বিশ্বায়ন ও বিদেশি ভাষা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। কারিগরি জ্ঞান ও ভাষাগত দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে জনশক্তি হতে পারে। জনসম্পন্ন। বিশ্বায়নের এ যুগে পুঁথিগত বিদ্যার প্রয়োজন প্রায় সীমিত। বিশ্বজুড়ে প্রচলিত ভাষাগুলির মধ্যে কোরিয়ান ভাষার রয়েছে নিজস্ব ঐতিহ্য এবং অর্থনৈতিক গুরুত্ব। যা ক্রমবর্ধমান সফলতার দিকে ধাবিত হচ্ছে। কোরিয়ান ভাষার ওপর দখল থাকলে সহজেই লক্ষ্যে পৌঁছা যায়। এ চিন্তাধারার বশবর্তী হয়ে Ekush Language and IT Institute কোরিয়ার ভবিষ্যৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশের মানবসম্পদকে প্রযুক্তির পাশাপাশি কোরিয়ান ভাষায় দক্ষ ও যোগ্য দেখার প্রয়াসী। আমাদের দেশে কোরিয়ান ভাষার চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০০৭ সালে দক্ষিণ কোরিয়া সরকার এবং বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে একটা চুক্তি হয়। এই চুক্তি অনুসারে চাইলেই কোনো বাংলাদেশের নাগরিক কোরিয়াতে যেতে পারবেন। এ জন্যে কোরিয়ান ভাষায় পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। প্রতি বছর হাজার হাজার বাংলাদেশী সরকারিভাবে চাকুরি নিয়ে কোরিয়াতে যাচ্ছে। তাছাড়াও কোরিয়াতে উচ্চশিক্ষা, স্থায়ী বসবাস করতে পৃথিবীর অনেক দেশ থেকেই শিক্ষার্থীরা আসছেন দের স্বপ্ন পূরণের জনবিশ্বায়ন ও বিদেশি ভাষা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। কারিগরি জ্ঞান ও ভাষাগত দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে জনশক্তি হতে পারে। জনসম্পন্ন। বিশ্বায়নের এ যুগে পুঁথিগত বিদ্যার প্রয়োজন প্রায় সীমিত। বিশ্বজুড়ে প্রচলিত ভাষাগুলির মধ্যে কোরিয়ান ভাষার রয়েছে নিজস্ব ঐতিহ্য এবং অর্থনৈতিক গুরুত্ব। যা ক্রমবর্ধমান সফলতার দিকে ধাবিত হচ্ছে। কোরিয়ান ভাষার ওপর দখল থাকলে সহজেই লক্ষ্যে পৌঁছা যায়। এ চিন্তাধারার বশবর্তী হয়ে Ekush Language and IT Institute কোরিয়ার ভবিষ্যৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশের মানবসম্পদকে প্রযুক্তির পাশাপাশি কোরিয়ান ভাষায় দক্ষ ও যোগ্য দেখার প্রয়াসী। আমাদের দেশে কোরিয়ান ভাষার চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০০৭ সালে দক্ষিণ কোরিয়া সরকার এবং বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে একটা চুক্তি হয়। এই চুক্তি অনুসারে চাইলেই কোনো বাংলাদেশের নাগরিক কোরিয়াতে যেতে পারবেন। এ জন্যে কোরিয়ান ভাষায় পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। প্রতি বছর হাজার হাজার বাংলাদেশী সরকারিভাবে চাকুরি নিয়ে কোরিয়াতে যাচ্ছে। তাছাড়াও কোরিয়াতে উচ্চশিক্ষা, স্থায়ী বসবাস করতে পৃথিবীর অনেক দেশ থেকেই শিক্ষার্থীরা আসছেন দের স্বপ্ন পূরণের জন্য,আবার দক্ষিণ কোরিয়ান সরকার বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্যে বিভিন্ন স্কলারশিপ এর ব্যবস্থা করে রেখেয়ে। কোরিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও বিশ্বব্যাপী নামকরা। কোরিয়ান ভাষা জানা থাকলে খুব সহজেই ডলারশিপের মাধ্যমে কোরিয়ার বিশ্বসেরা সব বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়ার সুযোগ পাওয়া যায়। এছাড়াও বাংলাদেশেও কোরিয়ান কিছু নাম করা কোম্পানি রয়েছে, যেমন- Samsung, LG, Hyundai ইত্যাদি। কোরিয়ান ভাষা জানা থাকলে এসব কোম্পানিতে আপনি চাকরির সুযোগ রয়েছে। এ কারণেও অনেক সময় বাংলাদেশিরা কোরিয়ান ভাষা শিখে। You sent Ekush Language and IT Institute দীর্ঘ অভিজ্ঞতার আলোকে কোরিয়ার শ্রমবাজারে দে আমাহী মানবসম্পদকে কোরিয়ান ভাষায় দক্ষ করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। উক্ত ভাষায় দক্ষতা অর্জনে প্রয়োজন কৌশলী, মানসমূে শিক্ষক ও ভালো মানের সহায়ক বই। আমাদের দেশে কোরিয়ান ভাষা শেষার জন্য বাংলাদেশে ভালো মানের তেমন কোন বই নেই। Ekush Language and IT Institute এর প্রশিক্ষকগণ ২০০৮ সাল থেকে ১২ বছরের অধিক সময় প্রশিক্ষক কোরিয়ান ভাষা শিক্ষাদান কেেছ। এ দীর্ঘ অভিজ্ঞতার আলোকে বিভিন্ন শিক্ষার্থীর দক্ষতা, বয়স ও শিক্ষাগত যোগ্যতার মাত্রাে বিবেচনায় রেখে Ekush Language and IT Institute আমার বইটি প্রকাশ করেছে। যা অল্প সময়, খুব সহজে কোরিয়ান ভাষা রপ্ত করতে সাহায্য করবে। বি: দ্র:- বইটির কোথাও কোনো ত্রুটি- বিচ্যুতি নজরে এলে শুধরে দেবার আমন্ত্রণ রইলো।