ভূমিকা আলহামদুলিল্লাহ! দীর্ঘদিন পরে হলেও লিখিত “বাকুরাতুল আদব" কিতাবটির অনুবাদ সমাপ্ত করতে পেরে মনের মাঝে এক অনাবিল আনন্দ অনুভব করছি। সর্বপ্রথম কিতাবটি যখন আমার হাতে আসে তখন থেকেউ কিতাবের প্রতি আলাদা একটা মহব্বত সৃষ্টি হয়ে যায়। কারণ কিতাবটির শুধু নামই শুনেছি কিন্তু দরসে পড়ার সুযোগ হয়নি। এখন অনুবাদের সময়। বুঝতে পারলাম কিতাবটি। ছাত্রদের জন্য খুবই উপকারী। ছাত্ররা কিতাবটি মনযোগ দিয়ে পড়লে খুবই উপকৃত হতে পারবে। কারণ কিতাবটির মধ্যে তিনটি ভাষার ব্যবহার হয়েছে । আরবী-উর্দু-বাংলা। আমাদের জন্য আরবী ভাষার প্রাথমিক পর্যায়ের কিতাব। এজন্য খুব মনোযোগের সাথে কিতাবটির দরস গ্রহণ করা উচিৎ। ছাত্রদের সহজতার জন্য শব্দার্থগুলো আলাদা ঘর করে আনা হয়েছে, যাতে করে কঠিন শব্দগুলোর অর্থ আয়ত্তে এসে যায়। কিতাবটিকে সহজ ভাষায় পাঠকদের সামনে তুলে ধরার আপ্রাণ চেষ্টা করেছি। তারপরও পাঠকের নিকট কোন ভুল-ত্রুটি দৃষ্টিগোচর হলে আমাদেরকে অবগত করানোর অনুরোধ রইল। পরবর্তীতে শুধরিয়ে নেয়ার চেষ্টা করব, ইনশাল্লাহ। আল্লাহ তায়ালা এই কিতাবের মাধ্যমে আমাদের উভয় জগতের কামিয়াবী দান করুন। আমীন । ছুম্মা আমীন দোয়া প্রার্থী মুফতি ইমরান মাহমুদ কাসেমী ফাযেলে দারুল উলূম দেওবন্দ, ভারত।