শিক্ষাবান্ধব পরিবেশ উৎকৃষ্ট শিক্ষার নিয়ামক আদর্শ শিক্ষা প্রতিটি দেশের নাগরিকের মৌলিক অধিকার, একটি রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য শিক্ষিত আদর্শ ও ন্যায়নীতি বিচার বিভাগের আদর্শিক সফলতা নির্ভর করে দেশ উৎকৃষ্ট হয়। একজন আদর্শ শিক্ষক তার নিজের জ্ঞান ও বইয়ের সমষ্টিগত ভাবে ছাত্র ছাত্রীদের জ্ঞান বিলিয়ে দেন, এবং শিক্ষক তাদের মাঝে চির স্বরণীয় হয়ে উঠে। ছাত্র—ছাত্রীরা সত্য পরায়ন ও আদর্শিক হয়ে নিজ ও দেশের সুনাগরিকের মর্যাদা পায় দেশ উন্নয়ন হয়। একজন শিক্ষকেই পারে উৎকৃষ্ট পাঠদানের মধ্যেমে আদর্শ জাতি গঠন করতে। কিন্তু দুখের বিষয় বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা এত নাজুক যে আদর্শ মৌলিক প্রয়োজনগুলো দিতে ব্যর্থ হচ্ছে। অথচ জাতি গঠনের প্রধান চালিকা শক্তি হচ্ছে আদর্শ শিক্ষা যার মাধ্যমে জাতির মেরুদণ্ড ঠিক থাকবে। যে জাতি দূর্নীতিতে এগিয়ে যায় সে জাতি কখনো আদর্শ মানুষ, আদর্শ শিক্ষক ও ন্যায়নীতি থেকে দূরে সরে যায়। তাই উৎকৃষ্ট শিক্ষা পেতে হলে স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে গুণগত মানের শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে, রাজনীতি মুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা, শিক্ষার কারিকুলাম বারবার পরিবর্তন না করে, কারিগরি সহায়তা মূলক শিক্ষায় এগিয়ে যাওয়া, প্রশ্নপত্র ফাঁস ও নকল রোদ করা, শিক্ষকদের রাজনীতি বন্ধ করা সহ দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে হবে। দেশের রাজনৈতিক দলগুলো যতদিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিবেশ না ফিরায়ে আনবে ততদিন দেশের মেধা শক্তি নিচের দিকে ধাবিত হবে। বর্তমানে শিক্ষার্থীরা নিজ উদ্যেগে প্রাইভেট পরে বিভিন্ন কোচিং সেন্টারের মাধ্যমে এগিয়ে যাচ্ছে। যা দেশের জন্য মঙ্গলজনক নয়।
ডাঃ মোঃ আনসার উদ্দিন ভূঞা (পারভেজ) ১৯৭০সালে ২রা ফেব্রুয়ারি নান্দাইল উপজেলা বীর কামট খালী গ্রামে সম্ভান্ত মুসলিম পরিবার জন্ম গ্রহন করেন। পিতা মরহুম আফছার উদ্দিন ভূঞা.বি.এ.ডি.সি কর্মরত ছিলেন। মাতা সুফিয়া বেগম গৃহিনী। তিনি ১৯৯৪সালে ডি.এইচ.এম.এস (ঢাকা) ডিগ্রী অর্জন করে চিকিৎসা পেশায় সাথে নিউ গ্রীন নামে ডায়াগনোসিস সেন্টার পরিচালনা করেন, চরপাড়া ময়মনসিংহ। তিনি তিন কন্যার জনক। উল্যেখ যোগ্য কবিতা "কবর দিও এভাবে” "দুঃখি বাবা” “সূৰ্য্য ভালোবাসা” সৃষ্টি প্রার্থনা" ইত্যাদি। "সোনার ঝুড়ি” নামে একক কাব্যগ্রন্থ আছে।