স্বাধীনতার অর্থ হচ্ছে একটা নির্দিষ্ট ভূখন্ড, জনসংখ্যা ও সার্বভৌমত্ব। আমার মতে, পরাধীনতার গ্লানি থেকে চিরতরে পরিত্রান পাবার নামই স্বাধীনতা। অন্যদিকে, বাংলাদেশের জন্য স্বাধীনতা হচ্ছে, ত্রিশ লক্ষ প্রাণের বিসর্জন ও তিন লক্ষ নারীর সম্ভ্রমহানী। তাই, আজকের স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে আমি প্রথমে স্মরণ করছি, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। কারণ, এ মহান নেতা না থাকলে, হাজার বছরেও বাঙালি জাতি, কলঙ্কিত পরাধীনতার বিষাক্ত কাটা থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করতে পারতো না! ফলে, চার অক্ষরের শব্দ স্বাধীনতা ও বঙ্গবন্ধু, এক এবং অভিন্ন। আগামী ২৬ মার্চ, ২০২১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীনতার অর্ধশত বার্ষিকীতে প্রদার্পন করবে। বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতার এ মহান গৌরবোজ্জ্বল দিনমানকে স্মরণ করে, "নব সাহিত্য প্রকাশনী " প্রকাশনী থেকে,"স্বাধীনতার অর্ধশত বার্ষিকীতে অর্ধশত কবিতা" নামে পঞ্চাশটা কবিতার সমন্বয়ে আমার লেখা একটা কবিতার বই প্রকাশিত হতে যাচ্ছে, যার সারমর্ম-ই---জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাইতো, মুজিব বর্ষে "বঙ্গবন্ধু"র স্মরণে, আমার নিম্নোক্ত 'গান' আমার প্রিয় পাঠক/পাঠিকাদের জন্য উৎসর্গ করলামঃ "বঙ্গবন্ধু" বলেছিলো, নিপীড়িত মানুষের মুক্তির কথা, নেতার আদর্শের বুলি, বাঙলায় হয়েছে প্রথা।। শ্রেষ্ঠ বাঙালি মহান, প্রথা নেতার চলমান, জুড়ায়েছে যে পরাণ, কীর্তি বিধুর বহমান। হৃদয়ে চিরন্তন অনুভব করতে হবে শশী হারানোর ব্যথা, ইহকালের কর্মজীবনে সর্বদা মেনে চলবো বঙ্গবন্ধু'র কথা।। জাতির পিতা ছিলো আমাদের বন্ধু, জীবন ছিলো তার যেনো বিষাদ সিন্ধু। বাংলার ইনসানের ভালোবাসা, নেতার অন্তরে গাঁথা, বঙ্গবন্ধু'র অনুরাগ,এ পৃথ্বীতে নয় কোনো রূপকথা।। বঙ্গবন্ধুর প্রাণ স্রষ্টার পরীক্ষিত দান, কখনো করিও না অসম্মান, জননেত্রী শেখ হাসিনা, সকলের জন্য সমান, অর্থনীতির উন্নয়ন, তাঁর দূরদর্শিতার প্রমাণ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যতো যথা , বিশ্ব দরবারে তাঁর উপস্হিতি ততো তথা।। আমার অনিচ্ছাকৃত, মুদ্রণজনিত ভুলের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমার প্রিয় পাঠক/পাঠিকাদের প্রতি রইলো অন্তরের অন্তস্থল থেকে "মুজিব বর্ষ" এর ভালোবাসা। মো. আদিল মাহমুদ