ট্রে সমতা ও শান্তির স্বচ্ছ দর্পণ সৃষ্টি হবে। রাষ্ট্রের অভ্যন্তরে বিরোধ ও কোন্দল বন্ধ হবে। একটি রাষ্ট্রকে অপর বহিঃশত্রু সহজে পরাস্ত করার সুযোগ পাবে না। স্থিতিশীল অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব সেই সাথে ভারসাম্য নীতি অটুট থাকবে। রাজনৈতিক সদস্যকে রাষ্ট্র ও জনগণ বিষয়ে অধিক চিন্তাশীল ও দায়িত্ববান হতে বাধ্য করবে। রাষ্ট্রের অভ্যন্তরে দলীয় রেষারেষি, দলীয় স্বার্থ থাকবে না। নির্বাচন পদ্ধতি শতভাগ জনমত আদায়ে সক্ষম হবে, প্রতিষ্ঠা পাবে জনগণের শাসন ও অধিকার। ব্যক্তির সাথে ব্যক্তির রাষ্ট্রের সাথে রাষ্ট্রের দৃঢ় ঐক্য সৃষ্টি হবে। প্রশাসনে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা শতভাগ নিশ্চিত হয়ে সুশাসন প্রতিষ্ঠা পাবে। পূর্ণাঙ্গ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে। রাষ্ট্র স্থায়ী শক্তি ফিরে পাবে। সর্বদা জনকল্যাণমুখী হবে রাষ্ট্র। রাষ্ট্র নিজস্ব নীতি ও আদর্শে পরিচালিত হয়ে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হবে। সরকার ও রাজনৈতিক সদস্যবৃন্দ নির্দোষ ও জনপ্রিয় হয়ে উঠবে। জনগণের অধিকার ও জনসম্মতি শতভাগ অর্জনের মাধ্যমে জনগণের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। রাষ্ট্রের অভ্যন্তরে সৃষ্টি হবে ঐক্য, শান্তি ও মিত্রতা সর্বোপরি সার্বভৌমিত্ব। বহিঃরাষ্ট্রের সাথে সৌহার্দ ও বন্ধুত্ব, সহযোগিতামূলক কূটনৈতিক সম্পর্ক বৃদ্ধি পাবে।