ফ্ল্যাপঃ "আমি তোমার পথেই হাঁটি " একটি রোমান্টিক জনরার উপন্যাস। সাদি ও ইরা এই উপন্যাসের প্রধান দুটি চরিত্র। তারা দুজন দুজনকে নিজেদের জীবনের চেয়েও বেশি ভালোবাসে। সাদি তার ইরার জন্য পৃথিবীর প্রায় সকল আয়োজন সম্পন্ন করে দেয়। ইরার জীবনে কোথাও কোনো কমতি রাখে না। এত প্রাপ্তি ও এত আনন্দের মধ্যে ইরার তবুও কেন এত মন খারাপ হয়? ইরাকে তার কোন শূন্যতা কুঁড়ে খায়? কোনো ঘটনা? নাকি কোনো দুর্ঘটনা? নাকি নিয়তি? নাকি ষড়যন্ত্র? কি সেই কারণ? যা একটি মায়াময় প্রণয় যুগলকে নিয়তি বন্দি করে ফেলে! এমন দারুণ প্রণয়ে এ কেমন রহস্যের হাতছানি? জানতে পড়ুন উপন্যাস আমি তোমার পথেই হাঁটি। আর যখন উপন্যাসটা পড়বেন তখন উপন্যাসের অধিকাংশে অনুধাবন করবেন। এ তো আপনার নিজের গল্প। আমি তোমার পথেই হাঁটি এমন একটি উপন্যাস যেখানে দুর্বার প্রেম আর দূরন্ত সব ভালোবাসার আয়োজনের আলোয়ানে নিয়তির লিখন কিংবা প্রিয়জনদের ষড়যন্ত্র গেঁথে দিয়েছে বেদনার অজস্র চোরকাঁটা। কিন্তু কেন? আর কীভাবে? আর আদৌ কী নিষ্কণ্টক হয়েছিল ইরার জীবন? নাকি অজানা কোনো রহস্যময়তা গ্রাস করে নেয় ইরার জীবন? জানতে পড়ুন প্রেম ও জীবন বোধের চমৎকার উপলব্ধিতে লেখা উপন্যাস আমি তোমার পথেই হাঁটি।
পিতা মোঃ বিল্লাল হোসেন ও মাতা বিলকিছ বেগমের ঘরে ৫ই আগস্ট ২০০০ সালে জন্মগ্রহন করেন। দুই ভাই ও দুই বোনের মধ্যে নাজনীন তৃতীয়। নেয়ামতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে সমাপনী, বালুঘাট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে জেএসসি ও এসএসসি পাশ করে বর্তমানে ঢাকার ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ এ উচ্চ মাধ্যমিক বিজ্ঞান বিভাগে অধ্যায়নরত। বাবা একজন সঙ্গীতশিল্পী। তাঁরই অনুপ্রেরণায় লেখালেখির হাতেখড়ি। ছোটবেলা থেকেই লিখছেন বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক ও লিটলম্যাগে। প্রিয় শখ বইপড়া, গাছ লাগানো, লেখালেখি ও গান শোনা। ভবিষ্যতে একজন আদর্শবান ডাক্তার হয়ে অসুস্থ মানুষের সেবা করাই তাঁর জীবনের লক্ষ্য।