“প্রিয় তোমাকে.....” একেবারেই নস্টালজিক করে দেওয়ার মতো দারুণ সব প্রেমের গল্প কথা নিয়ে হাজির হয়েছে। প্রেমে পড়ার মতো রোমান্টিক সব চিঠির প্রণয় “প্রিয় তোমাকে....”। যেখানে থাকবে কিছু বিরহের দীর্ঘশ্বাস। থাকবে মিলনের অজস্র সুগন্ধি বার্তা। চিঠি আদানপ্রদানের মাধ্যমে প্রেমের প্রয়াস। কখনো সফল, কখনো ব্যার্থ। আগেকার দিনের আমাদের নানি—দাদিদের সময়ের পূর্ব থেকে বাবা—মা অবধি চলে এসেছে চিঠির মাধ্যমে মনের ভাব আদান প্রদানের প্রণয় ইতিবৃত্ত। এমন কী আমরাও কিছুটা পেয়েছি চিঠির প্রেম। দুরুদুরু বুকে স্কুলপড়–য়া ছেলেটি চিঠি রেখে দিত স্কুলপড়–য়া মেয়েটির বইয়ের ভাঁজে। কখনো ছোটো বোন বা ভাইকে পটিয়ে প্রেমিকার হাতে চিঠি পৌঁছানের অদম্য চেষ্টা। কখনো কখনো স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়–য়া ছেলেটা মেয়েটা সাদা কিংবা হলুদ খামে ডাকটিকেট লাগিয়ে চিঠি পাঠাত প্রযন্তে প্রিয় বরাবরে। কত লুকোচুরি গল্প সেই সব। এমনই কত শত রঙিন আর প্রেমোময় গল্পের বিস্তারে সেজেছে “প্রিয় তোমাকে...” পত্রকাব্যে জীবন বইটি। সম্পুর্ণ রোমান্টিক জনরার বই প্রিয় তোমাকে.....। চিঠিতে প্রেম, চিঠিতে বিরহ, চিঠিতেই মান ভাঙানোর অজস্র শব্দময় আঁকিবুঁকি। ফেলে আসা দিনের কিছু প্রেমোময় গল্পের সুগন্ধ পাবেন এই বইটিতে। উঁমহু! এক্ষুণি না। অপেক্ষায় থাকুন প্রিয়। এক এক করে বইটির পাতা উলটে দেখুন, পড়–ন এবং অনুভব করুন অজস্র রং ও বোধের সন্তরণ। ধারণ করুন এই বইয়ের প্রতিটি খোলা চিঠির অনুরণন। চিঠিগুলো এসেছে আজ আপনার ঠিকানায়। ডাকপিয়নকে ধন্যবাদ দিন এখনই। আর লেখককে দিন একটি করে চিঠি আপনার পাঠচক্র অনুভূতির অনুরাগে। পৃথিবী বইয়ের স্বাদে ডুবুক। বই হোক বিশুদ্ধ বোধের অখণ্ড সন্তরণ। বই হোক জীবনের সমৃদ্ধ অংশভাগ। বই হোক অতীত, বর্তমান এবং ভবিষ্যতের পাঠশালা। নাজনীন নাহার
পিতা মোঃ বিল্লাল হোসেন ও মাতা বিলকিছ বেগমের ঘরে ৫ই আগস্ট ২০০০ সালে জন্মগ্রহন করেন। দুই ভাই ও দুই বোনের মধ্যে নাজনীন তৃতীয়। নেয়ামতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে সমাপনী, বালুঘাট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে জেএসসি ও এসএসসি পাশ করে বর্তমানে ঢাকার ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ এ উচ্চ মাধ্যমিক বিজ্ঞান বিভাগে অধ্যায়নরত। বাবা একজন সঙ্গীতশিল্পী। তাঁরই অনুপ্রেরণায় লেখালেখির হাতেখড়ি। ছোটবেলা থেকেই লিখছেন বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক ও লিটলম্যাগে। প্রিয় শখ বইপড়া, গাছ লাগানো, লেখালেখি ও গান শোনা। ভবিষ্যতে একজন আদর্শবান ডাক্তার হয়ে অসুস্থ মানুষের সেবা করাই তাঁর জীবনের লক্ষ্য।