ফ্ল্যাপে লিখা কথা ঊনিশ শতক থেকে শুরু হয়েছে আধুনিক জাতি-রাষ্ট্রের (নেশন-স্টেট) ইতিহাস। একটি জনগোষ্ঠীর সমষ্টিগত ঐতিহ্য-চেতনার সামগ্রিক ফসল জাতীয়তাবোধ এবং তার ফলেই জাতি-রাষ্ট্র অবশ্যম্ভাবী হয়ে ওঠে। পাকিস্তান রাষ্ট্রের রূপরেখায় আমাদের জাতীয়তাবোধ পূর্ণতা পায়নি, ব্যাহত হয়েছিলো বললেও অত্যুক্তি হয় না। এরপর তেইশ বছরের ইতিহাস প্রমাণ করলো যে, তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তানের বাঙালিদের স্বকীয় সত্তায় চিহ্নিত ও প্রকাশিত হওয়া একান্ত প্রয়োজন।এই প্রয়োজন থেকেই শুরু হলো গণআন্দোলন ও একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ। দুটি কারণে এই মুক্তিযুদ্ধ তৃতীয় বিশ্বের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। প্রথমত, স্বাধিকার চেতনায় উদ্বুদ্ধ জনগোষ্ঠীর জন্যে এটি ছিল একটি সার্থক সংগ্রাম, এবং দ্বিতীয়ত , এই সংগ্রামে বৃহৎ শক্তিবর্গের ভূমিকা ছিলো একাধারে জটিল, রহস্যবৃত ও অবাঞ্ছিত। বইটিতে বৃহত শক্তিবর্গের এই ভূমিকার ওপর আলোকপাত করা হয়েছে। বাংলাদেশ ও বাঙালির স্বার্থ নয়; বরং নিজস্ব স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিবেচনা থেকে বৃহৎ শক্তিবর্গের ভূমিকা বিভিণ্ন পরিস্থিতিতে বিভিন্ন রূপ ধারণ করেছিলো। এই দৃষ্টিকোণ থেকে গড়ে তোলা আলোচনায় উদ্ধৃত তথ্য ও যৌক্তিক বিশ্লেষণ এক অনিবার্য উপসংহারের সৃষ্টি করে। বস্তুনিষ্ঠ গবেষকের স্বচ্ছ দৃষ্টি আর আলোচনার সাবলীল গতি বইটিকে পাঠকের কাছে আকর্ষণীয় করবে।
বাংলা ভাষায়, বাংলাদেশের স্বাধীনতার ওপর বস্তুনিষ্ঠ কোন গবেষণাগ্রন্থ রচিত হয়নি, যা আবেগবর্জিতভাবে সম্পূর্ণ ঘটনা উপস্থাপন করবে। গ্রন্থটি এ ক্ষেত্রে বিশেষ এক দিক উন্মোচন করবে।
সৈয়দ আনােয়ার হােসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের আন্তর্জাতিক ইতিহাস বিষয়ক অধ্যাপক। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রথম শ্রেণীতে প্রথম স্থানসহ স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন এবং কমন ওয়েলথ স্কলার হিসেবে এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সিনিয়র অনার্স ও লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পি.এইচ.ড ডিগ্রি লাভ করেন। অধ্যাপক হােসেন বৃটিশ কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয় এবং আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয় (ওয়াশিংটন, ডি. সি.) এর ‘ভিজিটিং স্কলার’ এবং রকফেলার ফাউন্ডেশন স্টাডি এবং কনফারেন্স সেন্টার, বেলাজিও, ইটালী-এর আবাসিক স্কলার ছিলেন। ১৯৮৭-৮৮তে তিনি ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, বার্কলে-এর ফুলব্রাইট স্কলারও ছিলেন। ১৯৯৬-২০০০ সময়পর্বে তিনি বাংলা একাডেমীর মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। একজন গবেষক হিসেবে নিয়মিতভাবে বিভিন্ন। জার্নালে লেখালেখি ছাড়াও তিনি নিম্নলিখিত । গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থসমূহেরও লেখক : সুপার পাওয়ার্স। অ্যান্ড সিকিউরিটি ইন দি ইন্ডিয়ান ওশন : এ সাউথ এশিয়ান পাস্পেক্টিভ (ইংরেজি), অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অফ ইন্ডিয়া ১৮৫৮-১৯২৪ (ইংরেজি) ব্যাক টু আফ্রিকা মুভমেন্ট (ইংরেজি) বাংলাদেশ ও ইসলামী বিশ্ব, প্রাচীন চীন সভ্যতা।সৈয়দ আনােয়ার হােসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের আন্তর্জাতিক ইতিহাস বিষয়ক অধ্যাপক। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রথম শ্রেণীতে প্রথম স্থানসহ স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন এবং কমন ওয়েলথ স্কলার হিসেবে এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সিনিয়র অনার্স ও লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পি.এইচ.ড ডিগ্রি লাভ করেন। অধ্যাপক হােসেন বৃটিশ কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয় এবং আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয় (ওয়াশিংটন, ডি. সি.) এর ‘ভিজিটিং স্কলার’ এবং রকফেলার ফাউন্ডেশন স্টাডি এবং কনফারেন্স সেন্টার, বেলাজিও, ইটালী-এর আবাসিক স্কলার ছিলেন। ১৯৮৭-৮৮তে তিনি ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, বার্কলে-এর ফুলব্রাইট স্কলারও ছিলেন। ১৯৯৬-২০০০ সময়পর্বে তিনি বাংলা। একাডেমীর মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। একজন গবেষক হিসেবে নিয়মিতভাবে বিভিন্ন। জার্নালে লেখালেখি ছাড়াও তিনি নিম্নলিখিত । গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থসমূহেরও লেখক : সুপার পাওয়ার্স। অ্যান্ড সিকিউরিটি ইন দি ইন্ডিয়ান ওশন : এ সাউথ এশিয়ান পাস্পেক্টিভ (ইংরেজি), অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অফ ইন্ডিয়া ১৮৫৮-১৯২৪ (ইংরেজি) ব্যাক টু আফ্রিকা মুভমেন্ট (ইংরেজি) বাংলাদেশ ও ইসলামী বিশ্ব, প্রাচীন চীন সভ্যতা।সৈয়দ আনােয়ার হােসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের আন্তর্জাতিক ইতিহাস বিষয়ক অধ্যাপক। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রথম শ্রেণীতে প্রথম স্থানসহ স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। এবং কমন ওয়েলথ স্কলার হিসেবে এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সিনিয়র অনার্স ও লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পি.এইচ.ড ডিগ্রি লাভ করেন। অধ্যাপক হােসেন বৃটিশ কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয় এবং আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয় (ওয়াশিংটন, ডি. সি.) এর ‘ভিজিটিং স্কলার’ এবং রকফেলার ফাউন্ডেশন স্টাডি এবং কনফারেন্স সেন্টার, বেলাজিও, ইটালী-এর আবাসিক স্কলার ছিলেন। ১৯৮৭-৮৮তে তিনি ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, বার্কলে-এর ফুলব্রাইট স্কলারও ছিলেন। ১৯৯৬-২০০০ সময়পর্বে তিনি বাংলা। একাডেমীর মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। একজন গবেষক হিসেবে নিয়মিতভাবে বিভিন্ন। জার্নালে লেখালেখি ছাড়াও তিনি নিম্নলিখিত । গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থসমূহেরও লেখক : সুপার পাওয়ার্স। অ্যান্ড সিকিউরিটি ইন দি ইন্ডিয়ান ওশন : এ সাউথ এশিয়ান পাস্পেক্টিভ (ইংরেজি), অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অফ ইন্ডিয়া ১৮৫৮-১৯২৪ (ইংরেজি) ব্যাক টু আফ্রিকা মুভমেন্ট (ইংরেজি) বাংলাদেশ ও ইসলামী বিশ্ব, প্রাচীন চীন সভ্যতা। সৈয়দ আনােয়ার হােসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের আন্তর্জাতিক ইতিহাস বিষয়ক অধ্যাপক। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রথম শ্রেণীতে প্রথম স্থানসহ স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন এবং কমন ওয়েলথ স্কলার হিসেবে এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সিনিয়র অনার্স ও লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পি.এইচ.ড ডিগ্রি লাভ করেন। অধ্যাপক হােসেন বৃটিশ কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয় এবং আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয় (ওয়াশিংটন, ডি. সি.) এর ‘ভিজিটিং স্কলার’ এবং রকফেলার ফাউন্ডেশন স্টাডি এবং কনফারেন্স সেন্টার, বেলাজিও, ইটালী-এর আবাসিক স্কলার ছিলেন। ১৯৮৭-৮৮তে তিনি ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, বার্কলে-এর ফুলব্রাইট স্কলারও ছিলেন। ১৯৯৬-২০০০ সময়পর্বে তিনি বাংলা। একাডেমীর মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। একজন গবেষক হিসেবে নিয়মিতভাবে বিভিন্ন। জার্নালে লেখালেখি ছাড়াও তিনি নিম্নলিখিত গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থসমূহেরও লেখক : সুপার পাওয়ার্স। অ্যান্ড সিকিউরিটি ইন দি ইন্ডিয়ান ওশন : এ সাউথ এশিয়ান পাস্পেক্টিভ (ইংরেজি), অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অফ ইন্ডিয়া ১৮৫৮-১৯২৪ (ইংরেজি) ব্যাক টু আফ্রিকা মুভমেন্ট (ইংরেজি) বাংলাদেশ ও ইসলামী বিশ্ব, প্রাচীন চীন সভ্যতা।